বিকাশ ব্যবসা করার নিয়ম এবং পার্সোনাল বিকাশ দিয়ে ব্যবসা (দেখুন)
বর্তমান সময়ে সবচাইতে জনপ্রিয় একটি মোবাইল ব্যাংকিং এর নাম হচ্ছে বিকাশ। বিকাশ ব্যবহার করে না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর তাই আপনারা এগুলো কাস্টমার কে কেন্দ্র করে বিকাশ এজেন্ট ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
কিন্তু কিভাবে ব্যবসা শুরু করা যায় এবং এর ব্যবসা শুরু করার আগে কি কি পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয়। সে সকল তথ্য এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে তুলে ধরব।
বর্তমানে আমাদের দেশে জনপ্রিয় ব্যবসা বিকাশ একাউন্ট নেই এমন একটি সিম কার্ড নিয়ে আপনি বিকাশ একাউন্ট থেকে আবেদন করে অথবা ডিস্ট্রিবিউটর অফিস থেকে আবেদন করে বিকাশ এজেন্ট হতে পারেন।
আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে বিস্তারিত আলোচনা করব। সুতরাং সাথে থাকার জন্য অনুরোধ রইল। বিকাশের ব্যবসার সঠিক উপায় বের করতে হলে কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে।
বিকাশ ব্যবসা করার জন্য সঠিক স্থান নির্ধারণ করা খুবই দরকারি। যেখানে সবসময় লোকের সমাগম আছে। সেক্ষেত্রে হাট বাজার, শপিং মল অথবা বাস স্ট্যান্ড ইত্যাদি জায়গায় বিকাশ ব্যবসার জন্য আদর্শ।
এছাড়া আমরা আপনারা ব্যস্ততম নানা সড়কের পাশে কিংবা নিজস্ব ব্যবসার পাশাপাশি বিকাশের ব্যবসা করে ভালো আয় করতে পারেন।বিকাশ ব্যবসার জন্য যে সকল কাগজপত্র প্রয়োজন।
সেগুলো হচ্ছে প্রতিষ্ঠানের বৈধ ট্রেড লাইসেন্স। ট্রেড লাইসেন্স, জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি, সার্টিফিকেটের ফটোকপি, বিকাশ একাউন্ট করার জন্য সক্রিয় সিম কার্ড এবং আপনার দোকানের সিল লাগবে।
বিকাশ একাউন্ট এর ব্যবসা শুরু করার আগে শর্ত হচ্ছে বিকাশ এজেন্ট ব্যবসায়ী প্রতিদিন 2000 টাকা পর্যন্ত লেনদেন হতে হবে। এক্ষেত্রে ক্যাশ ইন বা ক্যাশ আউট যেকোনো লেনদেন হতে পারে। এক্ষেত্রে ভালো পরিমাণ লাভ করা সম্ভব।
আজকে আমার এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে বিকাশ থেকে ব্যবসা করা তথ্য উপস্থাপন করব। বিকাশ গ্রাহকগণ এখন বিদেশ থেকে পাঠানো টাকা সরাসরি পেতে পারে তাদের মোবাইল বিকাশ একাউন্টে।
আজকে আমরা পোস্টের মাধ্যমে বিদেশ থেকে বিকাশে টাকা পাঠানোর ব্যবসা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করব। আপনারা যারা বিকাশের এজেন্ট হতে চাচ্ছেন। অবশ্যই এই ব্যবসা সম্পর্কে কিছুটা হলেও ধারণা নিতে পারেন।
বৈধ উপায়ে বিকাশ,ব্যাংক টান্সফার টপ-আপ ব্যবসা করুন।সবদেশের প্রবাসী ভাই দের জন্য সুখবর যেসকল ভাইরা কাজের পাশাপাশি বাড়িতে আয় করতে চান। তারা বিকাশ ফ্লেক্সিলোডের ব্যবসা করতে পারেন সম্পূর্ণ বৈধ উপায়ে।
আপনার হাতে থাকা অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলের মাধ্যমে সব দেশের প্রবাসীদের জন্য মোবাইল ব্যাংকিং করা যাবে সবচাইতে সহজে। আপনারা চাইলে পার্সোনাল বিকাশ একাউন্ট দিয়ে ব্যবসা করতে পারেন। কিন্তু জানেনা কিভাবে কাজটা সম্পন্ন করতে।
আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের দেখাবো কিভাবে পার্সোনাল বিকাশ একাউন্টের ব্যবসা করা যায়। তবে আপনার দুঃখের সাথে জানাচ্ছি যে, বিকাশের ব্যবসা করার জন্য পার্সোনাল একাউন্ট দিয়ে হয় না।
আপনি যদি বিকাশের ব্যবসা শুরু করতে চান তাহলে অবশ্যই বিকাশ ব্যবসা করার নিয়ম ফলো করতে হবে। এতে খুব দ্রুত সফলতা লাভ করবেন এবং প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারবেন।