আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা, খরচ (আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৪)
আজকে আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে আমেরিকায় স্টুডেন্ট ভিসা কিভাবে পাবেন। সে সম্পর্কে আলোচনা করছি। পৃথিবীর সবথেকে শক্তিশালী দেশের মধ্যে আমেরিকা অন্যতম। পৃথিবীর সকল অর্থনৈতিক শাসন ক্ষমতার মূলে রয়েছে আমেরিকা।
আমরা বিভিন্ন কারণে আমেরিকা ভ্রমণ করে থাকি। এছাড়া পৃথিবীর সব বিখ্যাত অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় অবস্থিত। তাই আমাদের দেশের বেশিরভাগ শিক্ষার্থীর স্বপ্ন বিশ্ববিদ্যালয় পড়াশোনা করা। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় পড়াশোনার আগে
আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসা খরচ প্রসেসিং সম্পর্কে জানতে হবে। আমেরিকান স্টুডেন্ট ভিসার মাধ্যমে আপনি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াশোনা সুযোগ পাবেন। আজকে আমরা আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসা প্রসেস সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করব।
আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়বেন। আপনি যদি দেশে ভ্রমণ করতে চান। তাহলে আমেরিকায় যেতে পারেন। পৃথিবীর সবথেকে বিখ্যাত কিছু প্রতিষ্ঠান আমেরিকান যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থিত।
এছাড়া আপনার ব্যবসায়ী কাজে যদি আমেরিকা যাওয়ার প্রয়োজন হয়। তাহলে আপনাকে টুরিস্ট ভিসার আবেদন করতে হতে পারে। টুরিস্ট ভিসার জন্য আপনি আমেরিকায় সর্বোচ্চ ৬ মাস অবস্থান করতে পারবেন।
আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসা খরচ জানার পাশাপাশি টুরিস্ট ভিসা খরচ সম্পর্কে জানতে হবে। আমেরিকা টুরিস্ট ভিসা প্রায় ১৩৯৯৯ টাকা লাগবে। আপনি সরাসরি https://bd.usembassy.gov/
আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসা ও টুরিস্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। আমেরিকায় ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা সম্পর্কে জানতে আপনার অনেক সময় ইন্টারনেট অনুসন্ধান করে থাকেন। আমেরিকার বিভিন্ন ক্যাটাগরির ফিচার রয়েছে।
দেশের আমেরিকা ভিসা প্রসেসিং নির্ধারণ করা হয়েছে। আমেরিকায় টুরিস্ট ভিসার জন্য ১৩০০০ টাকা দিয়ে আবেদন করতে হবে। আমেরিকার কাজের ভিসার জন্য ১৭ হাজার টাকা জমা দিতে হবে। আপনি আরো ক্যাটাগরিতে
আমেরিকার ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন। যেসকল স্টুডেন্ট আমেরিকা গিয়ে পড়াশোনা করতে চান। তাদের জন্য আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসার ব্যবস্থা রয়েছে। আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আপনার কিছু যোগ্যতা থাকা লাগবে।
যে সকল শিক্ষার্থীর মেধা অনেক ভালো ও IELTS স্কোর অনেক বেশি। তারাই আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবে। আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসা কিভাবে পাবেন। সে সম্পর্কে জানার জন্য আপনারা যারা ইন্টারনেট এছেন।
আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা
তাদের জন্য আমাদের আজকের আর্টিকেল। বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে অনেক প্রতারণা চলছে। আমি এই প্রতারণা থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য বাংলাদেশ প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।
এছাড়া ভিসা সংক্রান্ত সকল থাকতে পারেন।বাইরে থেকে যেসব ছাত্ররা আমেরিকা পড়তে আসে তারা মূলত এই f-1 ভিসা নিয়েই পড়তে আসে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রথাগত শিক্ষা গ্রহন করতে অর্থাৎ যুক্তরাষ্ট্রের মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক, কিংবা প্রাইভেট বা
পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিক্ষা নিতে হলে বিদেশী ছাত্ররা এই f-1 ভিসা নিয়ে পড়তে আসতে হবে। আমেরিকায় আর একটা ভিসা প্রদান করা হয়। সেটা বলা হয় এম ওয়ান ভিসা এই ভিসা মূলত প্রফেশনালদের জন্য।
আপনি এই ফিচার আন্ডারে আপনি রেগুলার ডিগ্রি নিতে পারবেন না বরং বিভিন্ন স্পেশালিস্ট এবং প্রফেশনাল ডিগ্রি নিতে হলে এই ভিসার মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।