রোজা কত প্রকার এবং সাওম কত প্রকার ও কি কি [দেখতে ক্লিক করুন]
রোজা কত প্রকার এবং কি কি। সে তথ্য জানার জন্য আপনারা অনেকেই প্রশ্ন করেছেন। আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে সংক্রান্ত তথ্য বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করবো।
রোজা রমজান মাসে রোজা কোন কারণবশত রমজানের রোজা ভঙ্গ হয়ে গেলে। তা কাযা আদায় রোজা শরীয়তে স্বীকৃত। কারণ ব্যতীত রমজানের রোজার কাফফারা হিসেবে 60 টি রোজা রাখতে হবে।
আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে এসব নিয়ে আলোচনা করব এবং কাদের জন্য রমজান মাসের রোজা রাখা ফরজ এবং কারা কারা রোজা রাখতে পারবে। তাদের জন্য আমাদের এই পোস্ট।
Table of Contents
রোজা কত প্রকার
পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা সকল তথ্য জেনে নিতে পারবেন। মূলত অনেকে জানতে চায় তাদের জন্য রোযা ফরয রোযা কত প্রকার এবং কি কি। রোজা আট প্রকার। 1. নির্ধারিত ফরজ রোজা, 2. অনির্ধারিত ফরজ রোজা,
3. নির্ধারিত ওয়াজিব রোজা, 4. অনির্ধারিত ওয়াজিব রোজা, 5. সুন্নত রোজা, 6. নফল রোজা, 7. মাকরুহ রোজা, 8. হারাম রোজা। তাহলে বন্ধুরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি আপনাদেরকে জানিয়ে দিলাম।
আশা করি বুঝতে পেরেছেন। আরও কোন তথ্য জানতে চাইলে আপনাদের ওয়েবসাইট থেকে জানতে পারেন। রোজা মোট ছয় প্রকার। যেমন ফরজ রোজা, যেমন রমজান মাসের রোজা এবং কাফফারা রোজা,
সাওম কত প্রকার ও কি কি
বিনা কারণে ভেঙে ফেলা নফল রোজা কাজা রোজা। মানদুব,যেমন, প্রতি মাসের তের চৌদ্দ এবং পনের তারিখের রোজা, প্রতি সোম এবং বৃহস্পতিবারের রোজা এবং শাওয়ালের ছয় রোজা ইত্যাদি।
আপনারা অনেকে রোজার ফরজ সম্বন্ধে জানতে আগ্রহী। আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে রোজার ফরজ কি কি সে তথ্য আপনাদের সামনে উপস্থাপন করার চেষ্টা করছি।
আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন এবং রোজার ফরজ কয়টি এবং রোজা রাখার পূর্বশর্ত সম্বন্ধে জেনে নিন। ফোকাহায়ে কেরাম রোজার মধ্যে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ রুকন বা ফরজ দেখিয়েছেন।
রোজা মোট কত প্রকার
একটি হচ্ছে নিয়ত, দ্বিতীয়টি হচ্ছে পানাহার থেকে বিরত থাকা আর তৃতীয় ফরজ হলো সময় রোজা অবস্থায় জৈবিক চাহিদা থেকে শুরু করে সকল ধরণের পানাহার থেকে বিরত থাকতে হবে।
আর নিয়ত অর্থাৎ সংকল্প করা বা ইচ্ছা করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সাওম শব্দের আভিধানিক অর্থ সম্বন্ধে জানতে চাচ্ছিলেন। আজকে আমরা এ পোস্টের মাধ্যমে শাওন শব্দের আভিধানিক অর্থ কি।
রোজার ফরজ কয়টি এবং কি কি। রোজার ফরজ প্রধানত কয়টি দিক সে তথ্য আপনাদের সামনে উপস্থাপন করব। সিয়াম শব্দের অর্থ হচ্ছে বিরত থাকা।
রোজা সম্পর্কে আলোচনা
রোজার ফরজ প্রধানত তিনটি। নিয়ত করা,সব ধরনের পানাহার থেকে বিরত থাকার, যৌন আচরণ থেকে বিরত থাকা। অন্যভাবে বললে এমন ভাবে বলা চলে যে,
রোজার ফরজ 60 টি। এছাড়া রোজার ফরজ হওয়ার পূর্ব শর্ত রয়েছে। এ পোস্টের মাধ্যমে আমি আপনাদেরকে জানাবো।মুসলিম হওয়া। অমুসলিমের ওপর
রোজার বিধান নেই। প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়া। অপ্রাপ্ত বয়স্ক ছেলে মেয়ের ওপর রোজা ফরজ নয়।জ্ঞান সম্পর্ণ হওয়া। অর্থাৎ পাগল লোকের ওপর রোজা ফরজ নয়।