আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট ছেলে না মেয়ে বোঝার উপায় (বিস্তারিত এখানে দেখুন)

বর্তমানে তথ্য এবং আধুনিকতার যুগে আপনি চাইলে আপনার গার্লফ্রেন্ড সন্তান ছেলে হবে না মেয়ে হবে। তা কিছুটা আপনারা আন্দাজ করতে পারবেন এবং বুঝতে পারবেন। বাদবাকিটা সৃষ্টিকর্তার হাতে। আজকে আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে

আলট্রাসনোগ্রাফির মাধ্যমে কিভাবে বুঝবেন যে আপনার গর্ভে সন্তান না ছেলে না মেয়ে। তা জানাবো।।আল্ট্রাসনোগ্রাফি করাতে এসেছি চিকিৎসকের কাছে সব নারী বা দম্পতি জানতে চান। গর্ভের সন্তান ছেলে নাকি মেয়ে

আলট্রাসনোগ্রাফি করে গর্ভের সন্তান ছেলে না মেয়ে তা বোঝা যায় গর্ভাবস্থায় ২০ থেকে ২২ সপ্তাহ থেকে। তার প্রায় সঠিকভাবে বলে দেওয়া যায়। গর্ভবতী মহিলার রক্তচাপ থেকে বোঝা যায় তার গর্ভের সন্তান ছেলে না মেয়ে।

হে এমনটাই জানাচ্ছে ভারতীয় বংশোদ্ভূত কানাডার গবেষক রবি রত্নাকর। আজকে আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করব। চলুন দেখে নেওয়া যাক।

গর্ভবতী মহিলার প্রসবের আগে রক্ত চাপ অনেক কিছু নির্দেশ করে। আমরা দীর্ঘদিন ধরে পরীক্ষা করে দেখেছি যে,  যদি আমার প্রসবের আগে গর্ভবতী মহিলার রক্তচাপ পেস্ট কমে যায়। তাহলে তিনি কন্যা সন্তানের জন্ম দিচ্ছেন।

আর রক্তচাপ খানিকটা বেড়ে যায়। তাহলে তিনি পুত্র সন্তানের জন্ম দিচ্ছেন। এমনটাই আন্দাজ করা যায়। তবে আপনারা চাইলে আল্ট্রাসনোগ্রামের রিপোর্ট দেখে কোন ডাক্তারের কাছ থেকে আপনার গর্ভের সন্তান ছেলে হবে বলা যাবে।

 আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট দেখে আমার মেয়ে বোঝার উপায় হলো রিপোর্টের মধ্যে আপনার ডেসক্রিপশন অপশনে যদি কোথাও লেখা থাকে জেন্ডার এম। তাহলে আপনি বুঝতে পারেন আপনার গর্বের সন্তান হতে যাচ্ছে ছেলে।

আল্ট্রাসনোগ্রাফি রিপোর্টের মধ্যে যদি আপনি কোথাও দেখতে পারেন জেন্ডার এন। তাহলে বুঝবেন আপনার গর্ভের সন্তান মেয়ে হতে চলেছে। আপনাদের সুবিধার্থে আমরা একটি আল্ট্রাসনোগ্রাফের রিপোর্টের পিডিএফ ফাইল এবং ইমেজ ফাইল দিয়ে দিলাম।

আশা করে এর রিপোর্টটি দেখে আপনারা বুঝতে পারবেন। যে আপনার গর্ভের সন্তানটি কেমন। আপনার অনেক সময় ইন্টারনেটে এসে জানতে চান যে আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট দেখে ছিলে নাকি মেয়ে। কিভাবে বুঝবেন।

আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট ছেলে না মেয়ে বোঝার উপায়

আজকে এ পোষ্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের সামনে আল্ট্রাসনোগ্রাম দেখে ছেলে বা মেয়ে কিভাবে বুঝবেন। তা জানাবো। আপনারা যারা আপনার গর্ভের সন্তানকে নিয়ে টেনশনে রয়েছে আমাদের ওয়েবসাইটে আসুন।

প্রেগনেন্সির থেকে দুটি আলট্রা সাউন করে বাচ্চার জেন্ডার বোঝা যেতে পারে। তবে বাচ্চার পজিশন বা গ্রোথ ভেদে এটা ঠিক ভাবে বোঝা নাও যেতে পারে। তবে সপ্তাহের মধ্যে মোটামুটি নিশ্চিত ভাবে বোঝা যায় যে বাচ্চার জেন্ডার কি। বেশি দ্রুত আল্ট্রাসাউন্ড করানো।

প্রেগন্যান্সির ২২ সপ্তাহ থেকে ২ডি আল্ট্রাসাউন্ড করে বাচ্চার জেন্ডার বোঝা যেতে পারে। তবে বাচ্চার পজিশন/গ্রোথ ভেদে এটি ঠিকভাবে বোঝা নাও যেতে পারে। ৩০ সপ্তাহের মধ্যে মোটামুটি নিশ্চিতভাবে বোঝা যায় যে বাচ্চার জেন্ডার কি।

তাই আমরা সাজেস্ট করব আপনি এই সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।আশা করি বন্ধুরা বুঝতে পেরেছেন আজকের আর্টিকেল আর যদি কোন তথ্য জানা থাকে। আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে জেনে নিতে পারেন।