১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট 2024 সংগ্রহ করার নিয়ম দেখুন
![১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট 2024 সংগ্রহ করার নিয়ম দেখুন](https://i0.wp.com/banglamaster.com/wp-content/uploads/2022/02/1645545772270.jpg?fit=1080%2C810&quality=100&ssl=1)
আপনারা নিশ্চয় পাসপোর্ট তৈরি কথা ভাবছেন। কীভাবে আপনি আপনার পাসপোর্ট তৈরি করতে পারবেন সেই প্রক্রিয়া আপনাদের সামনে উপস্থাপন করব। আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়বেন
এবং পাসপোর্ট তৈরি করার পদ্ধতি এবং কত টাকা লাগে সে সম্পর্কে জেনে নিবেন। আপনারা জেনে খুশি হবেন যে। মেয়াদ অনুযায়ী ই-পাসপোর্টের সর্বোচ্চ ফি ১২ হাজার টাকা আর সর্বনিম্ন ফি সাড়ে ৩ হাজার টাকা। এতে কোনো ভ্যাট সংযুক্ত হবে না।
ই-পাসপোর্টে কাগজপত্রের কোনো সত্যায়নের প্রয়োজন হবে না। পাসপোর্ট অধিদফতর সূত্রে জানা গেছে, বিদেশে বাংলাদেশ দূতাবাসে সাধারণ আবেদনকারীর জন্য সর্বোচ্চ ফি ২২৫ ডলার এবং সর্বনিম্ন ফি ১০০ ডলার।
বিদেশে বাংলাদেশ দূতাবাসে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের জন্য সর্বোচ্চ ফি ২২৫ ডলার এবং সর্বনিম্ন ফি ৩০ ডলার। আপনারা চাইলে 5 বছর মেয়াদী এবং 10 বছর মেয়াদে বিভিন্ন ধরনের পাসপোর্ট তৈরি করতে পারবেন।
আপনারা নিশ্চয় 10 বছর মেয়াদি পাসপোর্ট তৈরি করতে চাচ্ছেন। দশ বছর মেয়াদী 48 পৃষ্ঠার এবং 65 পৃষ্ঠার পাসপোর্ট তৈরি করতে পারেন। জানা গেছে যে, 48 পৃষ্ঠার 5 বছর মেয়াদী সাধারণত 3500 টাকা জরুরী 5500 টাকা এবং অতি জরুরী 7500 টাকা।
দশ বছর মেয়াদী সাধারন 5000 টাকা এবং অতি জরুরী নয় হাজার টাকা। অনলাইনে পূরণ করা যাবে এই পাসপোর্ট এর আবেদন পত্র। এছাড়া পিডিএফ ফরমেট ডাউনলোড করে কম্পিউটারে ফরমটি পূরণ করা যাবে।
পাসপোর্টের আবেদন পত্র জাতীয় পরিচয় পত্র জন্ম নিবন্ধন সনদ অনুযায়ী পূরণ করতে হবে। ই পাসপোর্ট কত দিনের মধ্যে পাওয়া যায় সেই তথ্য আপনারা জানতে চাচ্ছেন। তা আপনাদের সামনে উপস্থাপন করব। যার জাতীয় পরিচয় পত্র নেই।
তাদের পিতা ও মাতার জাতীয় পরিচয় পত্র নম্বর উল্লেখ করে ফরম পূরণ করতে হবে। আবেদনকারীর বয়স 18 বছরের নিচে হলে জন্ম নিবন্ধন সনদ লাগবে 18 বছরের নিচে আবেদনকারীর পাসপোর্টের মেয়াদ হবে পাঁচ বছর।
এক্ষেত্রে আপনারা আমরা ৪৮ পাতার সাধারণ পাসপোর্ট 15 দিন পেতে ফি দিতে হবে পাঁচ হাজার টাকা। ৪৮ পাতার জরুরী পাসপোর্ট 7 দিনে পেতে দিতে হবে 7000 টাকা। 48 পাতার অতি জরুরী পাসপোর্ট পেতে দিতে হবে 9 হাজার টাকা।
ই পাসপোর্টের টাকা জমা দেওয়া তথ্য আপনাদের সামনে উপস্থাপন করব । বাংলাদেশের বেশ কয়েকটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক এবং বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে পাসপোর্ট এর টাকা জমা দেওয়া যায় এছাড়া অনলাইনে পাসপোর্টের টাকা জমা দেয়ার জন্য চালান ওয়েবসাইটে পাসপোর্ট ফি সিলেক্ট করুন।
এছাড়া ব্যাংক একাউন্ট ডেবিট কার্ড, ক্রেডিট কার্ড বিকাশ রকেট থেকে ই পাসপোর্টের টাকা জমা দিতে পারবেন। সে তথ্য আপনারা আমাদের ওয়েবসাইট থেকে জেনে নিতে পারবেন।
এছাড়া এবি ব্যাংক, অগ্রণী ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক , ডাচ বাংলা ব্যাংক, ইস্টার্ন ব্যাংক , ইসলামী ব্যাংক ফার্স্ট সিকিউরিটি ব্যাংক থেকে পাসপোর্টের টাকা জমা দেওয়া যায়। তাহলে বন্ধুরা এ আর্টিকেল এর মাধ্যমে আপনাদের সকল তথ্য প্রদান এবং কিভাবে জানিয়ে দিলাম।
আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন । আরও কোন তথ্য জানতে চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটে কমেন্টে জানান । আমরা চেষ্টা করব আপনাদের সকল ধরনের তথ্য জানানোর