গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ কত দিন পর বোঝা যায়
গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ কত দিন পর জানা যায়। সে সম্পর্কে জানতে আপনারা যারা নব বিবাহিত দম্পতি রয়েছে।তাই আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করব। গর্ভধারণের 7 থেকে 15 দিনের মধ্যেই
অনেক নারীর স্তনে ব্যথা হয়। পাশাপাশি ভারী হয়ে যায়। দিনের যেকোনো সময় বিশেষ করে সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর বমি বমি ভাব এবং গর্ভধারণের লক্ষণ হতে পারে। গর্ভধারণের ৩০ দিন পর থেকে এমনটা হয়।
এ সময় এস্ট্রোজেন এবং প্রজেস্টেরন হরমোনের স্তর বৃদ্ধি পায়। এই কারণে আপনি গর্ভধারণের প্রথম সপ্তাহে যেসব লক্ষণ দেখা দিতে পারে। সে সম্পর্কে অবগত থাকা উচিত। তাহলে বন্ধুরা চলুন মূল আলোচনা শুরু করি।
গর্ভবতী হওয়ার প্রথম সপ্তাহের লক্ষণ সম্পর্কে জানতে পারবেন গর্ভধারণের বিভিন্ন লক্ষণ প্রকাশ পায় শরীরে। তবে প্রাথমিক অবস্থায় পিরিয়ড হলে। তখন আপনি টের পান। তিনি গর্ভবতী তিনি। তবে কি জানেন।
গর্ভধারণের প্রথম সপ্তাহে শরীরের প্রকাশ পায় একাধিক লক্ষণ। পিরিয়ড মিস হবার আগেই আপনি যে কিছু লক্ষণ দেখে গর্ভধারণের ইঙ্গিত পেতে পারেন। যদিও এ বিষয়ে অনেকেরই জানা নেই। বিভিন্ন ক্ষেত্রে দেখা গেছে পিরিয়ড
মিস না হওয়া সত্বেও গর্ভধারণ করেছেন অনেক নারী। পিরিয়ড ছাড়াও নানা শরীরের ভিতরে ঘটনা রয়েছে। যা গর্ভধারণের ইঙ্গিত নাই। জেনে নিন পিরিয়ড মিস হওয়া ছাড়াও যেসব পরিবর্তন দেখে গর্ভধারণের বিষয় নিশ্চিত হতে পারেন।
আজকে আমরা রিপোর্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ আপনার সকল তথ্য জানতে পারবেন। তা জানতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। গর্ভধারণের চার থেকে ছয় সপ্তাহ পর বমি হয়।
এ সময় ইস্ট্রোজেন এবং প্রজেস্টেরন স্তর বৃদ্ধি পাওয়ায়। সকলে বমি হতে হবে। তা কিন্তু নয়। দিনের যেকোনো সময় একাধিকবার বমি হতে পারে। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে গর্ভধারণের প্রথম সপ্তাহে ৮০ শতাংশ নারী বমির সমস্যা থাকে।
গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ কত দিন পর বোঝা যায়
আবার ৫০% নারী গর্ভাবস্থায় ৬ সপ্তাহ থেকে তার আগে থেকে বমি অনুভূত হতে থাকে। আশা করি বন্ধুরা এই পোস্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের সামনে গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ সম্পর্কে কিছুটা হলেও ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করেছি।
গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ সম্পর্কে জানার জন্য আপনার অনেক সময় ইন্টারনেটের দ্বারস্থ হতে থাকেন। এই পোস্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের সামনে আলোচনা করছি। নিচের কিছু পদ্ধতি
এবং আর কিছু লক্ষণ দেখে বুঝতে পারবেন যে গর্ভবতী হয়েছেন কিনা। শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি গর্ভধারণের আরও একটি লক্ষণ। এ সময় নানা কারণে শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে।
গর্ভধারণকালে প্রোজেস্টেরোনের স্তর বৃদ্ধি পাওয়ায় এমনটি হয়।গর্ভধারণের প্রাথমিক পর্যায়ে পিরিয়ড বন্ধ না হলেও ক্লান্তি ও দুর্বলতা অনুভব করলেই প্রেগনেন্সি টেস্ট করে দেখেন। এই ক্লান্তি ও দুর্বলতা অনেক সময় গর্ভধারণের ইঙ্গিত দেয়।