ঠান্ডা কাশির ওষুধের নাম, সিরাপ (কাশির ট্যাবলেট এর নাম)

ঠান্ডা কাশির ওষুধের নাম, সিরাপ (কাশির ট্যাবলেট এর নাম)

বর্তমান সমযয়ে আবহাওয়া খুবই বহুরূপী। সকালে ঠান্ডা তো বিকালে গরম এমন সময় আপনারা ঠান্ডার রোগের সম্মুখীন হতে পারেন। এখন ঠান্ডা হলে কি কি ধরনের ওষুধ সেবন করতে হয়। সে সম্পর্কে জানার জন্য আপনার অনেকে

ইন্টারনেট এসে অনুসন্ধান করে থাকেন। তাই আজকে আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে ঠান্ডা কাশির ঔষধ কি কি রয়েছে। সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করব। ওটিসি তালিকাভুক্ত আকাশের জন্য বেশ কিছু ওষুধ রয়েছে।

আপনারা চাইলে এই ওষুধগুলো সেবন করতে পারেন। অহেতুক খরচ এরাতে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটে আসতে পারেন এবং দেখে নিতে পারেন। ঠান্ডরর ওষুধের নাম। আশা করি আজকে রাতে গেলে আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।

আর্টিকেলটি পড়ুন এবং দেখে নিন। ঠান্ডা লাগলে আপনারা ঘরোয়া পদ্ধতিতে অসুখটি সারিয়ে নিতে পারেন। এজন্য আপনাকে কিছু বদলে অবলম্বন করতে হবে। সারা বছর জুড়ে সর্দি কাশির এর মত সমস্যা হলে।

তৃতীয় পরিবর্তনের সাথে বিশেষত শীত ও বসন্ত কালের সমস্যা বেড়ে যায়। বিশ্রাম নিন ও পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমান শরীর উষ্ণ রাখতে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন। পানির পাশাপাশি তরল খাবারও উপকারী।

যেমন: ফলের জুস, চিড়া পানি, ডাবের পানি, স্যুপ, ইত্যাদি। পানিশূন্যতা এড়াতে এমন পরিমাণে তরল খাওয়া উচিত যেন প্রস্রাবের রঙ স্বচ্ছ অথবা হালকা হলুদ হয় আপনারা এ পদ্ধতি গুলো অনুসরণ করে খুব কম সময়ের মধ্যে বুঝতে পারেন কি।

আপনারা কি ঠান্ডার এন্টিবায়োটিক ওষুধের নাম সম্পর্কে জানতে চান। তাহলে আজকের আর্টিকেল আপনাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সাধারণ সর্দি-কাশি সাধারণত ওষুধ ছাড়াই সাত থেকে ১০ দিনের মধ্যে সেরে যায়।

এন্টিহিস্টামিন নাক থেকে পানি পড়া হাঁচি কমানোর জন্য ডাক্তার এই ধরনের ঔষধ সেবনের পরামর্শ দিতে পারেন। এগুলো কারো কাছে থাকলে অ্যালার্জির ঔষধ হিসেবেও পরিচিত।জ্বর ও ব্যথার জন্য প্যারাসিটামল সেবন করতে পারেন।

তবে প্যারাসিটামল সেবন চলাকালে অন্য কোনো ব্যথার ঔষধ, কফ সিরাপ অথবা সর্দি-কাশির হারবাল ঔষধ সেবনের বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। শিশুদের ফ্লু হয়েছে বলে সন্দেহ হলে তাদের অ্যাসপিরিন ও স্যালিসাইলেট

ঠান্ডা কাশির ওষুধের নাম

যুক্ত সব ধরনের ঔষধ দেওয়া থেকে বিরত থাকুন। সাধারণত অসুখ হলে এবং সর্দি জ্বর হলে কোন ধরনের এন্টিবায়োটিক না খেলেও চলে। সর্দি-কাশি বা ফ্লু এর চিকিৎসা এন্টিবায়োটিক কার্যকর নয়। সাধারণত সর্দি কাশি

বা ফ্লু এর ভাইরাসজনিত রোগের এন্টিবায়োটিক ব্যাকটের বিরুদ্ধে কাজ করে। ভাইরাসের বিরুদ্ধে নয়। তাই অযথা এন্টিবায়োটিক সেবন করলে অন্যান্য জটিলতা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে উল্লেখ ব্যবহৃত হতে পারে।

ডাক্তার আপনার লক্ষণ এর উপর ভিত্তি করে ঔষধ সেবন করতে পারে কিনা। সেটা নির্ধারণ করবেন। আশা করি বন্ধুরা এ আর্টিকেলের মাধ্যমে আমি আপনাদের সামনে কাঙ্খিত প্রশ্নের জবাব দিতে পারব বলে মনে করি। তিন মাস বয়সে কম বয় শিশুর জ্বর আসলে

অথবা নিস্তেজ হয়ে পড়লে কিংবা যেকোনো বয়সী শিশুকে নিয়ে, বা ৬৫ বছরের বেশি হলে কিংবা গর্ভবতী হলে দীর্ঘমেয়াদে স্বাস্থ্য সমস্যা থাকলে, যেমনঃ  ডায়াবেটিস হৃদরোগ ফুসফুসের রোগ থাকলে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

Bangla Master

Bangla Master ওয়েবসাইট এর পক্ষ থেকে আপনাদেরকে স্বাগতম। এই ওয়েবসাইটে শিক্ষা বিষয়ক সকল তথ্য আপনি জানতে পারবেন। স্কুল, কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কিত সকল আপডেট তথ্য এই ওয়েবসাইটে নিয়মিত দেয়া হয়।