জুম্মা মোবারক ফজিলত, আমল, দরুদ শরীফ, সূরা, এবং শুক্রবার এর ফজিলত [জানতে ক্লিক করুন]
জুম্মার দিন মুসলিম উম্মার ইবাদত-বন্দেগীর একটি নির্ধারিত দিন। এদিন সাদরে গ্রহণ করেছে মুমিন মুসলমান। এ দিনের ফজিলত অনেক বেশি। জুম্মার দিনের ফজিলত ও হাদিসের বর্ণনা থেকে এসেছে।
আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে জুম্মার দিনের ফজিলত এবং জুমার নামাজের পবিত্রতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। আমাদের ওয়েবসাইট থেকে জুম্মার ফজিলত সম্পর্কে হাদিস থেকে বর্ণিত শক্তি পাবেন।
হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘জুমার দিনে ফেরেশতাগণ বিশেষ বানি নিয়ে মসজিদের প্রতিটি দরজায় দাঁড়িয়ে যান।
এরকম আমরা আমাদের ওয়েবসাইট থেকে কোরআন থেকে এমন বুখারী শরীফ থেকে বেশকিছু জুম্মার ফজিলত এর উক্তি এবং হাদিস শেয়ার করেছি। যেগুলো দেখতে পারেন আমাদের ওয়েবসাইট থেকে।
সুতরাং কথা না বাড়িয়ে আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়েন। জুম্মার দিনের ফজিলত কেমন এবং কি কি সেটা অনেকেই জানতে ওয়েবসাইটে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে জানাচ্ছি।
ইসলামের দৃষ্টিতে পবিত্র জুমা জুমা বারে রাতদিন অপরিসীম গুরুত্ব আছে। জুমার দিনের সাপ্তাহিক ঈদের দিন বলা হয় জুমার দিনের সব এবং মর্যাদা ঈদুল ফিতর ঈদুল আযহার মতো। এদিনে ইসলামের ইতিহাসে বড় বড় মহৎ কিছু ঘটনা ঘটেছে
জুম্মা মোবারক ক্যাপশন, উক্তি, পোস্ট
জুম্মার দিনের সমাবেশকে কেন্দ্র করে আল্লাহ তাআলা কুরআনে “জুম্মা” নামের একটি স্বতন্ত্র সূরা নাযিল করেছেন। আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে জুমার দিনের ফজিলত সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।
আপনারা আমাদের ওয়েবসাইট থেকে সেটা দেখে নিতে পারেন খুব কম সময়ের মধ্যে। হ্যালো বন্ধুরা, জুমার দিনের বিশেষ 6 টি আমল পেতে চান? তাহলে আসুন আমাদের ওয়েবসাইটে জুমার দিনের বিশেষ যে 6 টি আমল রয়েছে
জুম্মা মোবারক ফজিলত, আমল, দরুদ শরীফ, সূরা
সেটা আমাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনাদের সামনে প্রকাশ করছি। আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়ার জন্য অনুরোধ রইল। রাসুল সাল্লালাহ সালাম বলেছেন তোমরা জুমার দিনে আমার উপর বেশী বেশী দরুদ পাঠ করো।
কেননা তোমাদের প্রার্থিত দরুদ আমার সামনে পেশ করা হয়। এছাড়া আমরা হাদিস শরীফ থেকে এবং বুখারী শরীফ থেকে জুমার দিনের ফজিলত পূর্ণ বৈশিষ্ট্য এবং আমল এর বিস্তারিত তথ্য উপস্থাপন করেছি।
আপনারা আমাদের ওয়েবসাইট থেকে সেটা দেখে নিতে পারেন। আশা করি আপনাদের কাছে খুবই ভালো লাগবে। আপনাকে অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে জুম্মার দিনের করণীয় কি এবং বর্জনীয় কি।
অন্যান্য দিনের মতো জুমার দিন একটু আলাদা হয়ে থাকে। এ সময় মানুষ আগেই পরিষ্কার হয়ে মসজিদে যায় ইমাম সাহেবের খুতবা শ্রবণ করে। আজকে আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে জুম্মার দিনের করণীয় কি এবং বর্জনীয় কি।
সে তথ্য জানাবো। জুমার দিনে আযান পড়ার সাথে সাথেই মসজিদে যেতে হবে এবং নামাজ আদায় করতে হবে। যেকোনো কাজ থাকুক না কেন জুমার সময় নামাজ বর্জন করা কখনো যাবেনা
এছাড়া জুমার দিন মানুষ আল্লাহর কাছে যা চায় মন দিয়ে সেটাই পায়। তাই আপনাকে অবশ্যই জুমার ফজিলত সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে হবে। আশা করি আমরা আমাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে কিছুটা হলেও ধারণা দিতে পেরেছি।