বাংলা বর্ণমালা কয়টি ও কি কি (বাংলা স্বরবর্ণ ও ব্যঞ্জনবর্ণ কয়টি)

বাংলা বর্ণমালা কয়টি ও কি কি (বাংলা স্বরবর্ণ ও ব্যঞ্জনবর্ণ কয়টি)

বাংলা বর্ণমালা কয়টি। বাংলা বর্ণমালার নাকি উৎপত্তি কিভাবে হলো। সে সম্পর্কে জানতে আপনারা যারা ইন্টারনেটের দ্বারস্থ হন। তাদের জন্য আমাদের এই পোস্ট। বাংলা ৫০ টি বর্ণ রয়েছে। বাংলা ভাষার আদি নিদর্শন হলো চর্যাপদ।

কিন্তু এর নির্দিষ্ট কোন জনকে সর্বপ্রথম পদ রচনা করেছেন কাহ্নপা। এবং বাংলা ভাষার প্রথম কবি এবং আদি কবি বলা হয় কাহ্নপা কে। সেই বিচারে কাহ্নপা কে বাংলা ভাষার জনক বলা যেতে পারে। বাংলা স্বরবর্ণ ও ব্যঞ্জনবর্ণ। বাংলা বর্ণমালায় বর্ণ কয়টি।

সে সম্পর্কে জানার জন্য আপনারা যারা ইন্টারনেট সেটা জানতে চাই। আজকে আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে আলোচনা করব। এছাড়া বাংলা বর্ণমালা কয়টি এবং এর বাংলা বর্ণমালার উদ্ভব কিভাবে হল।

সেই সম্পর্কে আমরা আলোচনা করেছি। যেটার পিডিএফ ফাইল আমাদের ওয়েবসাইটে আছে। বাংলা বর্ণমালা কয়টি সে সম্পর্কে জানার জন্য আপনারা যারা ইন্টারনেট অনুসন্ধান করছেন। আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে

আপনাদের সামনে বাংলা বর্ণমালা কয়টি এবং বাংলা বর্ণমালার উৎপত্তি কিভাবে হল। সে সম্পর্কে জানাবো। বাংলা ভাষার উৎপত্তি ব্রাহ্মী লিপি থেকে সৃষ্ট। পূর্ব প্রথম ও দ্বিতীয় শতকের ব্রাম্মী লিপি থেকে জন্ম নেয় কুষাণ লিপি।

এই লিপি থেকে জন্ম নেয় গুপ্ত লিপি। আবার এই লিপি থেকে জন্ম নেয় সিদ্ধ মাতৃকা লিপি। যে সিদ্ধ মাতৃকা লিপি থেকে পর্যায়ক্রমে বাংলা লিপির জন্ম নেয়। বাংলা লিপি দুই প্রকার অর্থাৎ বাংলা বর্ণমালাকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়।

স্বরবর্ণ হচ্ছে ১১ টি এবং ব্যঞ্জনবর্ণ হচ্ছে 49 টি। বাংলা স্বরবর্ণ এবং বাংলা ব্যঞ্জনবর্ণ কয়টি। সে সম্পর্কে আলোচনা করছি। আপনারা যারা এ সম্পর্কে জানার জন্য অনুসন্ধান করছেন। এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে আলোচনা করব।

বাংলা স্বরবর্ণ ১১টি এবং ব্যঞ্জনবর্ণ 39 টি। বাংলা বর্ণমালায় অর্ধমাত্রার বর্ণ আটটি, পূর্ণমাত্রার বর্ণ দশটি। আশা করি বন্ধুরা বুঝতে পেরেছেন এ আর্টিকেল। স্বর বর্ণের মৌলিক স্বরধ্বনি মৌলিক স্বরধ্বনি সাতটি।

বাংলা বর্ণমালা কয়টি

মৌলিক স্বরবর্নের জনক ডঃ আব্দুল হাই। আশা করি বন্ধুরা বুঝতে পেরেছেন আজকের আর্টিকেল। পরবর্তী পোস্টে অনেক কোন বিষয় নিয়ে আলোচনা করব। শেষ পর্যন্ত সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

উচ্চারণীতি অনুযায়ী ব্যঞ্জনধ্বনির শ্রেণিবিভাগ: ৩৯টি ব্যঞ্জনবর্ণের ক থেকে ম পর্যন্ত ২৫টি বর্ণকে বলা হয় স্পর্শ বর্ণ/বর্গীয় বর্ণ। স্পর্শধ্বনি বা বর্গীয় ধ্বনিগুলো উচ্চারণ স্থানের দিক থেকে পাঁচটি বর্গ বা গুচ্ছে বিভক্ত।

এ বর্গীয় ধ্বনি আবার দুইভাগে বিভক্ত, যথা: অল্পপ্রাণ ও মহাপ্রাণ। অল্পপ্রাণ ও মহাপ্রাণ ধ্বনি আবার দুইভাগে বিভক্ত, যথা: অঘোষ ও ঘোষ। উচ্চারণ রীতি অনুযায়ী স্পর্শ ব্যঞ্জন ধ্বনিগুলোর ধ্বনিতাত্ত্বিক বিশ্লেষণ নিম্নরুপ-অঘোষ বর্ণ:

বর্গের ১ ও ২ নং বর্ণ।ঘোষ বর্ণ: বর্গের ৩, ৪ ও ৫ নং বর্ণ। অল্পপ্রাণ বর্ণ: বর্গের ১ ও ৩ নং বর্ণ। মহাপ্রাণ বর্ণ: বর্গের ২ ও ৪ নং বর্ণ। আশা করি বন্ধুরা বুঝতে পেরেছেন আজকের আর্টিকেল। পরবর্তী পোস্ট অন্য কোন বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।

Bangla Master

Bangla Master ওয়েবসাইট এর পক্ষ থেকে আপনাদেরকে স্বাগতম। এই ওয়েবসাইটে শিক্ষা বিষয়ক সকল তথ্য আপনি জানতে পারবেন। স্কুল, কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কিত সকল আপডেট তথ্য এই ওয়েবসাইটে নিয়মিত দেয়া হয়।
Bangla Master