ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন ফি ২০২৪ (মটর সাইকেল)

ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন ফি ২০২৪ (মটর সাইকেল)

ধরে নিন আপনি ড্রাইভিং লাইসেন্স করেছেন। কিন্তু সেটার মেয়াদ প্রায় শেষের দিকে। এখন অবশ্যই আপনাকে যেকোন ধরনের ঝামেলা এড়াতে ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন করার প্রয়োজন হবে।

আজকের পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের জানাবো ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন করার পদ্ধতি সম্পর্কে। পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর নির্ধারিত মেয়াদ 15 দিনের মধ্যে পঁয়ষট্টি টাকা এবং মেয়াদ 15 দিন পর হলে

প্রতি পরের বছরের জন্য 230 টাকা জরিমানা সহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ বিআরটিএ নির্দিষ্ট সার্কেল অফিস আবেদন করতে হবে। এ সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য আপনাদের সামনে উপস্থাপন করব।

আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়বেন এবং ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন করার পদ্ধতি সম্পর্কে জেনে নিবেন। আপনারা জানেন যে, ড্রাইভিং লাইসেন্স মূলত দুই প্রকার হয়ে থাকে।

পেশাদার এবং পেশাদার। গ্রাহককে প্রথমে নির্ধারিত ফি মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিনের মধ্যে হলে ২৪২৭ টাকা ও মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিন পরে প্রতি বছর ২০০ টাকা জরিমানাসহ জমা দিয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ

বিআরটিএর নির্দিষ্ট সার্কেল অফিসে আবেদন করতে হবে। আবেদনপত্র ও সংযুক্ত কাগজপত্র সঠিক পাওয়া গেলে একইদিনে গ্রাহকের বায়োমেট্রিক্স) গ্রহণ করা হয়। স্মার্ট কার্ড wপ্রন্টিং সম্পন্ন হলে গ্রাহককে এসএমএস এর মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হয়।

পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সধারীদেরকে পুনরায় একটি ব্যবহারিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। পরীক্ষায় উত্ত্তীর্ণ হওয়ার পর নির্ধারিত ফি মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিনের মধ্যে হলে ১৫৬৫ টাকা

ও মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিন পরে প্রতি বছর ২০০ জমা দিয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ বিআরটিএর নির্দিষ্ট সার্কেল অফিসে আবেদন করতে হবে। আপনার যদি মোটরসাইকেলের ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে চান।

অবশ্যই মোটরসাইকেলের ড্রাইভিং লাইসেন্স এর ফি সম্পর্কে জানতে হবে। আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের জানাবো।পরীক্ষায় পাশ করার পর 2542 টাকা জমা দিতে হবে।

জন্ম নিবন্ধন পাসপোর্ট এর কপি অথবা জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি জমা দিতে হবে। তবে আপনারা চাইলে পেশাদার এবং অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে পারেন।

পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য পুলিশ ভেরিফিকেশনের প্রয়োজন আছে। কিন্তু অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য পুলিশ ভেরিফিকেশনের কোন প্রয়োজন নেই।

আজকে আমার এই পোষ্টের মাধ্যমে ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন করার পদ্ধতি বিস্তারিত তথ্য জানাবো। আমাদের যাদের ড্রাইভিং লাইসেন্স আছে তাদের সকলের একটি নির্দিষ্ট মেয়াদের জন্য লাইসেন্স করা আছে।

আমরা জানি যে , বাংলাদেশের সড়ক আইন অনুযায়ী মোটরসাইকেলের ড্রাইভিং লাইসেন্স এর মেয়াদ ১০ বছর হয়ে থাকে। এই ১০ বছর অতিক্রান্ত হওয়ার পর আমাদের লাইসেন্সটি আবার নবায়ন করতে হয়।

ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন করতে পারবেন দুটি উপায়ে পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য মেয়াদ পাঁচ বছর এবং অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স এর মেয়াদ 10 বছর। অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স জরিমানা দিতে হয়না।

তবে প্রতি বছর পর করলে 240 টাকা হারে জরিমানা দিতে হয়। আশা করি, এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে কিছুটা হলেও ধারনা দিতে পেরেছি। আরও কোন তথ্য পেতে চাইলে। ওয়েবসাইট ভিজিট করে জেনে নিতে পারেন।

Bangla Master

Bangla Master ওয়েবসাইট এর পক্ষ থেকে আপনাদেরকে স্বাগতম। এই ওয়েবসাইটে শিক্ষা বিষয়ক সকল তথ্য আপনি জানতে পারবেন। স্কুল, কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কিত সকল আপডেট তথ্য এই ওয়েবসাইটে নিয়মিত দেয়া হয়।