আয়াতুল কুরসি বাংলা উচ্চারণ অর্থ, ছবি, পিডিএফ, ফজিলত Download
আমরা অনেক সময় ইন্টারনেটে এসে আয়াতুল কুরসি বাংলা উচ্চারণ এবং অর্থ এবং বাংলা তরজমা সম্পর্কে জানার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করে থাকি। তাই আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আয়াতুল কুরসি বাংলা উচ্চারণ অর্থ সহ বিস্তারিত তথ্য জানাবো।
পবিত্র কোরআনুল কারিমের দ্বিতীয় সূরা আল বাকারার ২৫৫ তম আয়াত হচ্ছে আয়াতুল কুরসি। কোরআনুল কারীমের সবচাইতে ফজিলতপূর্ণ একটি আয়াত এতে সমগ্র মহাবিশ্বের উপর আল্লাহর ক্ষমতা ঘোষণা করা হয়েছে।
আমরা অনেকেই আছি যারা আয়তুল কুরসি পারিনা। পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ নামাজের পর এই আমল করা কখনো কঠিন বিষয় নাম আমরা অনেকেই মুখস্ত পারই। যারা পারেনা তারা মুখস্ত করে নিতে পারেন আজকের আর্টিকেল এর মাধ্যমে।
হ্যালো বন্ধুগণ, আয়াতুল কুরসি বাংলা উচ্চারণ এবং ফজিলত সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলটি সাজিয়েছি। কুরআন ও হাদিসের আলোকে আয়াতুল কুরসি পবিত্র কোরআনে সর্বোচ্চ শ্রেষ্ঠ আয়াত। এই কোরআন শরীফের ১১৪টি সূরার মধ্যে দ্বিতীয় সূরা।
সূরা বাকারার ২৫৫ নাম্বার আয়াত। এ আয়াতে মহান রাব্বুল আলামিনের গুনোগান মর্যাদা ক্ষমতা একত্ববাদের বর্ণনা করা হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে আয়াতুল কুরসি আল্লাহ তায়ালার পা রাখার জায়গা আয়াতুল কুরসি অর্থ আল্লাহ তায়ালার পা রাখার জায়গা।
এর ব্যাখ্যা হলো আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের দৃষ্টি ও ক্ষমতা সর্বত্র বিরাজমান। আয়াতুল কুরসি একটি ফযীলতপূর্ণ আয়াত বলে স্বীকৃত. আপনার অনেকে ইন্টারনেটে এসে আয়াতুল কুরসি বাংলা অর্থ, তরজমা অনুসন্ধান করে থাকেন।
আয়াতুল কুরসি একটি ফযীলতপূর্ণ আয়াত। এই আয়াতের উপকারিতা অতুলনীয়। বিশেষভাবে শয়তান তাড়ানোর জন্য কোরআন মাজিদে এই আয়াতের জন্য কোন জুড়ি নেই। ইবলিশ শয়তান এই আয়াতটি মোটেই সহ্য করতে পারে না।
সুতরাং যেখানে বা যখন এই আয়াত তেলাওয়াত করা হয় শয়তান তখন সেই স্থান থেকে পালায়। সুতরাং শয়তান থেকে রক্ষা পেতে এবং পরকালে জান্নাতের পথ সুগম করতে প্রত্যেক মুসলমানের ফরজ নামাজের পরে
এবং রাতে ঘুমানোর পূর্বে আয়াতুল কুরসি পাঠ করা উচিত। আয়াতুল কুরসি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাইলে এই আর্টিকেলটি একাগ্রতা চিত্তে পড়ুন এবং আয়াতুল কুরসী আমল করে শয়তান থেকে বাঁচুন এবং পরকালে জান্নাতে যাওয়ার পথ সহজ করে নিন।
আপনার অনেক সময় ইন্টারনেটে এসে আয়াতুল কুরসি বাংলা উচ্চারণ এবং ফজিলত সম্পর্কে জানতে চান। আয়তুল কুরসির ফজিলত অনেক। বিশেষভাবে ইবলিশ শয়তান আয়াতুল কুরসি প্রচন্ড ভয় পাই।
নিয়মিত আয়াতুল কুরসি পাঠ করলে মানুষ অনেক বিপদ আপদ থেকে রক্ষা পায়। তাই প্রত্যেক মুসলমানদের নিজেকে রক্ষা করতে নিয়মিত আয়াতুল কুরসির আমল করা উচিত।
এখন আয়াতুল কুরসির ফজিলত দেখে নেওয়া উচিত। হাদিস শরীফ সাক্ষ্য দেয়, যে ব্যক্তি সকালে এবং রাতে শয়নকালে আয়াতুল কুরসি পাঠ করে আল্লাহ পাক পাঠককে হেফাজত রাখেন।
আয়াতুল কুরসি পাঠকারীর নিকট শয়তান আসতে পারে না এবং আল্লাহর রহমতে সেখানে চুরিও হয় না। শরীর বন্ধ করতে তিনবার আয়াতুল কুরসি পাঠ করে হাতে ফুক দিয়া তিনবার তালি বাজাবে।
