১০ টি অল্প টাকায় ব্যবসা আইডিয়া (৩০ এবং ৫০ হাজার টাকায় ব্যবসা)
সুপ্রিয় বন্ধুরা, আপনারা যারা উদ্যোক্তা হতে চান। তাদের জন্য আমাদের এই পোস্ট, বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে শিক্ষিত বেকার কোন অভাব নেই। প্রতিবছর প্রায় তিন লাখ ছাত্র-ছাত্রী উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করে আছে।
এবং এদের মধ্যে প্রায় 1 লাখ বেকার কাজ ছাড়া বসে আছে। তাই আপনারা নিজে উদ্যোক্তা হয়ে সফলতা অর্জন করতে পারেন। আপনি কি অল্প পুঁজিতে ব্যবসা সম্পর্কে জানতে চান?
তাহলে আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়ুন. বর্তমান সময়ে ব্যবসা সবাই করতে যায়. কিন্তু পর্যাপ্ত পরিমাণ মূলধন অথবা পরিকল্পনা না থাকার কারণে ব্যবসা করার স্বপ্ন পূরণ হতে পারে না।
আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে এমন কিছু বিজনেস আইডিয়া নিয়ে আলোচনা করবো। যেগুলো আপনাদের কাছে ভালো লাগবে আশা করি। বর্তমান সময়ে চা একটি জনপ্রিয় পানীয়।
আপনারা চাইলে চায়ের দোকান দিতে পারেন। অল্প পুঁজির ব্যবসা হলেও চায়ের দোকান অনেক চাহিদা পূর্ণ। কেননা শতকরা 90% লোক চা খেতে পছন্দ করে। আপনি ঘরে বসে অল্প টাকা খরচ করে
বিভিন্ন ধরনের পোশাক তৈরি করতে পারেন। যেমন: থ্রি পিস, লুঙ্গি, শাড়ি, গামছা, পাঞ্জাবি ইত্যাদি। এই ব্যবসায় লাভ অনেক বেশি এবং এ ব্যবসার চাহিদা অনেক বেশি। কেননা অধিকাংশ মানুষই হাতের তৈরি পোশাক পরতে পছন্দ করে।
এতে কাপড়ের ব্যবসা করে ভালো টাকা আয় করার সম্ভাবনা রয়েছে আপনারা যদি 10 হাজার টাকার মধ্যে কোন ধরনের ব্যবসা করার ভেবে থাকেন। তাহলে আসুন আমাদের ওয়েবসাইটে।
বর্তমানে মোবাইল রিচার্জ এবং বিকাশের ব্যবসা চাহিদা নিয়ে দিন বেড়েই চলছে। ছোট থেকে বড় প্রতিটি মানুষের হাতে স্মার্টফোন রয়েছে।এক্ষেত্রে আপনার আমার রিচার্জ এর ব্যবহার করতে পারেন।
বর্তমানে অধিকাংশ মানুষ বিকাশের মাধ্যমে লেনদেন করে। অতএব আপনি রিচার্জ এর পাশাপাশি বিকাশের ব্যবসা করতে পারেন। এই দুইটার সাথে মোবাইলের আরো অন্যান্য জিনিসপত্র দোকানে রাখতে পারেন।
এক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের ষ্টেশনারী সামগ্রী রাখতে পারেন যেগুলো এ ব্যবসায় ভালো করা যেতে পারে। আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে বিস্তারিত আলোচনা করতে পেরেছি।
পরবর্তী পোষ্টের মাধ্যমে আমরা আরো কিছু বিজনেস আইডিয়া নিয়ে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করব। আপনারা যদি বড় পরিসরে ব্যবসা করতে চান। তাহলে আপনাকে অবশ্যই পরিকল্পনামাফিক ব্যবসা শুরু করতে হবে।
আপনার হাতে যদি 2 লাখ টাকা থাকে। আপনি দুই লাখ টাকা দিয়ে বড় পরিসরে ব্যবসা শুরু করতে পারেন। শার্ট, টিশার্ট, প্যান্ট ও বাচ্চাদের বিভিন্ন ধরনের কাপড় এনে শহরের মার্কেট, শোরুম ও দোকানে বিক্রি করতে পারেন।
এছাড়া বন্ধুবান্ধব ও শুভাকাক্সক্ষীদের পোশাকের দোকানেও বিক্রি করতে পারেন। সেক্ষেত্রে লোকভেদে বিক্রির কয়েকদিন পর দাম পরিশোধের ব্যবস্থা রাখতে পারেন। এখানে আপনারা জিন্স প্যান্টের ব্যবসা করতে পারেন 200 থেকে 220 টাকা করে
একেকটি প্যান্ট কিনে সেটা বিক্রি করা যাবে 500 টাকায়। এছাড়া আমরা গ্যাবার্ডিন প্যান্ট 140 টাকা থেকে 170 টাকা করে 1000 টি কিনে বিক্রি করা যাবে 190 টাকা দরে। এক্ষেত্রে আপনারা ভালো লাভ পেতে পারেন।