[See] ই পাসপোর্টের টাকা জমা দেওয়ার নিয়ম
আপনারা কি এই পাসপোর্ট তৈরি করার কথা ভাবছেন? তাহলে আপনাদের জন্য আমাদের এই আর্টিকেল । এ আর্টিকেল এর মাধ্যমে আপনারা ই পাসপোর্ট তৈরি করার নিয়ম,
টাকা জমা দেওয়ার নিয়মাবলী, কত টাকা জমা দিতে হয় এবং নূন্যতম কত সময়ের মধ্যে পাসপোর্ট পাওয়া যায়, সেই তথ্যগুলো জেনে নিতে পারবেন। আর্টিকেলটি আপনাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যবহুল হতে যাচ্ছে ।
ই-পাসপোর্ট সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য আপনার আমাদের ওয়েবসাইট থেকে পাবেন। এছাড়া ই পাসপোর্ট অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট https://www.epassport.gov.bd/
ই পাসপোর্ট এর টাকা দেওয়া নেওয়ার নিয়মাবলী আপনাদের সামনে উপস্থাপন করব । আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়লে আশা করি আপনারা বুঝতে পারবেন । কিভাবে ই পাসপোর্ট এর টাকা জমা দিতে পারবেন।
আপনি চাইলে বিকাশ শিওর ক্যাশ এবং নগদ একাউন্ট ব্যবহার করলেই পাসপোর্ট এর টাকা জমা দিতে পারবেন। আগে কিছু ব্যাংক যেমন সোনালী ব্যাংক , বেসরকারি ওয়ান ব্যাংক, এশিয়া ব্যাংক , ঢাকা ব্যাংক , ট্রাস্ট ব্যাংক
এবং প্রিমিয়ার ব্যাংকে এমআরপি পাসপোর্ট তৈরি করার ক্ষেত্রে টাকা জমা দেয়া যেত। কিন্তু বর্তমানে আপনার বিকাশ এবং মোবাইল ব্যাংকিং অপারেটরের মাধ্যমে টাকা জমা দিতে পারবেন।
তাহলে বন্ধুরা এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে আপনাদের জানিয়ে দিলাম । আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন। ওয়ান ব্যাংক ট্রাস্ট ব্যাংক ব্যাংক এশিয়া প্রিমিয়ার ব্যাংক ঢাকা ব্যাংকের যে কোন কেন্দ্রে গেলে পাসপোর্ট এর টাকা জমা দিতে পারবেন।
পাসপোর্ট তৈরি করার খরচ এবং নিয়মাবলী আপনার অনেকে জানতে চাচ্ছেন । এই তথ্য আপনার আমাদের ওয়েবসাইট থেকে পাবেন আর্টিকেলে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়বেন। 23 নভেম্বর থেকে অনলাইনে ই পাসপোর্ট এর আবেদন করা যাবে ।
পাসপোর্টের আবেদন করতে হলে আপনাকে অবশ্যই ওয়েবসাইটে www.epassport.gov.bd ভিজিট করতে হবে এবং লগইন করতে হবে। এই ওয়েবসাইটে ভিজিট করার পর আপনার জেলা শহরের নাম থানার নাম নির্বাচন করে ক্লিক করতে হবে ।
পরের ধাপে ব্যক্তিগত তথ্য সম্বলিত ই পাসপোর্ট এর মূল ফরমটি পূরণ করে সাবমিট করতে হবে। তৃতীয় মেয়াদে ও পাসপোর্ট সংখ্যা অনুযায়ী ফি জমা দিতে হবে। এক্ষেত্রে যেকোনো ব্যাংকের ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড দিয়ে অনলাইনে পেমেন্ট করা যাবে।
আজকে আমরা এ আর্টিকেল এর মাধ্যমে জানাবো অনলাইনে আবেদন করতে হলে কি কি করতে হবে । এবং পাসপোর্ট কত দিনে পাওয়া যায় । সেই প্রক্রিয়া আপনাদের সামনে উপস্থাপন করব। আপনারা দুই দিনে 7 দিনে এবং সর্বোচ্চ 21 দিনে ই-পাসপোর্ট পাওয়ার জন্য আবেদন করতে পারেন।
সেজন্য আপনাকে অবশ্যই আলাদা আলাদাভাবে নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা পেমেন্ট করতে হবে। আবেদনকারীদের জন্য 48 পৃষ্ঠার পাঁচ বছর মেয়াদি সাধারণ ফি 3500 টাকা। জরুরী 5500 টাকা এবং অতীব জরুরী 7500 টাকা।
তাহলে বন্ধুরা এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে পাসপোর্ট তৈরি করার প্রক্রিয়া আপনাদের সামনে উপস্থাপন করলাম। আশা করি বুঝতে পেরেছেন । আরও কোন তথ্য জানতে চাইলে আপনাকে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইটে চোখ রাখুন।