শবে কদর সম্পর্কিত হাদিস, বয়ান, কুরআনের আয়াত [মিজানুর রহমান আজহারী]

শবে কদরের ফজিলত পূর্ণ রাত্রে হিসেবে ধার্য করা হয়েছে। সাধারণত 27 রমজান সারা বিশ্বব্যাপী শবে কদর পালন করা হয়। তবে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, তোমরা সবে কদর তালাশ করো।

সাধারণত 21, 23, 25, 27 এবং 29 রমজানকে শবে কদরের হিসেবে পালন করা হয়। আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে শবে কদরের নামাজ পড়ার নিয়মাবলী হাদিস উক্তি শেয়ার করবো। যেগুলো আপনারা খোঁজ করছেন।

সুতরাং আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত এবং শবে কদরের হাদিস জেনে নিন  এছাড়া আপনারা আমাদের ওয়েবসাইট থেকে শবে কদরের আমল রয়েছে। সে আমল গুলো দেখে নিতে পারেন। আশা করি আজকের পোস্টটি আপনাদের অনেক কাজে দেবে।

বিশেষ করে ওই দিন মাগরিব ও এশার নামাজ মসজিদে গিয়ে জামাতের সঙ্গে আদায় করা উচিত। তাহলে হাদিসের ভাষ্য অনুযায়ী শবে কদরের ফজিলত লাভ হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ। হাদিসে এসেছে,

‘যে ব্যক্তি এশা ও ফজর জামাতের সঙ্গে পড়ে, সে যেন সারা রাত দাঁড়িয়ে নামাজ পড়ে। আপনাদের সুবিধার জন্য আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে সহীহ বুখারী এবং কোরআন থেকে শবে কদরের হাদিস নিয়ে বেশ কিছু উদ্ধৃতি

এবং কোটেশন উল্লেখ করেছি। আশা করি আপনাদের কাছে খুবই ভালো লাগবে। আপনারা যারা শবে কদর সম্পর্কে হাদিস পেতে চান।আমাদের ওয়েবসাইট থেকে তা পেতে পারেন বিনামূল্যে।

তাহলে বন্ধুরা, কেমন লাগল আজকের আর্টিকেল। কমেন্ট করে জানাবেন। শবে কদর নিয়ে বেশ কিছু স্ট্যাটাস এবং হাদীস পেতে চাইলে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করার জন্য অনুরোধ রইল।

শবে কদর নামাজের নিয়ম ২০২২

লাইলাতুল কদরের নামাজের নিয়ম ২০২২

আপনারা কি শব ই কদর নিয়ে স্ট্যাটাস আমাকে খোঁজ করছেন? তাহলে অবশ্যই আসতে হবে আমাদের ওয়েবসাইটে। এ ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আমি আপনাদেরকে জানাবো শবে কদর নিয়ে বেশ কিছু স্ট্যাটাস দিব

এই সময় আপনারা শবে কদরের গুরুত্বপূর্ণ ফজিলত সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে সবার সাথে শেয়ার করতে পারেন। আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে শবে কদর নিয়ে বেশ কিছু স্ট্যাটাস সামগ্রী হাজির হয়েছি।

যেগুলো পাচ্ছেন আমাদের ওয়েবসাইটে। এছাড়া রমজান মাসের শেষের দশ দিন  ফজিলতপূর্ণ দিন। এ সময় আরো বেশি ইবাদত-বন্দেগিতে মশগুল থাকুন। পবিত্র রমজানের শ্রেষ্ঠতম সময় হলো শেষ দশ।

এ দশ দিনের কোনো এক রাতে লাইলাতুল কদর রয়েছে। যা হাজার রাতের চেয়েও অধিক দামি। আর সে রাতেই কোরআন অবতীর্ণ হয়েছে। সাধারণত 27 রমজানে কে শবে কদর হিসেবে পালন করা হয়।

তবে আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন যে, তোমরা রমজানের পর থেকে যেকোনো বিজোড় রাত্রিতে শবে কদর তালাশ করা। তোমাদের জন্য অনেক মঙ্গলজনক তাই আপনাদের সুবিধার জন্য আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে শবে কদর উপলক্ষে বেশ কিছু আমল,

সূরা এবং নামাজ পড়ার নিয়মাবলী সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করছি। আর্টিকেলটি যদি আপনারা প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মন দিয়ে পড়েন। এ সংক্রান্ত তথ্য জানতে পারবেন। রমজান কোরআন তেলাওয়াতের মাস।

তাই শেষ দশ দিন কাটুক কোরআন তেলওয়াতে। নিমগ্ন চিত্তে ও অত্যন্ত ভাব-গাম্ভীর্য পরিবেশে মনোযোগ দিয়ে কোরআন তেলাওয়াত করা চাই। তাহলে বন্ধুরা, কেমন লাগলো আজকের আর্টিকেল। অবশ্যই আপনার গুরুত্বপূর্ণ মতামত আমার সাথে শেয়ার করবেন।