সার্টিফিকেট সংশোধন করতে কি কি লাগে (বিস্তারিত দেখুন)

সার্টিফিকেট সংশোধন করতে কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন হয় এ সম্পর্কে তথ্য জানার জন্য আপনারা ইন্টারনেট অনুসন্ধান করে থাকেন। আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে তাদের সামনে বিস্তারিত আলোচনা করব।
বিভিন্ন শিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষায় পাশের পর প্রাপ্ত সনদপত্রে অনেকেরই নাম ও অন্যান্য তথ্যে ভুল থাকে। সেগুলো সংশোধন করতে শিক্ষাবোর্ডে যাতায়াত করে দুর্ভোগ পোহাতে হয়।
এতে অর্থ এবং শ্রম উভয়ই বেশি খরচ হয়। তবে আপনি চাইলে এখন থেকে অনলাইনেই কাজটি সেরে ফেলতে পারেন। নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে অনলাইন আবেদন করে নামসহ যে কোনো সমস্যার সমাধান করতে পারেন।
আপনি নিজেই কিভাবে আপনার এই কাজটি সম্পন্ন করবেন। আর্টিকেলটি পড়ুন এবং এ সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য জেনে নিন। সার্টিফিকেট সংশোধন করার নিয়মাবলী
এবং সার্টিফিকেট সংশোধন করতে কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন হয়। এ তথ্যগুলো জানার জন্য আপনার ইন্টারনেট অনুসন্ধান করে থাকেন। এরই ধারাবাহিকতায় আমি আপনাদের সামনে সকল তথ্য বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করব।
আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়বেন। সার্টিফিকেটের বিভিন্ন ধরনের ত্রুটি সংশোধন করতে হলে নোটারি পাবলিকের করার প্রয়োজন হতে পারে। এরপর আপনাদেরকে পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিতে হবে।
হলফনামা সম্পাদনের পর একটি দৈনিক পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিতে হবে। বিজ্ঞপ্তিতে প্রার্থীর সার্টিফিকেট নাম, বাবার নাম, মায়ের নাম, শাখা, পরীক্ষার সাল, পরীক্ষাকেন্দ্রের নাম, রোল নম্বর, বোর্ডের নাম
এবং জন্মতারিখ উল্লেখ করে যা সংশোধন করতে চান? প্রার্থীর নাম, বাবার নাম, মায়ের নাম বা জন্মতারিখ তা সংক্ষেপে উল্লেখ করতে হবে। এজন্য আপনার খরচ হবে ৩০০ টাকা কম-বেশি লাগতে পারে।
আপনারা যারা ঢাকা বোর্ড থেকে পরীক্ষা দিয়েছে এবং ঢাকা বোর্ডের অধীনে যেসব সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়েছে। সেই সার্টিফিকেটগুলো তে কোন ধরনের ভুল ত্রুটি পরিলক্ষিত হলে।
সেটা আপনারা অবশ্যই সংশোধন করতে চাইবেন। যারা নতুন তারা অবশ্যই সম্পর্কে জানার জন্য ইন্টারনেটে অনুসন্ধান করে থাকেন। আজকে আমার এই পোষ্টের মাধ্যমে সার্টিফিকেট সংশোধন করার নিয়মাবলী সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।
ঢাকা বোর্ডের সার্টিফিকেট সংশোধন করতে হলে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি, বাবা-মার জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি পত্রিকার বিজ্ঞাপন এর পেপার কাটিং এবং এফিডেভিট করার ডকুমেন্ট নিয়ে ঢাকা বোর্ডে জমা দিতে হবে।
সার্টিফিকেট সংশোধন করা একটা সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। তবে ধরন অনুযায়ী সার্টিফিকেট সংশোধন করতে সর্বনিম্ন 30 দিন থেকে 90 দিন সময় লাগতে পারে। আপনি যদি ঘরে বসে সার্টিফিকেট সংশোধন করতে চান।
তাহলে অনলাইনে আবেদন করতে পারেন। এক্ষেত্রে 500 টাকা ট্রেজারি চালানের মাধ্যমে টাকা জমা দিয়ে অথবা যেকোনো মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে জমা দিয়ে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট সহ অনলাইনে আবেদন করতে হবে।
আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে বিস্তারিত তথ্য দিতে পেরেছি। আর যদি কোনো তথ্য পেতে চান ওয়েবসাইট ভিজিট করবেন জেনে নিন।
![ইনস্টাগ্রাম একাউন্ট খোলার নিয়ম ২০২৫ [কিভাবে ইনস্টাগ্রাম একাউন্ট খুলতে হয় ক্লিক করে দেখুন]](https://i0.wp.com/banglamaster.com/wp-content/uploads/2022/03/1648536828234.jpg?resize=800%2C450&quality=100&ssl=1)
![কাতার টাকার রেট ২০২৫ [ক্লিক করে আজকের রেট জেনে নিন]](https://i0.wp.com/banglamaster.com/wp-content/uploads/2022/03/1646754420346.jpg?resize=800%2C450&quality=100&ssl=1)
![মেডিকেল ভর্তি প্রবেশপত্র ২০২৫ [ক্লিক করে এডমিট কার্ড ডাউনলোড করুন]](https://i0.wp.com/banglamaster.com/wp-content/uploads/2023/03/fdsfd.webp?resize=737%2C415&quality=100&ssl=1)
![পুরাতন জমির দলিল ডাউনলোড বাংলাদেশ [এখানে ক্লিক করুন]](https://i0.wp.com/banglamaster.com/wp-content/uploads/2022/08/1661739819371.jpg?resize=800%2C450&quality=100&ssl=1)
![জমির নকশা বের করার নিয়ম [ক্লিক করে দেখুন]](https://i0.wp.com/banglamaster.com/wp-content/uploads/2022/08/asdadsas.jpeg?resize=800%2C450&quality=100&ssl=1)
