মহরম কত তারিখে হবে ২০২৪ [2024 সালের মহরম কত তারিখে]

মহরম কত তারিখে হবে ২০২৪ [2024 সালের মহরম কত তারিখে]

বছরের বেশ কিছু দিন মাস ও মুহূর্ত আল্লাহর কাছে বিশেষ মর্যাদা সম্পন্ন। এসবের মধ্যে হিজরি বছরের প্রথম মাস মহররম ও এ মাসের ১০ তারিখ ইয়াওমে আশুরাও একটি। আশুরা শব্দটি ব্যাপক পরিচিত।

আশুরা আরবি শব্দ যার অর্থ দশম হিজরি বর্ষের মহরম মাসের দশ তারিখ আশুরা বুঝায়। 1440 হিজরী বছরের এই দিনটি আগামী 9 আগস্ট মঙ্গলবার থেকে শুরু হবে। এই মাসের ফজিলত এবং বর্জনীয় আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে।

 আপনাদের এসব জানাতে আমাদের এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের বিস্তারিত আলোচনা করব। এই পোষ্টের মাধ্যমে আমরা আসলে করণীয় বর্জনীয় আপনাদের সামনে তুলে ধরব। এজন্য আপনার প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে।

আগামী 10 আগস্ট সারা বিশ্বব্যাপী পবিত্র আশুরা পালন করা হবে। আল্লাহ তাআলার কাছে যে মাসগুলো সম্মানিত। সেগুলো কে সম্মান দেখানো এবং মর্যাদা দেওয়া মুমিনের প্রথম কাজ।

এই মাসগুলোতে আল্লাহর দেওয়া সম্মান ও মর্যাদা অক্ষুন্ন রাখা প্রত্যেক ইমামের প্রথম করণীয়। কিন্তু মুমিন মুসলমানের অনেকেই জানেনা যে ইসলামের সম্মানিত এবং মর্যাদার মাস কোনগুলো। মানুষ যখন জানবে মাসগুলো সম্মানিত।

তখন মানুষের মধ্যে একটি ধারণা তৈরি হবে। যে আসলেই এটি মহরম মাস। এ মাসের যাবতীয় পাপাচার নিষিদ্ধ তাই। সম্মানিত মাস গুলো সম্পর্কে জানা জরুরী  তাই আজকে আমরা এ সম্পর্কে জানবো

এবং আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করছি। আমি 10 আগস্ট সারা বাংলাদেশ ব্যাপী পবিত্র আশুরা পালন করা হবে। সাধারণত চাঁদ দেখার উপর নির্ভর করে এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে।

অনেকে প্রশ্ন করে থাকেন যে মহররম মাসের রোজা কয়টি। পালন করা হয় আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করব। আশুরার দিন ও মহররম মাসজুড়ে বেশি তাওবা-ইসতেগফার করা।

কেননা এ দিন ও মাসের বিশেষ মুহূর্তে তওবা-ইস্তেগফার এর আল্লাহ তাআলা পুরো জাতিকে ক্ষমা করে দেবেন। হাদিসে এসেছে। হযেখানে মহররম মাসের রোজা সাধারণত 2টি। একটি হচ্ছে 9 তারিখ 10 তারিখ

অথবা 11 তারিখে পালন করা হয়। এছাড়া ইফতার করানো অনেক ফজিলত পূর্ণ কাজ। সম্ভব হলে আশুরার দিনে রোজা রাখার পাশাপাশি রোজা পালন কারীদের ইফতার করানো উত্তম। সাধ্যমত দান সদকা করা

এবং গরিবদের পানাহার করা অনেক উত্তম কাজ এবং সওয়াবের কাজ। বন্ধুরা, এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের সামনে মহররম মাস কত তারিখ হতে যাচ্ছে। সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করব। মহররম হিজরি বর্ষের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মাস।

পবিত্র কোরআনুল কারিম ও হাদিস শরিফে এ মাসকে অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ বলা হয়েছে। কোরআনের ভাষায় এটি সম্মানিত চার মাসের আরবাআতুন হুরুম অন্যতম। এ মাসে বেশি বেশি নফল রোজা

ও তওবা ইস্তিগফারের প্রতি উৎসাহিত করা হয়েছে। আল্লাহর মাস বলে মহররম মাসকে আল্লাহর সাথে সম্বন্ধিত এর মর্যাদা তুলে ধরা হয়েছে। এছাড়া এই হাদিসের মাধ্যমে নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম

মহররম মাসে অধিক রোজা রাখার ব্যাপারে উদ্বুদ্ধ করেছেন। আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের সামনে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করতে পেরেছে ও কিছুটা হলেও ধারনা দিতে পেরেছি।

Bangla Master

Bangla Master ওয়েবসাইট এর পক্ষ থেকে আপনাদেরকে স্বাগতম। এই ওয়েবসাইটে শিক্ষা বিষয়ক সকল তথ্য আপনি জানতে পারবেন। স্কুল, কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কিত সকল আপডেট তথ্য এই ওয়েবসাইটে নিয়মিত দেয়া হয়।