শবে কদর নামাজের নিয়ম ২০২৪ নিয়ত বাংলা, আরবি [ক্লিক করে দেখুন]
আপনারা নিশ্চয় শবে কদরের নামাজের নিয়ম এবং ফজিলত সম্বন্ধে জানেন। যারা জানেন তাদের তো সুখবর। যারা জানেন না তাদের কোনো সমস্যা নেই। আমরা আমাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে শবে কদরের নামাজের সময়
এবং শবে কদরের নামাজ পড়ার নিয়মাবলী সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। শবে কদরের নামাজ আদায়ের নিয়ম, জিকির পাচ্ছেন আমাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে। এজন্য প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত নিবন্ধন মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।
তাহলে আপনার শবে কদরের নামাজ আদায়ের নিয়ম ও দোয়া সমূহ পাবেন। যা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে। রমজান মাসের শেষ দশ দিনের যেকোনো একটি রাত হল শবে কদর। কুরআনের ভাষায় এটিকে ‘লাইলাতুল কদর’ বলা হয়।
Table of Contents
শবে কদর নামাজের নিয়ম
লাইলাতুল কদর আরবী শব্দ যার অর্থ হলো বরকতময়, সম্মানিত বা মহামান্বিতরাত রাত। ফারসি ভাষায় একে শবে কদর বলা হয়। আপনারা কি শবে কদরের নামাজের নিয়ম জানতে চান?
আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে শবে কদরের নামাজের নিয়ত ফজিলত সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। অপর এক হাদিসে বর্ণিত রয়েছে, হযরত রাসূল (সা.) এরশাদ করেছেন,
যে ব্যক্তি ক্দরের রজনীতে ৪ রাকাত নামাজ আদায় করবে এবং উহার প্রতি রাকাতে সূরা ফাতিহার পর সূরা কদর ও সূরা ইখলাছ তিনবার করে পাঠ করবে, নামাজ শেষে সিজদায় গিয়ে
শবে কদরের নামাজের নিয়ত আরবি
নিম্নের দোয়াটি কিছু সময় পাঠ করে আল্লাহর দরবারে যা-ই প্রার্থনা করবে। তিনি তাই কবুল করবেন এবং তার প্রতি অসংখ্য রহমত বর্ষিত করবেন।শবে কদরের নামাজ দুই রাকাত করে
যত বেশি পারা যায় তত বেশি সওয়াব। নামাজের প্রতি রাকাতে সূরা ফাতিহা পড়ার পর সূরা ইখলাস, সূরা কদর, সূরা আলাক্ব পড়তে হয়।আপনারা অনেকে শবে কদরের নামাজের নিয়ত কিভাবে করবেন।
সেই সম্পর্কে জানতে চান আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে জানাচ্ছি। আশা করি আপনাদের কাছে খুবই ভালো লাগবে। শবে কদরের নামাজের নিয়ত অন্যান্য নামাজের মতই হয়।
লাইলাতুল কদর নামাজের নিয়ম ও দোয়া
হাদিসে যে দোয়া ও জিকিরের অধিক ফজিলতের কথা বলা হয়েছে, সেগুলো থেকে কয়েকটি নির্বাচিত করে অর্থ বুঝে বারবার পড়া যেতে পারে। ইস্তেগফার ও দরুদ আল্লাহর কাছে খুবই প্রিয়।
লাইলাতুল কদরের নামাজের নিয়ম ২০২৪
কমপক্ষে ১০০ বার ইস্তেগফার ও ১০০ বার দরুদ পড়া যেতে পারে। আপনার অনেকে জানতে চান শবে কদরের নামাজ কয় রাকাত। এই সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আমরা আমাদের
এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সাথে শেয়ার করছি। পোসড় প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়বেন।এই রাতে ইবাদত করার মর্যাদা সারাজীবন ইবাদত করার সবচাইতে বেশি।
লাইলাতুল কদর নামাজের নিয়ত কি
এটা এমন এক রাত যেখানে রাত থেমে সূর্যোদয় পর্যন্ত মহান আল্লাহ তায়ালার রহমত এবং শান্তি বর্ষিত হতে থাকে। তাই আপনাকে অবশ্যই সঠিক নিয়ম অনুসরণ করে এক শবে কদরের নামাজ আদায় করতে হবে।
সাধারণত দুই রাকাত দুই রাকাত করে যত খুশি ততো শবে কদরের নামাজ আদায় করা যায়। এক্ষেত্রে সূরা ফাতিহা পড়ার পর সূরা ইখলাস, সূরা আয়াতুল কুরসী,
সূরা নাস, সূরা ফালাক পড়া লাগে। তাহলে বন্ধুরা, এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি আপনাদেরকে সকল তথ্য জানাতে পেরেছি। আরও কোন তথ্য পেতে চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটে জানাবেন।