রোমানিয়া ভিসা আপডেট ২০২৪ (আবেদন ফরম এবং ভিসা চেক করার প্রক্রিয়া)
আপনারা যারা ইউরোপের দেশ রোমানিয়া যেতে চান। রোমানিয়া ভিসা পেতে হলে কি কি ডকুমেন্ট এর প্রয়োজন হয় এবং এর প্রক্রিয়া কি। এই সম্পর্কে আপনারা জানতে চান। আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের
সামনে রহমানিয়া কাজের ভিসা এবং ভিসার মূল্য সর্বশেষ তথ্য আলোচনা করব। আজকে আর্টিকেলটি আপনারা প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়বেন। রোমানিয়া এ কাজের ভিসা পাওয়া বর্তমান বাংলাদেশের দেশের জন্য স্বপ্নের মত।
কারণ ইউরোপের এই দেশটি খুব শীঘ্রই সেনজেন ভুক্ত হতে চলেছে এবং রোমানিয়া থেকে অন্যান্য সেনজেন ভুক্ত দেশে যা খুব সহজ। সাধারণত আমরা এই প্রশ্নগুলো বেশি পাই তাহলে কি কি ক্যাটাগরিতে কর্মী নেবে কি কি ডকুমেন্টস লাগবে।
কত বেতন পাবেন। কাজের ঘন্টা কত, শিক্ষাগত যোগ্যতার ভিসার মেয়াদ কত, সপ্তাহে ছুটি কয়দিন, ওয়ার্ক পারমিট হতে কতদিন লাগবে। নিচে রোমানিয়া ভিসা সম্পর্কিত সকল তথ্য এই পোস্টের মাধ্যমে আলোচনা করব।
আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়ে নিন এবং দেখে নিন। আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা রমানিয়া জেনারেল ইন্সপেক্টর ফর ইমিগ্রেশন এর বরাত দিয়ে ইনফরমার গ্রেডেশন জানিয়েছে।
বিগত দুই বছরে কোভিড মহামারীর কারণে ব্যাঘাত করলেও এ বছরের আগস্ট পর্যন্ত বাংলাদেশীদের ৪৭১ টি ওয়ার্ক পারমিট করা হয়েছে। রোমানিয়া ইউরোপীয় ইউনিয়নের সপ্তম বৃহত্তম জনসংখ্যার দেশ। রোমানিয়ার উত্তর-পূর্বে ইউক্রেন ও মলদোভা,
পশ্চিমে হাঙ্গেরি এবং সার্বিয়া, দক্ষিণে বুলগেরিয়া ও দানিউব নদী রয়েছে। স্বাধীনতার পূর্বে এটি উসমানীয় সাম্রাজ্য অংশ ছিল। ২০০৪ সাল হতে ন্যাটোর সদস্য এবং খুব দ্রুত ইউরোপীয় ইউনিয়নে যোগ দিতে যাচ্ছে রোমানিয়া।
আপনার অনেক সময় ইন্টারনেটে আসার রোমানিয়া ভিসার খরচ সম্পর্কে জানতে চান। ৮ লাখ টাকা থেকে লাখ টাকা পর্যন্ত মোট খরচ করতে পারে। এটা শুধুমাত্র একটি ধারণা দেওয়া হলো।
এর চেয়ে কম বা বেশি হতে পারে। কারণ এটা কাস্টমারের সাথে চুক্তির ধরন অনুযায়ী অন্যান্য খরচের উপর ভিত্তি করে এই সময় পরিবর্তন করা হয়। এর মধ্যে থাকছে ওয়ার্ক পারমিট। ভিসা ম্যানপাওয়ার এবং এয়ার টিকেট।
কাস্টমার কেয়ার ইন্ডিয়া যেতে হবে না। রোমানিয়ার জব ভিসা পেতে হলে সর্বসাকুল্যে তিন মাস থেকে চার মাস সময় লাগতে পারে। দুরকম সিস্টাম আছে। একটি হল যখন যে পরিমাণ টাকা লাগবে সেটি সময় সময় দেওয়া।
অন্যটি হচ্ছে, কন্টাক বেসিস।এ পদ্ধতিতে টাকা ভিসা হাতে পাওয়ার পর দিতে হবে। এক্ষেত্রে খরচ একটিু বেশি পড়ে। আপনারা যারা রোমানিয়া যাবেন। রোমানিয়া যাওয়ার আগে অবশ্যই বাংলাদেশের
টাকার সাথে রোমানিয়া টাকার এক্সচেঞ্জ রেট সম্পর্কে জেনে যাবেন। রোমানিয়ার ১ ইউরো সমান বাংলাদেশের ২২.২৮ টাকা। তাই রোমানিয়া ৫০০ ইউরো সমান বাংলাদেশের ১১১৪০ টাকা।
তবে টাকার মান একেক দিন একেক রকম হয়ে থাকে। আশা করি বন্ধুরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের সামনে বাংলাদেশে টাকার এক্সচেঞ্জ রেট সম্পর্কে জানিয়ে দিয়েছি এবং
রোমানিয়ার ভিসা পেতে হলে কি কি পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে। সে সম্পর্কে জানিয়ে দিয়েছি। আর যদি কোন তথ্য পেতে চান। আমাদের ওয়েবসাইটে দেওয়া আর্টিকেল মনোযোগ দিয়ে পড়ে নিবেন।