পেনশন সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন ২০২৪ (সরকারি চাকরিজীবীদের, পারিবারিক)

সরকারি চাকরিজীবীদের অবসরকালীন ভাতা এবং পেনশন সংক্রান্ত তথ্য জানার জন্য আপনারা যারা ইন্টারনেটের দ্বারস্থ হয়েছেন। তাদের জন্য আমাদের এই পোস্ট। যিনি ধারাবাহিকভাবে ১০ বছর চাঁদা প্রদান করবেন

তিনি পেনশন পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করবেন এবং তার বয়স ৬০ বছর পূর্তিতে পেনশন তহবিল পুঞ্জিভুত মুনাফা সহ জামার বিপরীতে আজীবন পেনশন প্রদান করা হবে। পঞ্চাশ ঊর্ধ্ব যারা ১০ বছর চাঁদা প্রদান শেষে।

যে বয়সে উপনীত হবেন। সেই বয়স থেকে আজীবন পেনশন পাবেন। প্রত্যেকটা আলাদা তার জন্য একটি পৃথক ব্যবস্থাপনা এবং রয়েছে। আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে আলোচনা করব।

সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থাপনা আইন ২০২৪ গেজেট  আকারে প্রকাশ করা হয়েছে। এ আইনের আওতায় বিশেষ বিবেচনায় পঞ্চাশের উপরে বয়স্ক নাগরিক ও পেনশন স্কিমে অংশ নিতে পারবেন। শুধু তাই নয়। প্রবাসী কর্মজীবী পেনশনের আওতায় অংশ

নিতে পারবেন প্রজ্ঞাপন জারি করে বাধ্যতামূলক না করা পর্যন্ত এই পেনশন স্কিমের আওতায় স্বেচ্ছায় কোনো প্রতিষ্ঠানের আসতে পারবে। হিসাব থাকবে এবং কর্মস্থল পরিবর্তন হলেও নতুন হিসাব খোলার প্রয়োজন হবে না।

কর্তৃপক্ষ থেকে সর্বনিম্ন চাঁদার হার নির্ধারণ করা হবে। মাসিক চাঁদা প্রদানে দেরি হল বিলম্ব ফি সহ পেনশন হিসাব চালু করা যাবে। তাহলে বন্ধুরা, চলুন এই সম্পর্কে আরো বিস্তারিত তথ্য জেনে নেই।

আপনারা পেনশন সংক্রান্ত তথ্য জানতে চান। এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের সামনে পেনশন সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করব। এই ওয়েবসাইট থেকে প্রাপ্ত তথ্য ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর মতই পেনশন যারা পাবেন।

তারা নিজেদের তথ্য নিজেরাই ঘরে বসে জানতে পারবেন। বিশেষত পেনশন তার মাসিক পেনশন পাবেন কিনা সেটা নিজে দেখতে পারবেন শুধু পেনশনারের 17 ডিজিটের এনআইডি এবং স্মার্ট আইডি এবং ফোন নাম্বার দিয়ে।

তানুগতিক পেনশন সংক্রান্ত সেবা ছিল কাগুজে। ফলে প্রতিটি পেনশন কেইস সমাধানে দীর্ঘ সময় লাগত। প্রতি মাসের শেষেই, বিভিন্ন অফিসে পেনশনারদের দীর্ঘ অপেক্ষা, বাধর্ক্যজনিত সমস্যায় থাকা বৃদ্ধ সেবাগ্রহীতাদের কষ্ট আরো বাড়িয়ে দিত।

যদিও হিসাবরক্ষণ বিভাগের অফিস সমূহ তাদের অন্তহীন প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে, কিন্তু পুনঃস্থাপিত পেনশনারগণ যুক্ত হওয়ার সাথে সাথে সরকারি কাজ ও কর্মচারীদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায়, বর্তমানে প্রতিবছরই পূর্বের তুলনায় আরো

পেনশন সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন ২০২৪

বেশি সংখ্যক অবসর প্রাপ্ত কর্মচারী পেনশন সুবিধার আওতায় আসছেন। পেনশন নীতিমালা জানার জন্য আপনার অনেকে ইন্টারনেটের দ্বারস্থ হন। তাই আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের সামনে সরকারি চাকরিজীবীদের পেনশনের নীতিমালা কেমন।

সেই সম্পর্কে আলোচনা করছি। আশা করি ভালো লাগবে আজকের আর্টিকেল। শতভাগ পেনশন সমর্পণকারী অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারীগণের অবসর গ্রহণের তারিখ হইতে ১৫ বছর সময় অতিক্রমের পর তাদের পেনশন কোন

স্থাপন হবে কর্মচারীদের এলপিআর এবং পিআরএল যে তারিখে শেষ হয়েছে। তারপর দিন পর হইতে উক্ত 15 বছর সময় গণনা করা হবে। আর যিনি পিআরএল ভোগ করেন নাই। তার ক্ষেত্রে অবসর গ্রহণের তারিখ

হইতে উক্ত ১৫ বছর সময় গণনাযোগ্য হবে। আশা করি বন্ধুরা এই পোস্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের সামনে কাঙ্খিত প্রশ্নের জবাব দিতে পেরেছি। আর যদি তথ্য জানার থাকে। আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে জেনে নিতে পারেন।খুব কম সময়ের মধ্যে।