এক সিম দিয়ে সব সিমে ফ্লেক্সিলোড (নিয়ম ক্লিক করে দেখুন)
বাংলাদেশের মোবাইল অপারেটর সংখ্যা পাঁচটি যেগুলো হচ্ছে গ্রামীণফোন, রবি এয়ারটেল, বাংলালিংক এবং টেলিটক। এই প্রত্যেক অপারেটরে আলাদা আলাদা ফ্লেক্সিলোড করা সিম আছে।
এই পাঁচটি অপারেটর দিয়ে ফ্লেক্সিলোড করতে পাঁচটি মোবাইলের প্রয়োজন হতে পারে। কিন্তু বর্তমান সময় আপনারা এক সিম দিয়ে পাঁচটি অপারেটরে ফ্লেক্সিলোড এর বিজনেস করতে পারেন।
আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে ফ্লেক্সিলোডের বিজনেস কিভাবে করবেন এবং একটা সিম থেকে কিভাবে রিচার্জ করা যায়। সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানাবো।
আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়বেন। আশা করি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন। বর্তমান সময়ে একটি সিম দিয়ে রিচার্জের ব্যবসা করা যায়। এক্ষেত্রে আপনার অবশ্যই স্মার্টফোনে থাকতে হবে।
স্মার্টফোনের নির্দিষ্ট কিছু অ্যাপ এর মাধ্যমে আপনারা খুব কম সময়ের মধ্যে ফ্লেক্সিলোড করতে পারবেন। আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের জানাবো কিভাবে আপনারা এক সিম দিয়ে ফ্লেক্সিলোড করবেন।
তবে ফ্লেক্সিলোডের ব্যবসা শুরু করার আগে আপনার দোকানের ট্রেড লাইসেন্স এর প্রয়োজন হবে। ফ্লেক্সিলোড ব্যবসায় লাভ অনেক বেশি। সিম কোম্পানি সাধারণত প্রতি এক হাজার টাকায় ৩০ টাকা কমিশন দিয়ে থাকে।
এই হিসেবে যদি আপনি দিনে ৫০০০ টাকার ফ্লেক্সিলোড দিতে পারেন তাহলে আপনি ১৫০ টাকা কমিশন পাবেন। আবার আপনার অনেকে প্রশ্ন করে থাকেন যে, বর্তমান সময়ে ফ্লেক্সিলোড সিমের দাম কত।
আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে বর্তমান সময় ফ্লেক্সিলোড সিমের দাম কত। সে সম্পর্কে জানা পেতে হলে। আপনাকে দোকানের ট্রেড লাইসেন্স নম্বর ভোটার আইডি কার্ডের প্রয়োজন হবে।
তবে ফ্লেক্সিলোড সিম পেতে কোন ধরনের টাকা খরচ করতে হয় না। নির্দিষ্ট পরিমাণ কাগজপত্র জমা দিলে আপনার বিনামূল্যে পেতে পারেন। তবে সিম নেওয়ার সময় নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা রিচার্জ করে নিতে হবে।
সে ক্ষেত্রে 1000 টাকা রিচার্জ করলে আপনারা তিরিশ টাকা কমিশন পাবেন।। আশা করি বোঝাতে পেরেছি। আরও যদি কোন তথ্য পাওয়ার জন্য খোঁজ করে থাকেন।আমাদের সাইটে আসুন।
আশা করি আপনারা সকল তথ্য জানতে পারবেন। আপনার অনেকেই জানতে চান কিভাবে ফ্লেক্সিলোড ব্যবসা করা যায় এবং ফ্লেক্সিলোড সিম পাওয়া যায়।
আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে বর্তমান সময়ে ফ্লেক্সিলোডের ব্যবসা শুরু করার বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করবে এবং ফ্লেক্সিলোড সিম কিভাবে পাবেন সেই তথ্য জানাবো।
সিম পাওয়ার জন্য কোন ধরনের টাকা খরচ করতে হয় না। সিম পেতে হলে আপনার দোকানের ট্রেড লাইসেন্স নাম্বার, জাতীয় পরিচয় পত্র, ভোটার আইডি কার্ড অথবা অন্যান্য আনুষাঙ্গিক কাগজপত্র থাকলে পেতে পারেন।
আশাকরি পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে কিছুটা হলেও ধারনা দিতে পেরেছি। আরও বিস্তারিত তথ্য জানতে চাইলে নিকটস্থ কাস্টমার কেয়ার সেন্টারে গিয়ে যোগাযোগ করতে পারেন।
তারা আপনাকে সম্পূর্ণভাবে সহায়তা করার চেষ্টা করবে। আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে বিস্তারিত ধারণা দিতে পেরেছি। আরও যদি কোনো তথ্য পেতে চান। আমাদের ওয়েবসাইটে দেওয়া লিংকে ক্লিক করে জেনে নিন।