সূরা বাকারার শেষ তিন আয়াত (আরবি & বাংলা) উচ্চারণ সহ, ফজিলত
আল্লাহ তাআলা আমাদের সৃষ্টি করেছেন একমাত্র তার ইবাদত করার জন্য। আমরা খুব ছোটখাটো আমল দিয়েও আল্লাহ তায়ালাকে খুশি করতে পারি। অনেক আমল আছে ছোট হলেও এর ফজিলত অনেক বেশি।
এর মধ্যে একটি আমল হলো সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াত এবং তিন আয়াত। আজকের আর্টিকেলে সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াত এবং শেষ তিন আয়াতের ফজিলত সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।
আপনারা যারা সুরা বাকারার শেষ তিন আয়াতের সন্ধান করছেন তারা চাইলে আজকের আর্টিকেল থেকে সংগ্রহ করে নিতে পারেন। তাছাড়া সূরা বাকারার শেষ তিন আয়াত ছবি আকারেও দেওয়া হয়েছে।
আপনারা চাইলে ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করে সংগ্রহ করতে পারেন। সুতরাং আমি বলতে পারি আর্টিকেলটি আপনাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মুসলিম হিসেবে আমাদের উচিত আল্লাহ তায়ালাকে খুশি রাখা।
আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্ট লাভ করা সব থেকে বেশি সহজ। অনেক ধরনের আমল রয়েছে যা করতে সময় কম লাগে কিন্তু সওয়াব অনেক বেশি। এর মধ্যে একটি হচ্ছে সূরা বাকারার শেষ তিন আয়াত।
কোন মুসলমান যদি প্রতিদিন রাতে সুরা বাকারার শেষ তিন আয়াত পড়ে ঘুমায় তবে তার উপর কোন বিপদ আপদ আসবে না। তার জন্য এটাই যথেষ্ট হবে। এছাড়াও কোন খারাপ জিনের থেকে মুক্তি লাভের
একটি উপায় হচ্ছে সূরা বাকারার শেষ তিন আয়াত পাঠ করা। প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর সূরা বাকারার শেষ তিন আয়াত পাঠ করলে অনেক বেশি সওয়াব পাওয়া যায়। সূরা বাকারার শেষ তিন আয়াত পাঠ করে
হাতের ওপর ফু দিয়ে সারা শরীর মাছেহ করলে কোন অশুভ শক্তি শরীরে প্রবেশ করতে পারে না। আপনারা যারা যারা সূরা বাকারা শেষ তিন আয়াত এর সন্ধান করছেন তারা চাইলে আমাদের আজকের আর্টিকেল থেকে সংগ্রহ করতে পারেন।
এছাড়াও শেষ তিন আয়াতের ছবি দেওয়া হয়েছে। আপনারা চাইলে ছবি ডাউনলোড করে নিতে পারেন। সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াতের ফজিলত সম্পর্কে অনেকেই জানেনা। তাই আজকের আর্টিকেলে সুরা বাকারার শেষ দুই
আয়াতের ফজিলত নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। অনেকেই তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ে থাকে। কোন ব্যক্তি যদি সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াত পড়ে ঘুমায়। কিন্তু ঐদিন তাহাজ্জুদ না আদায় করতে পারে তবুও
তার আমলনামায় তাহাজ্জুতের সমপরিমাণ সওয়াব লেখা হয়। এছাড়াও প্রতি রাতে সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াত পড়ে ঘুমালে কোন বিপদ আসতে পারে না। কোন ব্যক্তি যদি মাগরিব নামাজের পর
সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াত পড়ে তবে সেই ঘরে কোন প্রকার অনিষ্ট বা অশুভ শক্তি প্রবেশ করতে পারে না। এছাড়াও সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াত পড়ে যদি আঙ্গুলে ফু দিয়ে সম্পূর্ণ ঘর ইশারা দিয়ে বন্ধ করে দেয়
তাহলে সেই ঘর নিরাপদ থাকে। অনেক মেয়ের মধ্যে আশিকী জিনের প্রভাব দেখা যায়। তারা যদি সুরা বাকারার শেষ দুই আয়াত নিয়মিত পাঠ করে তবে আস্তে আস্তে আশিকি জিনের প্রভাব দূর হয়ে যায়।
সুতরাং সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াত এর ফজিলত দেখে বোঝা যায় সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটা আমল। আমাদের প্রত্যেকের উচিত এই দুই আয়াত মুখস্ত করে নেওয়া এবং নিয়মিত পাঠ করা।