পিরিয়ড মিস হওয়ার আগে গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ
আপনারা অনেক সময় গুগলে একটা প্রশ্ন করে থাকেন, যে পিরিয়ড মিস হওয়ার আগে গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ কি কি। আপনি যদি সন্তান সম্ভবা হয়ে থাকে। তাহলে অবশ্যই এ সম্পর্কে অবগত থাকা উচিত। যে কোন ধরনের ক্ষতি
এবং অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এড়াতে এ বিষয়গুলো সম্পর্কে অবগত থাকতে হবে। আজকে আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করব। বিশেষজ্ঞদের মতে পিরিয়ড মিস হওয়া কি গর্ভধারণের একমাত্র লক্ষণ বলে মনে করা হয় না।
বিভিন্ন ক্ষেত্রে দেখা গেছে পিরিয়ড মিস না হওয়া সত্বেও অনেক মহিলায় গর্ভধারণ করে। আপনি যদি প্রেগন্যান্ট হওয়ার চেষ্টা করেন। তাহলে এই শরীর বৃত্তীয় ঘটনা গুলি গর্ভধারণের ইশারা হিসেবে কাজ করে।
তাই এই লক্ষণ গুলো দেখা দিলে সঙ্গে সঙ্গে ডাক্তারের পরামর্শ নিন। পিরিয়ড ছাড়া শরীরে যে কোন পরিবর্তন দেখলে। গর্ভধারণের বিষয়টি নিশ্চিত হতে পারেন এবং তা জেনে নিন আজকের আর্টিকেল এর মাধ্যমে।
প্রেগনেন্সির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ মনে করা হয়। এই বমি বমি ভাবতে হবে। এই লক্ষণ দিনে বা রাতে যে কোন সময় হতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে গর্ভধারণ করার একমাস পর থেকে অনেকেরই এ লক্ষণ দেখা যায়।
চার থেকে ছয় মাস পরে বমি হতে শুরু করে। এ সময় এস্ট্রোজেন ও প্রজেস্টেরন স্তর বৃদ্ধি পায়। তাই সকালে উঠে বমি ভাব হয়। শুধুই যে সকালে বমি হয় তা কিন্তু নয়। সকাল বিকাল যে কোন সময় হতে পারে।
যেহেতু গর্ভধারণের সময় হরমোনের নানার পরিবর্তন দেখা যায়। তাই সেই সময় মোট সুইং কারণ হয়ে দাঁড়ায়। হঠাৎ করে কান্না পাওয়া আবার রেগে যাওয়া। কেউ কেউ আবার আনন্দ পায় আবার কখনো এক্সাইটেড হয়ে যান।
অনেকে প্রেগন্যান্সির প্রথম থেকেই মাথাব্যথা অনুভূত হতে পারে। গর্ভাবস্থার প্রাথমিক পর্যায়ে রক্ত সঞ্চালন এবং হরমোনের স্তর বৃদ্ধির পেলে এই ধরনের সমস্যা দেখা যায়। পিরিয়ড মিস হওয়ার আগেই তীব্র মাথা ব্যথার পাশাপাশি
ক্লান্তি অনুভবের সমস্যা হতে পারে। আপনার অনেক সময় পিরিয়ডের লক্ষণ এবং গর্ভাবস্থা লক্ষণ সম্পর্কে জানার জন্য অনুসন্ধান করে থাকেন। তাই আজকের এই আর্টিকেলটির সাজিয়েছি এই টপিককে কেন্দ্র করে আগে
পিরিয়ড মিস হওয়ার আগে গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ
থেকেই প্রথম সপ্তাহে ৮০ শতাংশ মহিলা বমির সমস্যায় ভুগে থাকেন। আবার ৫০ শতাংশ মহিলাদের ক্ষেত্রে গর্ভাব তার আগে থেকে বমি অনুভূত হতে থাকে। একটি পিরিয়ড মিস হলে সেটি নিশ্চিতভাবে গর্ভাবস্থার সবচেয়ে সুস্পষ্ট লক্ষণ।
কিন্তু এটিই একমাত্র লক্ষণ নয়। আপনি আপনার পিরিয়ড মিস করার অনেক আগেই ডিম্বাণু নিষিক্ত হয় এবং জরায়ুর দেওয়ালে রোপিত হয়। রোপিত হওয়ার সাথে সাথেই আপনি গর্ভবতী হন। আপনার গর্ভাবস্থায় কয়েক দিন বা সপ্তাহ পেরিয়ে গেলে,
মাসিকের দিনের আগেও শরীর গর্ভাবস্থার ইঙ্গিত দিতে শুরু করে। পিরিয়ডের আগে সাদাস্রাব গর্ভাবস্থা লক্ষণ সম্পর্কে জানতে অনুসন্ধান করে থাকেন। তাই আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করব।
আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পরবেন। গর্ভে ভ্রুণসঞ্চার হলে শরীরে হরমোনের পরিবর্তন হতে থাকে। ফলে স্তন ভারী হয়ে আসতে থাকে। এটাই প্রেগন্যান্সির প্রথম লক্ষণ। যদি আপনার স্তনে এ রকম পরিবর্তন আসে তাহলে প্রেগন্যান্সি টেস্ট করিয়ে নিন।