ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে কত টাকা লাগে ২০২৪ (মোটরসাইকেল এবং গাড়ির)
গাড়ির লাইসেন্স করতে চান। কিন্তু কিভাবে গাড়ি লাইসেন্স করতে হয়। সেটা জানেন না অথবা আপনারা জানেন না গাড়ি লাইসেন্স করতে কি পরিমান টাকার প্রয়োজন হয়। আজকে আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে হাতে-কলমে শেখাবো।
গাড়ি লাইসেন্স করতে কত টাকা প্রয়োজন হয়। এবং কত দিন লাগে। আপনারা চাইলে ঘরে বসেই গাড়ির জন্য গাড়ি লাইসেন্সের জন্য আবেদন করতে পারেন। কিভাবে আপনার এই কাজটি সম্পন্ন করবে
আসুন এ সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য জেনে নেয়া যাক। ড্রাইভিং লাইসেন্স করার জন্য সরকারি ফি 3500 টাকা। পুরো প্রক্রিয়া শেষ হতে ছয় থেকে সাত মাস সময় লাগে। শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স করার
পর ছয় মাসের মধ্যে ব্যবহারিক পরীক্ষার তারিখ দেওয়া হয়। চলুন ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে কত টাকা লাগে সে সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য জেনে নেই। ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করতে চান।
কিন্তু কত টাকা লাগে। সেটা জানেন না। আজকে আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের শেখাবো। ড্রাইভিং লাইসেন্স করার সহজ নিয়ম। ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার আগে আবেদন করার জন্য
আবেদনকারীকে লার্নার বা শিক্ষানবিশ লাইসেন্স সংগ্রহ করতে হয়। ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রাপ্তির জন্য আবেদনকারীর ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা অষ্টম শ্রেণী পাস থাকতে হবে। সাধারণ অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে
হলে আবেদনকারীর বয়স ন্যূনতম ১৮ হতে হবে এবং পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে হলে আবেদনকারীর বয়স 21 বছর হতে হবে। ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করতে হলে আবেদনকারীকে শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ হতে হবে।
আপনারা যারা প্রশ্ন করে থাকেন যে ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে কত টাকার প্রয়োজন হয়। এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের সামনে সকলকে জানাচ্ছি। পরীক্ষায় পাশ করার পর ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য 2542 টাকা জমা দিতে হবে।
জন্ম নিবন্ধন, পাসপোর্ট এর কপি অথবা জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি জমা দিতে হবে। ড্রাইভিং লাইসেন্স এর ফি সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য পেতে চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটে দেওয়া লিংকে
www.brta.gov.bd ক্লিক করে জেনে নিতে পারেন। এখান থেকে আপনার উপযুক্ত সঠিক তথ্য পাবেন। আপনারা যারা ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে দিয়েছেন অবশ্যই এ সংক্রান্ত তথ্য গুলো
জানার জন্য ইন্টারনেটে অনুসন্ধান করে থাকেন। ড্রাইভিং লাইসেন্স করার পর কত দিনের মধ্যে আপনারা পাবেন সেটা জানতে হবে। পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রাপ্তির জন্য প্রার্থীকে
প্রথমে হালকা ড্রাইভিং লাইসেন্স নিতে হবে। এরপর ন্যূনতম তিন বছর পর তিনি পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করতে পারবেন। মিডিয়াম ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার পর তিন বছর
পরের ভারী ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করতে পারবেন। গ্রাহককে প্রথমে লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ অনলাইনে আবেদন করতে হবে।
গ্রাহককে তার স্থায়ী ঠিকানা বা বর্তমান ঠিকানা প্রয়োজনীয় প্রমাণাদিসহ যেমন- বিদ্যুৎ অথবা গ্যাস বিলের ফটোকপি ইত্যাদি দেখিয়ে বিআরটিএর সার্কেল অফিসে আবেদন করতে হবে। আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে কিছুটা হলেও ধারণা দিতে পেরেছি।