গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ গুলো কি কি (প্রথমবার, দ্বিতীয়বার, ১ম সপ্তাহের, প্রথম মাসের)
আপনি যদি সন্তান সম্ভাব্য হতে চান। অবশ্যই আপনাকে গর্ভবতী হওয়ার বেশ কিছু লক্ষণ থাকতে হবে। আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে গর্ভবতী হওয়ার বেশ কিছু লক্ষণ সম্পর্কে আলোচনা করব।
আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়বেন। গর্ভবতী হওয়ার যে লক্ষণ গুলো জানা জরুরী। তা জানতে আমাদের ওয়েব সাইটে চোখ রাখুন আপনি দিনের যেকোনো সময় বিশেষ করে সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর বমি
ভাব গর্ভধারণের লক্ষণ হতে পারে। গর্ভধারণের ৩০ দিন পর এটা হয়ে থাকে। এ সময় এস্ট্রোজেন, প্রোজেক্টের হরমোনের স্তর বৃদ্ধি পায়। সকালে গা গোলানো বমি হওয়ার জন্য এই উপাদান গুলো দায়ী।
তাহলে বন্ধুরা, চলুন এই সম্পর্কে আরো বিস্তারিত তথ্য জেনে নেই। আশা করি বুঝতে পারবেন। পিরিয়ড মিস হওয়া গর্ভধারণের অন্যান্য তম লক্ষণ। তবে এটা একমাত্র লক্ষণ নয়। বিবাহিত নারীরা পিরিয়ড মিস হলে টেস্টিং কিট দিয়ে নিশ্চিত করে নিতে পারেন।
তবে টেস্ট করার আগে আরো কিছু লক্ষণের দিকে নজর দিলে গর্ভাবস্থার সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। স্তন জগল ফুলে যাওয়া অথবা ভারী হওয়া, স্তনে হালকা ব্যথা বা গর্ভধারণের অন্যতম লক্ষণ।
গর্ভধারণের 7 দিনের থেকে ১৫ দিনের মধ্যেই অনেক নারীর স্তনে ব্যথা হয়। পাশাপাশি ভারী হয় দিনের যেকোনো সময় বমি বমি ভাব হতে পারে। গর্ভাবস্থায় শরীরে রক্তের পরিমাণ বেড়ে যায়। যার কারণে কিডনি অধিক পরিমাণ তরল মিশ্রিত করতে শুরু করে।
যা প্রস্রাবের মাধ্যমে শরীর থেকে বেরিয়ে আসে। ফলে ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া শুরু করে। গর্ভাবস্থার প্রথম দিকে লক্ষণ গুলোর মধ্যে ক্লান্তি অন্যতম। এই সময় শরীরের যে প্রোজেস্টেরন হরমোনের অধিক ঘটে। সেটার কারণে ক্লান্তি আসার জন্য দায়ী।
গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ কত দিন দিন পর বোঝা যায়। সে সম্পর্কে জানতে চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটটি চোখ রাখুন। এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করব।
গর্ভধারণের 7 থেকে 15 দিনের মধ্যেই নারীর স্তনে বেশি ব্যথা হয়। পাশাপাশি ভারী হয়ে যায় যে কোন সময় বিশেষ করে সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর বমি ভাব গর্ভধারণের লক্ষণ হতে পারে।
মর্নিং সিকনেস বা সকালে ঘুম থেকে উঠেই দুর্বল ও ক্লান্তি বোধ করা গর্ভধারণের গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ মনে করা হয়। দিনে বা রাতে যে কোনো সময় এমন হতে পারে। সাধারণত গর্ভধারণের এক মাস পর থেকে এ সমস্যা দেখা দেয়।
পিরিয়ডের কতদিন পর প্রেগন্যান্ট বোঝা যায়। সে সম্পর্কে জানতে চান। তাড়াতাড়ি পরীক্ষা করলে ভুল রিপোর্ট আসার সম্ভাবনা রয়েছে। আপনার যদি নিয়মিত পিরিয়ড হয় বা প্রতি মাসে একটু করে পিছিয়ে যায়।
তাহলে লাস্ট দিন থেকে 35 থেকে 40 দিন অপেক্ষা করার পর টেস্ট করুন। কেনও মহিলা প্রেগন্যান্ট হলে কেবল তখনই তাঁর ইউরিনে HCG নামে এক হরমোনের উপস্থিতি পাওয়া যায়।
ওটিসি প্রেগন্যান্সি টেস্ট কিট পরীক্ষা করে দেখে ইউরিন এই হরমোন আছে কিনা। পিরিয়ড মিস হওয়ার দিন কয়েক পরে পরীক্ষা করুন। বেশি তাড়াতাড়ি পরীক্ষা করলে ভুল রিপোর্ট আসার সম্ভাবনা রয়েছে।