বাংলা বর্ণমালা ব্যঞ্জনবর্ণ, স্বরবর্ণ, উচ্চারণ এবং লেখার নিয়ম

বাংলা বর্ণমালা সম্পর্কে আপনার জানার জন্য অনেকেই অনুসন্ধান করে থাকেন। তাই আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আমাদের বাংলা বর্ণমালার সাথে পরিচয় করিয়ে দেব। বাংলা বর্ণমালার সাহায্যে বাংলা ভাষায় লেখা হয়।
বাংলা ভাষার উৎপত্তি খ্রিস্টপূর্ব ব্রাহ্মী লিপি থেকে। বাংলা বর্ণমালা আয়তনে কম জায়গা লাগে। অতি সহজ ভাষা বাংলা। বর্ণমালা সাধারণত বাংলাদেশ ও ভারতের সবচাইতে বেশি ব্যবহৃত হয়। বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় ভাষা হল বাংলা।
সেই কারণে সেখানকার সরকারি ও বেসরকারি সমস্ত মাধ্যমে এই বাংলা ভাষা ব্যবহার করা হয়। বাংলাদেশ ছাড়া ভারতের পূর্বভাগ অর্থাৎ পশ্চিমবঙ্গ, আসাম, ত্রিপুরা, মণিপুর রাজ্যে এই বাংলা ভাষা ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
আজকে আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে বাংলা বর্ণমালা সম্পর্কে আলোচনা করব। বাংলা ভাষার উৎপত্তি ব্রাহ্মী লিপি থেকে খ্রিস্টপূর্ব প্রথম ও দ্বিতীয় শতকের ব্রাহ্মী লিপি থেকে জন্ম নেয়। কুষাণ লিপি এই লিপি থেকে জন্ম নেয় গুপ্ত লিপি।
আবার এই লিপি থেকে জন্ম নেয় সিদ্ধ মাতৃকা লিপি। যে সিদ্ধ আমরা আত্মিকা লিপি জানি। সেখান থেকে পর্যায়ক্রমে বাংলা লিপির জন্ম নেয়। মধ্যযুগের অবিভক্ত ভারতের পূর্ব ভাগে বাংলা অঞ্চলে এই ভাষা ব্যবহৃত হতে থাকে।
বাংলা বর্ণমালা কে মোট দুই ভাগে ভাগ করা যায়। স্বরবর্ণ এবং ব্যঞ্জনবর্ণ। বাংলা বর্ণমালায় মোট ৫০ বর্ণ বা অক্ষর রয়েছে। যার মধ্যে সর্ববর্ন ১১ টি এবং ব্যঞ্জনবর্ণ ৩৯ টি। বাংলা বর্ণমালার ব্যঞ্জনবর্ণ কতটি সে সম্পর্কে জানতে চান।
এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের সামনে বাংলা বর্ণমালা কতটি। সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করব। আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়ে নিবেন। বাংলা বর্ণমালায় মাত্রাহীন বর্ণ দশটি অর্ধমাত্রার বর্ণ আটটি, পূর্ণমাত্রার বর্ণ ৩২টি।
আশা করি বন্ধুরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের সামনে বাংলা বর্ণমালার সাথে পরিচয় করে দিতে বলেছি আরো বিস্তারিত তথ্য জানতে চাইলে শেষ পর্যন্ত সাথেই থাকুন। যারা ইতিহাস ঘেটেছেন তারা অবশ্যই জানেন
বাংলা ভাষায় ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের অবদান কতটা। ১৯৪৭ সালে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর সংস্কৃত কলেজে অধ্যাপনা করতেন। কিন্তু তিনি সেই জীবিকা ছেড়ে জীবিকা অর্জনের জন্য একটি ছাপাখানা তৈরি করেন।
যে ছাপাখানা তিনি বাংলা বর্ণমালা আধুনিকীকরণে জোর দেন। বাংলা বর্ণমালার উচ্চারণ তিনি বিশেষ ভূমিকা পালন করেন। বাংলা স্বরবর্ণ এবং ব্যঞ্জনবর্ণ কয়টি সে সম্পর্কে জানতে চান। 1930 দশকের বাংলা প্রথম
বাংলা হরফের ছাপাখানার মিশন চালু করার চিন্তা ভাবনা শুরু করা হয় লাইন মেশিন। কিন্তু এই মেশিনে একটি অসুবিধা ছিল। কারণ, এই মেশিনে ২৫০ এর বেশি অক্ষর ছিল না
কিন্তু বিদ্যাসাগরীয় সংস্করণে বাংলা হরফের সংখ্যা ছিল ৬০০ এর বেশি। পরবর্তীকালে আনন্দবাজার পত্রিকার সুরেশ চন্দ্র বসু ও রাজ শেখর বসুর পরামর্শে স্বরবর্ণ ও ব্যঞ্জনবর্ণ
তে কিছু পরিবর্তন করে ছাপার ব্যবস্থা করেন। এই পোস্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের সামনে বাংলা হরফ কতটি এবং বাংলা বর্ণমালার উৎপত্তি কি সে সম্পর্কে ধারণা দিতে পেরেছি।

![ইন্ডিয়ান টাকার রেট কত [ইন্ডিয়ান ১ রুপি বাংলাদেশের কত টাকা ২০২৫ দেখুন]](https://i0.wp.com/banglamaster.com/wp-content/uploads/2022/03/1646754450169.jpg?resize=800%2C450&quality=100&ssl=1)
![[Download] প্রাইমারি এডমিট কার্ড ২০২৫ ডাউনলোড লিংক (ক্লিক করে এখানে দেখুন)](https://i0.wp.com/banglamaster.com/wp-content/uploads/2022/05/dasas.webp?resize=600%2C320&quality=100&ssl=1)
![অনলাইনে জমির দলিল চেক [করুন এখানে ক্লিক করে]](https://i0.wp.com/banglamaster.com/wp-content/uploads/2022/08/1661739819371.jpg?resize=800%2C450&quality=100&ssl=1)

![রান্না ঘরের টাইলস ডিজাইন ২০২৫ এবং দাম [দেখুন এখানে]](https://i0.wp.com/banglamaster.com/wp-content/uploads/2022/09/1662777758879.jpg?resize=800%2C450&quality=100&ssl=1)