পিঠের মাঝখানে ব্যথা কারণ (বাম & ডান পাশে ব্যথা হওয়ার কারণ)
আপনার যদি মাঝে মাঝে পেটে ব্যথা করে। তাহলে সেটা অবশ্যই গুরুত্ব দিয়ে দেখা উচিত। ব্যথা কেন হয় এর কারণ এবং এর থেকে প্রতিকার পাওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করব। আর্টিকেল প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়বেন।
পিঠের কারণে এবং নিচে বেশ কিছু কারণে ব্যথা হতে পারে। এটা নিয়ে দুশ্চিন্তা করার কোনো কারণ নেই। পিঠে ব্যথা খুবই সাধারণ কঠিন কোন রোগ নয়। বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন পেশার মানুষ এই সমস্যায় ভুগে থাকেন।
তাদের কাজের প্রকৃতি ফিটনেস সম্পর্কিত সমস্যা জীবনযাত্রা সঠিক না হয় পিঠের ব্যথায় ভুগতে হয়। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পিঠে ব্যথা হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে আমাদের পিঠে বা মেরুদন্ডে হার বেশি। ডিস্ক, টেন্ডন ও লিগামেন্টের একটি জটিল কাঠামো রয়েছে,
যা শরীরের ওজনকে সমর্থন করে এবং চলাফেরায় সক্ষম করে। আজকে আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে পিঠের মাঝখানে মাথা ব্যথা হওয়ার কারণ সম্পর্কে আলোচনা করব। ব্যাথা হলে গরম শেখ প্রদাহ হোক আমাদের সাহায্য করবে।
দিনে দুই থেকে তিনবার 20 মিনিট করে ঠান্ডা আইসবাগ দিতে পারলে নিশ্চিন্তে আরাম মিলবে। ধীরে ধীরে ব্যথা কমে এলে দিতে হবে গরম ছেক। বিছানা ও বালিশের কারণে ঘাড়ে-পিঠে ব্যথার অনুভূতি হতে পারে। বিছানা হতে হবে না নরম, না শক্ত।
বালিশ অনেক উঁচু হবে না, যাতে মেরুদণ্ড বাঁকা হয়ে থাকে।দীর্ঘসময় ধরে ডেস্কে বা কম্পিউটারে যাঁরা কাজ করেন, তাঁরা কাজের মধ্যে বিরতি নিন। সামান্য স্ট্রেচিং করবেন। একটু ঘুরে হেঁটে আসবেন।
পিঠের উপরে ব্যথা হতে পারে বেশ কিছু কারণে। আজকে আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে পিঠে ব্যাথা সমস্যা প্রতিরোধে করণে কি সে সম্পর্কে আলোচনা করব। প্রাকৃতিক প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়ে নিলে আশা করি সকল ধরনের সমাধান হয়ে যাবে।
কশেরুকা হলো মেরুদণ্ডকে ঘিরে থাকা চাকতি আকারের হাড়। এই হাড়গুলো একে অপরের সাথে সংযুক্ত। প্রতিটি কশেরুকার মধ্যবর্তী স্থানগুলোতে ডিস্ক নামক টিস্যু থাকে এবং কশেরুকাগুলোকে চারপাশ থেকে ঘিরে রাখে।
এই ডিস্কে আঘাত পিঠে ব্যথার সাধারণ কারণ। হাড়ের ঘনত্ব হ্রাস এবং হাড় পাতলা হয়ে যাওয়াকে অস্টিওপোরোসিস বলা হয়। এতে আপনার কশেরুকার ছোটো ছোটো ফাটল হতে পারে যেগুলো গুরুতর ব্যথার কারণ।
স্পাইনাল অস্টিওআর্থারাইটিস পিঠে ব্যথার একটি সম্ভাব্য কারণ। এই রোগে আপনার পিঠের নিচে জয়েন্ট গুলোর কার্টিলেজের অবনতি ঘটে যার কারণে মেরুদণ্ড চেপে আসতে পারে।
আপনার যদি পিঠের ডান পাশে কোন কারনে ব্যথা পেয়ে থাকেন। সেটা অবশ্যই গুরুত্বের সঙ্গে দেখা উচিত। এছাড়া পিঠে ব্যথা কেন হলো সেটা ফাইন্ড আউট করতে হবে এবং পিঠের ব্যথা কমানোর উপায় সম্পর্কে জানতে হবে।
প্রথমে খাদ্য তালিকার দিকে নজর দিই। কিছু খাবার পিঠের ব্যথা কমায়, ওগুলো বেশি খেতে হবে। আবার কিছু খাবার পিঠের ব্যথা বাড়ায়, ওগুলো বাদ দেওয়াই ভালো। কিছু সামুদ্রিক মাছ খেলে উপকার পাওয়া যায়।
সয়া শস্যজাত খাবার, তিসি, বাদাম, সবুজ চা, আদা, চেরি ফল প্রভৃতি পিঠের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।প্যারাসিটামল বা এই জাতীয় ব্যথার ওষুধের চেয়ে গরম সেঁক বেশি উপকারী।