স্টুডেন্ট ভিসা যোগ্যতা ২০২৪ (ইতালি, মালয়েশিয়া, জাপান, জার্মানি)
আপনি যদি স্টুডেন্ট ভিসায় ভ্রমণ করতে চান. অবশ্যই আপনাকে কিছু প্রসিডিউর এবং পদ্ধতি মানতে হবে এবং আপনাকে সেই সম্পর্কে যোগ্যতা থাকতে হবে। আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার
যোগ্যতা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করব। আপনি যে দেশে ভ্রমণ করবেন এবং সে আপনার যে দেশের কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করবেন। সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ক্রাইটেরিয়া এবং যোগ্যতা রয়েছে।
গুলো ফলো করতে হবে। আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের সামনে স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার সহজ উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করব। আর্টিকেল প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে করতে পারবেন।
আপনারা কানাডার একটি বিশ্ব বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে চান। তাহলে অবশ্যই আপনার প্রথম কাজ হল সেই বিশ্ববিদ্যালয় পড়তে যাওয়ার জন্য নিজেকে প্রস্তুত করা। প্রস্তুতি বলতে আমি বলছি না যে শুধু ভালো ফলাফল অর্জন করতে হবে।
যে দেশে উচ্চ শিক্ষার জন্য যেতে চান সে দেশের আর্থসামাজিক অবস্থা সম্পর্কে ভালো ধারণা নিতে হবে। তাহলে বন্ধুরা চলুন এই সম্পর্কে আরো বিস্তারিত তথ্য জেনে নেই। আপনি যে দেশে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি হতে চান।
সে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশের সাথে নিজেকে মানিয়ে নেওয়ার যোগ্যতা অর্জন করতে হবে। সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয় আপনাকে ভর্তির প্রাথমিক অনুমতি জানিয়ে যে চিঠি দেবে সেটা অফার লেটার।
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক প্রদত্ত প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে বারবার করতে হবে। ভালোভাবে জেনে টিউশন ফির পরিমাণ সহ অন্যান্য বিষয় জানতে হবে। এছাড়া আমনে আমনে ভিসা প্রসেসিং করতে হবে।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হওয়ার পর তাদের পাঠানো অফার লেটার বা ভর্তির অনুমতি পত্র উল্লেখিত ট্রেড লাইনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের পৌঁছাতে হবে। অন্যথায় ভর্তি বাতিল হবে। তা নির্দিষ্ট তারিখের পূর্বে আপনাকে সে দেশের ভিসা সংগ্রহ করতে হবে।
ভিসা প্রদানের ক্ষেত্রে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মধ্যে কিছুটা পার্থক্য থাকলে প্রায় সব দেশের নিয়ম একই শিক্ষাগত যোগ্যতার কাগজপত্র সনদপত্র নম্বরপত্র প্রতিষ্ঠান প্রধানের প্রশংসা পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি মূল কপি লাগবে।
পাসপোর্ট এর মেয়াদ কমপক্ষে এক বছর থাকতে হবে। পেশা, জন্ম তারিখ এবং অন্যান্য সকল তথ্যের সাথে শিক্ষাগত কাগজপত্রের মিল থাকতে হবে। পাসপোর্ট করা না থাকলে পাসপোর্ট অতি শীঘ্রই করে নিতে হবে।
আজকের এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে আমি আপনাদের সামনে আমেরিকার ভিসা পাওয়ার জন্য বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করব। আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার জন্য আবেদনকারীর
বয়স হতে হবে ১৪ থেকে ৭৯ বছরের মধ্যে। এর উপরে বা নিচে হলে সেটাকে স্পেশাল কেস হিসেবে বিবেচনা করা হবে। কোন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে একসেপ্টেড হবেন। তারা এই ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
এছাড়া আপনাকে আমেরিকা স্টুডেন্ট সম্পর্কে অবগত থাকতে হবে। এই পোস্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের সামনে আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসা খরচ কত সে সম্পর্কে জানাবো। আমেরিকায় যদি আপনারা
টুরিস্ট ভিসা জন্য আবেদন করতে চান। তাহলে ১৩০০০ টাকা আবেদন করতে হবে। আমেরিকায় কাজের ভিসার জন্য ১৭ হাজার টাকা জমা দিতে হবে। এছাড়া আপনি আরো ক্যাটাগরিতে আমেরিকার
ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন। এছাড়া শিক্ষক শিক্ষার্থীদের জন্য মেধা অনেক ভালো এবং আই এল টি এস কোর্স অনেক বেশি। তারাই আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন।