সার্টিফিকেট সংশোধন করতে কতদিন সময় লাগে (দেখে নিন)

সার্টিফিকেট সংশোধন করতে কতদিন সময় লাগে (দেখে নিন)

আপনারা যদি সার্টিফিকেট সংশোধন করতে চান। তাহলে আমাদের এই পোস্ট। এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের শেখাবো। কিভাবে আপনারা অনলাইনে এবং অফলাইনে সার্টিফিকেট সংশোধন করবেন।

থার্ড পার্টির মাধ্যমে করতে না চাইলে আপনারা ঘরে বসে অনলাইনে সার্টিফিকেট সংশোধনের আবেদন করতে পারেন। আজকে আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের দেখাবো সার্টিফিকেট সংশোধন করার নিয়মাবলী

এবং সার্টিফিকেট সংশোধন কিভাবে করতে হয়। আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়বেন এবং এ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে নিবেন। সার্টিফিকেট সংশোধন করতে হলে সর্বনিম্ন 30 দিন থেকে সর্বোচ্চ 90 দিন সময় লাগতে পারে।

তবে এ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে হলে অবশ্যই আমাদের সাথে থাকতে হবে। আমাদের ওয়েবসাইটে সাথেই থাকুন এবং বিস্তারিত তথ্য জেনে নিন। সার্টিফিকেট সংশোধন করতে কতদিন সময় লাগে

সেটা আপনারা জানতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে তা জানাচ্ছি, সাথেই থাকুন। আপনার বয়স যদি 18 বছরের কম হয়।

তাহলে আপনাদেরকে জন্ম সনদ এর পাশাপাশি যে বাবা-মার জাতীয় পরিচয় পত্রের প্রয়োজন হবে। সার্টিফিকেট সংশোধন অনলাইন বা অফলাইন দুইভাবে করা যায়। তবে দালাল বা থার্ড পার্টির ঝামেলা এড়াতে

অনলাইনে সংশোধন করাটা ভালো একটা উপায় হতে পারে। হাতে ফরম পূরণ করতে গেলে অনেক সময় হাতের লেখায় সমস্যা থাকতে পারে বা বোর্ডের দায়িত্বপ্রাপ্তদের বুঝতে সমস্যা হতে পারে। তাই অনলাইন করাটা সুবিধাজনক।

সার্টিফিকেটের নাম সংশোধন করতে চান কিন্তু আপনারা জানেন না কীভাবে সার্টিফিকেটের নাম সংশোধন করতে হয়। আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে সার্টিফিকেটের

নাম সংশোধন করার নিয়মাবলী সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করব। আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়ুন এবং দেখে নিন। কিভাবে সার্টিফিকেটের নাম সংশোধন করা হয়।

সার্টিফিকেটের নাম ভুল আসতে পারে। এজন্য সার্টিফিকেট নাম সংশোধন করার দরকার হলে অবশ্যই এফিডেভিট করে নিতে হবে। তারপর আপনার সার্টিফিকেটে রোল নম্বর, রেজিস্ট্রেশন নম্বর,

পরীক্ষার কেন্দ্র, জন্ম তারিখ, জন্ম সাল, পরীক্ষা শুরু হওয়ার তারিখ, রেজাল্ট প্রকাশের তারিখ, ইত্যাদি তথ্য দিয়ে সামনে দৈনিক পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিতে হবে বিজ্ঞপ্তি দেয়ার পরপরই আপনারা পেপার কাটিং

এবং অন্যান্য কমেন্ট নিয়ে নিকটস্থ শিক্ষা বোর্ডে গিয়ে সংশোধন করে নিতে পারেন। সার্টিফিকেট সংশোধন করতে কি কি লাগে এবং কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন হয়। সেসব তথ্য জানার জন্য আপনারা অনেক সময় ইন্টারনেটে অনুসন্ধান করে থাকেন।

এই ধারাবাহিকতায় সার্টিফিকেট সংশোধন করতে কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন হয়।  সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। নাম বা জন্মতারিখের ভুল সংশোধনের জন্য প্রথমে আইনজীবীর মাধ্যমে নোটারি বা এফিডেভিট করাতে হবে।

প্রার্থীর নিজের নাম সংশোধনের ক্ষেত্রে তার বয়স যদি ১৮ বছরের বেশি হয়, তাহলে তিনি নিজেই এফিডেভিট করতে পারবেন। প্রার্থীর বয়স যদি ১৮ বছর পূর্ণ না হয় বা প্রার্থী যদি তার মা-বাবার নাম সংশোধন করতে চান?

তাহলে নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে প্রার্থীর বাবা কর্তৃক প্রথম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেট বা নোটারি পাবলিকের কাছ থেকে এফিডেভিট করতে হবে। এতে খরচ হবে ৫০০ টাকা কম-বেশি লাগতে পারে।

Bangla Master

Bangla Master ওয়েবসাইট এর পক্ষ থেকে আপনাদেরকে স্বাগতম। এই ওয়েবসাইটে শিক্ষা বিষয়ক সকল তথ্য আপনি জানতে পারবেন। স্কুল, কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কিত সকল আপডেট তথ্য এই ওয়েবসাইটে নিয়মিত দেয়া হয়।