হার্ট অ্যাটাক এর লক্ষন ও প্রতিকার (হার্ট এটাক হলে করনীয়)

হার্ট অ্যাটাক এর লক্ষন ও প্রতিকার (হার্ট এটাক হলে করনীয়)

আমরা আজকে এখানে হার্ট অ্যাটাক এর লক্ষণগুলো নিয়ে আলোচনা করব। এছাড়াও আমরা এখানে হার্ট অ্যাটাক থেকে বাঁচার উপায় এবং মেয়েদের হার্টের সমস্যার লক্ষণ এই বিষয়গুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।

আপনারা যদি এই বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে আমাদের এই পোস্টটি সম্পূর্ণ দেখুন। হার্ট অ্যাটাক খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি সমস্যা। এটি যেকোনো সময় হতে পারে। হার্ট অ্যাটাকের কারণে মানুষের মৃত্যু পর্যন্ত হয়ে থাকে।

আমরা প্রায়ই শুনতে পাই যে হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যু হয়েছে। হার্ট অ্যাটাক এ মৃত্যু হওয়ার কতগুলো কারণ ও রয়েছে। যেমন- মানসিক চাপ, ধূমপান করা, ডায়াবেটিস বা উচ্চ রক্তচাপ থাকলে হার্ট অ্যাটাক হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

এছাড়াও অস্বাস্থ্যকর জীবন যাপনের ফলেও হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। সেই সাথে শরীরের আরো কিছু উপাদানের ত্রুটি বা কমবেশি কারণে হার্ট অ্যাটাক হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে হার্ট অ্যাটাক হওয়ার আগে কতগুলো লক্ষণ দেখা দিয়ে থাকে।

আমাদের যদি সেই সকল লক্ষণগুলো জানা থাকে তাহলে এবং আমাদের সেই সকল লক্ষণগুলো দেখা দেয় তাহলে দ্রুত চিকিৎসা গ্রহণের মাধ্যমে আমরা হার্ট অ্যাটাকের মতো খুবই ভয়ানক একটি সমস্যা থেকে বেঁচে যেতে পারি।

তাই আমাদের অবশ্যই হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণগুলো জানতে হবে। হার্ট অ্যাটাকের বিভিন্ন ধরনের লক্ষণ রয়েছে। এগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি যে লক্ষণটি দেখা দেয় সেটি হচ্ছে বুকের মাঝখানে চাপবোধ করা বা ব্যথা অনুভূত করা।

এছাড়াও অনেক সময় শ্বাস ছোট হয়ে আসা বা মুখে শ্বাস নেওয়া, ঘাম দিয়ে শরীর ঠান্ডা হয়ে যাওয়া, বমি বমি ভাব হওয়া, হাত পা অথবা শরীরের একপাশে দুর্বলতা বা অচল অনুভব করা, চোখে ঝাপসা দেখা বা চোখে দেখতে সমস্যা হওয়া,

মাথা ঘুরানো, এছাড়াও প্রচন্ড মাথা ব্যথা করা এগুলো হচ্ছে হার্ট অ্যাটাক এর লক্ষণ। এগুলো ছাড়াও হার্ট অ্যাটাকের আরো বিভিন্ন ধরনের লক্ষণ দেখা দেয়। হার্ট অ্যাটাক থেকে যদি আপনারা বাঁচতে চান তাহলে আপনাদের কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে

হার্ট অ্যাটাক এর লক্ষন

এজন্য আপনাদেরকে প্রথমেই আপনাদের মানসিক চাপ কমাতে হবে। আপনাদের যদি ডায়াবেটিস থাকে বা উচ্চ রক্তচাপ থাকে তা নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। সেই সাথে অস্বাস্থ্যকর জীবন যাপন পরিহার করতে হবে।

ধূমপান থেকে বিরত থাকতে হবে। কোলেস্টেরল এর মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। যে সকল খাবারগুলোতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার আছে সে সকল খাবার খেতে হবে এবং সবজি,ডাল জাতীয় শস্য, ফলমূল ইত্যাদি খেতে হবে।

পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমাতে হবে, শরীরে শর্করার মাত্র ঠিক রাখতে হবে, নিয়মিত আপনাদেরকে শরীরের চর্চা ও করতে হবে। মেয়েদের হার্টে যদি সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে সে ক্ষেত্রে যে সকল লক্ষণ গুলো দেখা দেয়

সে সকল লক্ষণগুলো নিয়ে আমরা আমাদের ওয়েবসাইটের অন্য কতগুলো পোস্টে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আপনারা এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটের অন্য পোস্ট গুলো দেখুন।

Bangla Master

Bangla Master ওয়েবসাইট এর পক্ষ থেকে আপনাদেরকে স্বাগতম। এই ওয়েবসাইটে শিক্ষা বিষয়ক সকল তথ্য আপনি জানতে পারবেন। স্কুল, কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কিত সকল আপডেট তথ্য এই ওয়েবসাইটে নিয়মিত দেয়া হয়।