ফ্রিজিয়ান গরুর দাম ২০২৪ ক্লিক করে [ফ্রিজিয়ান গাভীর দাম, বৈশিষ্ট্য] দেখুন
বর্তমান সময়ে কোরবানি ঈদের সময় মানুষের মধ্যে বড় বড় গরু কেনার প্রবণতা বেশি পরিলক্ষিত হচ্ছে। তার মধ্যে ফিজিয়ান এবং ব্রাহমা জাতের গরু গুলো সব চাইতে নজর কাড়ে। আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে
ফ্রিজিয়ান জাতের গরু এবং ব্রাহমা জাতের গরুর দাম সম্পর্কে বিশদ আলোচনা করব। আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়বেন। ঈদ-উল-আযহা কে কেন্দ্র করে কোরবানির হাটগুলোতে ফ্রিজিয়ান জাতের গরু গুলো বেশি দেখা যায়।
আগামী সপ্তাহে শুরু হতে যাচ্ছে ঈদ-উল-আযহা। এ উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে কোরবানির গরুর হাট জমে উঠেছে। এদের মধ্যে সাওয়ালি গরু যেমন হলস্টেন ফ্রিজিয়ান গরু, ব্রাহমা গরু, মিরকাদিম গরু
এবং রেড চিটাগাং গরু গুলো সবচেয়ে বেশি পরিলক্ষিত এবং এমনকি তাদের বেশি আকৃষ্ট করা যাচ্ছে। আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের সামনে বিস্তারিত তথ্য জানিয়ে দিতে পারব। সাথেই থাকুন।
বাংলাদেশে যেসব ব্রাহমা জাতের গরু রয়েছে তার প্রায় সবই কৃত্রিম পদ্ধতিতে প্রজনন করা গরু।প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের কৃত্রিম প্রজনন বিভাগের উপ-পরিচালক ডা. ভবতোষ কান্তি সরকার বলেন,
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ব্রাহমা জাতের গরুর সিমেন বা বীজ বা শুক্রাণু এনে সরকার কয়েকটি জেলায় স্থানীয় খামারিদের মাধ্যমে কৃত্রিমভাবে এই জাতের গরু উৎপাদন শুরু করে।
ব্রাহমা জাতের গরুর দাম অনেক বেশি হয় বিধায় এ ন্যূনতম দাম 3 লাখ টাকা থেকে শুরু করে 20 লাখ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে , ব্রাহমা গরু মূলত মাংসের জাত বলে পরিচিত। দুধের জন্য এই গরুর তেমন খ্যাতি নেই।
সবাইকে ঈদুল আযহার অগ্রিম শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের আর্টিকেলটি শুরু করতে যাচ্ছে। কেমন আছেন বন্ধুরা আপনারা সবাই। এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের সামনে জানাচ্ছি ফ্রিজিয়ান গরুর বৈশিষ্ট্য।
ফ্রিজিয়ান গরুর শিং থাকে মূলত কালো সাদা বা লাল সাদা বর্ণের হয়ে থাকে। তবে হলস্টেইন ফ্রিজিয়ান মূলত তার গায়ের রঙ এবং দুধ উৎপাদন ক্ষমতার কারণে পরিচিত তাদের সাদা কালো রংয়ের কারণে।
এদের সহজে চোখে পড়ে। এদের গায়ের রং সাদা হতে পারে। কিন্তু আজকাল এসব নেদারল্যান্ডসে এবং কম সময়ে বিভিন্ন জায়গায় দেখা যায়। তবে বাংলাদেশে এই ফ্রিজিয়ান এবং ব্রাহমা জাতের গরু কেনার প্রতি বেশি পরিলক্ষিত হয়।
আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে জানাচ্ছি ফ্রিজিয়ান জাতের গাভী সম্পর্কে। একটি স্বাস্থ্যকর হলস্টাইন বাছুরের জন্মের পর প্রায় ১৫ মাস বয়সে, যখন এর ওজন ৩৫০ কেজি ছাড়ায়,
তখন এটি বংশবৃদ্ধির উপযোগী হয়। তবে ২৪ থেকে ২৭ মাস বয়সের মধ্যে প্রথমবার গর্ভধারণ করা হলস্টেইন গরুর জন্য সবচেয়ে কাম্য। গর্ভধারণ প্রায় নয় মাস স্থায়ী হয়। সাধারণত একটি গরু প্রায় ৬ বছর উর্বর থাকে,
কখনো কখনো বেশিও হতে পারে। এই জাতের গরু সাধারণত অ্যাভারেজ ৭-৮ বছর নিয়মিত দুধ দেয় যদিও দুধ উৎপাদনের ৪ থেকে ৫ বছর পর থেকে দুধ উৎপাদন কমতে থাকে।
উৎপাদনের তৃতীয় এবং চতুর্থ বছর সর্বোচ্চ দুধ দেয়। তাহলে বন্ধুরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের সামনে বিস্তারিত তথ্য জানিয়ে দিলাম। আশা করি আপনারা বুঝেছেন সবকিছু।