চোখ উঠলে করণীয় কি, ঔষধ, ঘরোয়া চিকিৎসা, ড্রপ

চোখ উঠলে করণীয় কি, ঔষধ, ঘরোয়া চিকিৎসা, ড্রপ

চোখ উঠলে করণীয় কি এবং অবলম্বন করতে হয়। তা জানতে চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটের চোখ রাখুন। চোখ কেন ওঠে চোখ উঠলে কি কি করতে হবে। তা জানে না অনেকেই। তাই আপনি যদি চোখ ওঠা সমস্যায় ভুগে থাকেন।

তাহলে অবশ্যই জানতে পারবেন চোখ ওঠার পর করনীয় কি। দুটি চোখের জন্য আলাদা কাপড় বা তুলা বা পানির পাত্র ব্যবহার করতে হবে। গরম চেক দেওয়ার কয়েক মিনিট পর বরফ বা ঠান্ডা পানিতে কাপড় ও তুলা ডুবিয়ে ঠান্ডা সেক দেওয়া যেতে পারে।

চোখের উপর চাপ পড়ে এমন কোন কাজ এ সময় করা যাবে না। যেমন বেশিক্ষন মোবাইল কম্পিউটারে থাকা বা ছোট ছোট লেখাপড়া এ ধরনের কাজ করা যাবে না। চোখ উঠলে করণীয় কি।

তা জানতে আমাদের ওয়েবসাইটে চোখ রাখুন। চোখে চুলকানি, জ্বালাপোড়া বা খচখচে ভাব, চোখের ভেতরে কিছু আছে এমন অনুভূতি হয়। চোখ থেকে বারবার পানি পড়ে, চোখের পাতায় পুঁজ জমে ও পাপড়িতে যা আঠার মতো লেগে থাকে।

সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর চোখের পাতা খুলতে কষ্ট হয়। চোখের পাতা লাল হয়ে ফুলে চোখ বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়, দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে আসে।চোখে চুলকানি, জ্বালাপোড়া বা খচখচে ভাব, চোখের ভেতরে কিছু আছে এমন অনুভূতি হয়।

চোখ থেকে বারবার পানি পড়ে, চোখের পাতায় পুঁজ জমে ও পাপড়িতে যা আঠার মতো লেগে থাকে। সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর চোখের পাতা খুলতে কষ্ট হয়। চোখের পাতা লাল হয়ে ফুলে চোখ বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়, দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে আসে।

চোখ উঠলে কি কি ধরনের খাবার খাওয়া যায় না। সে সম্পর্কে জানতে চান। চোখ উঠলে সাধারণ অতিরিক্ত ভাজা পড়া ফাস্টফুড জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলায় ভালো। সাধারণত শাকসবজি ফলমূল এবং শর্করা জাতীয়

এবং কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার চেষ্টা করতে হবে। বালিশের কভার, মুখ মোছার গামছা বা তোয়ালে, চশমা নিয়মিত গরম পানিতে ডিটারজেন্ট দিয়ে পরিষ্কার করে রাখতে হবে। আজকে আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে

চোখ উঠলে করণীয়

আপনাদের সামনে চোখ উঠলে কি কি ধরনের খাবার খাওয়া উত্তম। সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করেছি আশা করি বুঝতে পেরেছেন। আপনি যদি চোখ ওঠার সমস্যায় বসে থাকে।

তাহলে আপনি চাইলে ঘরে বসেই ঘরোয়া উপায়ে চিকিৎসা করতে পারেন। আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের সামনে বিস্তারিত আলোচনা করব।প্রবীণ ও শিশুদের মধ্যে চোখ ওঠা সাধারণ রোগ। শিশুরা স্কুল বা খেলার মাঠ থেকে

অন্যের সংস্পর্শে থেকে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিতে থাকেন। বয়স্ক ব্যক্তিদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকায় তারাও ঝুঁকিতে থাকেন। যারা সম্প্রতি শ্বাসনালির সমস্যা যেমন সর্দি, হাঁচি, কাশিতে আক্রান্ত তাদের চোখ ওঠার ঝুঁকি বেশি থাকে।

কোনো কোনো ক্ষেত্রে ভাইরাসের আক্রমণের পর ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ ঘটে। এ জন্য দিনে তিন থেকে চারবার চোখের অ্যান্টিবায়োটিক ড্রপ ক্লোরামফেনিকল ব্যবহার করতে হবে।

Bangla Master

Bangla Master ওয়েবসাইট এর পক্ষ থেকে আপনাদেরকে স্বাগতম। এই ওয়েবসাইটে শিক্ষা বিষয়ক সকল তথ্য আপনি জানতে পারবেন। স্কুল, কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কিত সকল আপডেট তথ্য এই ওয়েবসাইটে নিয়মিত দেয়া হয়।