কিডনি ভালো আছে কিনা বোঝার উপায়
আপনি চাইলে ঘরোয়া উপায় আপনার কিডনি ভালো আছেন কিনা। সে সম্পর্কে জানতে পারেন। এছাড়া আপনি কিছু টেস্টের মাধ্যমে জেনে নিতে পারেন। আপনার কিডনি জনিত কোন ধরনের রোগ আছে কিনা।
আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে কিডনি রোগ আছে কিনা। সে সম্পর্কে আলোচনা করব। কিডনির সক্ষমতা বুঝতে ইউরিয়া পরীক্ষা করা হয়। আপনি কিডনি বিফলে। এ দুটি বেড়ে যায় কিডনি কতখানি আক্রান্ত।
তার সবচাইতে ভালো বোঝা যায় জিএফআর বা পিসিআর টেস্ট করে। জিএফআর ৯০ এর উপরে হলে আপনি নিশ্চিন্ত। আজকে আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে জানাচ্ছি। কিডনি ভালো রাখতে কি কি পদ্ধতি এবং কৌশল অনুসন্ধান করা উচিত।
বয়স ৪০ বা এর বেশি মানুষ। বিশেষ করে যাদের ডায়াবেটিস এবং উচ্চ রক্তচাপ আছে। যাদের কিডনির সুস্থতার জন্য রুটিন পরীক্ষা করা ভালো। কিডনির সুস্থতায় যেসব পরীক্ষা করা হয়। প্রস্রাবের রুটিন মাইক্রোস্কোপিক পরীক্ষা জরুরী।
প্রস্রাব নির্গত হওয়া কিডনি রোগের অন্যতম লক্ষণ। অনেক সময় এত পরিমাণ এত কম যে, অসাধারণ পরীক্ষায় ধরা পড়ে না। তখন মাইক্রো অ্যালবুমিন টেস্ট করতে হয়। আবার প্রয়োজন হলে চিকিৎসক ২৪ ঘন্টা জমানো প্রস্রাবের আমিষের পরীক্ষা করতে পারেন।
আজকে আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে কিডনি ভালো আছে কিনা। তার লক্ষণ কি কি। সে সম্পর্কে আলোচনা করব। এছাড়া আপনি কিডনির জটিল রোগে ভুগছেন কিনা। তা জানতে পারবেন। শরীরে পেশির কাজ করতে শক্তির দরকার।
এই শক্তির রাসায়নিক রূপ ATP। এই ATP জোগানোর একটি কেমিক্যাল ক্রিয়েটিন। ক্রিয়েটিন এক ধরনের এমাইনো এসিড। আমরা যখন মাংস খাই, তখন শরীরের মাসল, ব্রেইন, লিভার ক্রিয়েটিন সংগ্রহ করে মাংস থেকে এবং তা সঞ্চয় করে রাখে।
যখন পেশিগুলোর অনেক বেশি পরিশ্রমের প্রয়োজন পড়ে তখন ক্রিয়েটিন শক্তি সরবরাহে সাহায্য করে। রসায়ন প্রক্রিয়ায় শক্তি জোগাতে গিয়ে কিছু বর্জ্য তৈরি হয়। ক্রিয়েটিন থেকে তৈরি হওয়া এ বর্জ্যকে বলে ক্রিয়েটিনিন।
আপনি কোন কারনে কিডনি রোগের সমস্যায় ভুগছেন কিনা। তা জানতে পারবেন। আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে আলোচনা করছি। টেস্টে ক্রিয়েটিনিন লেভেল নরমাল চেয়ে সামান্য বেড়ে গেলে চিন্তার কারণ নেই।
এমন বেড়ে যাওয়া মানে কিডনি খারাপ হয়ে গেছে। এমনটা ভাবার কারণ নেই। অনেক সময় কিছু কারণে রক্তে এমন ক্রিয়েটিনিনের পরিমাণ বেড়ে যায়। যেমন টেস্ট এর আগে কয়েকদিন আপনি নিয়মিত ব্যায়াম করতেন
কিডনি ভালো আছে কিনা বোঝার উপায়
বা অনেক পরিশ্রমের কাজ করেছেন। এখন এ অবস্থায় ক্রিয়েটিনিন বেড়ে যাওয়া স্বাভাবিক। কারণ আপনার মা আসলে অনেক বেশি ক্রিয়েটিনিন ব্যবহার করেছিল। বয়াম কিংবা কাজ করতে অনেক বেশি পরিমাণ ক্রিয়েটিনিন স্বল্প পরিমাণে
এবং স্বল্প সময় শরীরে তৈরি হয়েছে। যা এখনো শরীর থেকে বের হয়নি। টেস্ট এর আগে নিয়মিত বেশি পরিমাণ কিংবা রেডমি সিফুড অথবা রেড মিট অনেক খেলে রক্তে ক্রিয়েটিন বেড়ে যেতে পারে।
কিছু কিছু মেডিসিন রক্তে ক্রিয়েটিনিনের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। কিডনি রোগের কারণ এবং প্রতিকার সম্পর্কে জানতে চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটে আসতে হবে নিয়মিত পরিশ্রম
বা অতিরিক্ত বিশ্রাম ও ব্যায়াম না করা, পানি না খাওয়া এবং ধূমপান করা হতে পারে এ রোগের কারণ। অনেক সময় পরিবারের কারও কাছ থেকে এই রোগ সংক্রমিত হতে পারে।