ডায়মন্ড সিমেন্টের দাম ২০২৪ (বিস্তারিত এখানে দেখুন)
গৃহস্থালির কাজে হোক বা অন্যন্য দালানকোঠার কাজের জন্য বর্তমান সময়ে সবচাইতে প্রয়োজনীয় জিনিসের নাম হচ্ছে সিমেন্ট। কিন্তু দালান কোঠা অথবা যেকোনো নির্মাণ সামগ্রী তৈরি করার
আগে অবশ্যই সিমেন্ট ও ইট এই দুইটি জিনিসের প্রয়োজন হয়। আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে বাজারে পাওয়া যায়। সেগুলোর দাম আপনাদের সামনে তুলে ধরব।
ঊর্ধ্বগতি কারণে সবকিছুর দাম দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ ছাড়া জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির কারণে পরিবহন খাতে খরচ বেড়েছে। তাই প্রত্যেক সিমেন্ট কোম্পানি গুলোর দাম সমন্বয় করা শুরু করেছে।
তাই প্রত্যেক বস্তুর ক্ষেত্রে 30 থেকে 40 টাকা করে বাড়ছে। যা একজন মানুষের নিকট খুবই বোঝা হয়ে দাঁড়াবে। আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে এক ডায়মন্ড ব্র্যান্ডের সিমেন্টের দাম কত টাকা নির্ধারণ করা হলো।
সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন। আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে বাজারে যেসব নামিদামি সিমেন্ট কিনতে পাওয়া যায়।
সে সিমেন্টের দাম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। গতবছরের গত সপ্তাহের তুলনায় এবছর প্রতি বস্তা সিমেন্টে বেড়েছে প্রায় 50 টাকা করে। এতে সবচাইতে ক্ষতির মুখে পড়েছে বিভিন্ন ধরনের বিল্ডার্স কোম্পানি গুলো।
এক সপ্তাহের ব্যবধানে প্রায় সব কোম্পানির সিমেন্ট বস্তা প্রতি বেড়েছে 50 টাকা করে। উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের মূল্যবৃদ্ধির কারণে সিমেন্টের উৎপাদন খরচ প্রায় 50 থেকে 60 টাকা বেড়াতে হয়েছে।
এ অবস্থায় টিকে থাকার স্বার্থে মূল্য সমন্বয় করা হচ্ছে সিমেন্টের কাঁচামালের মূল্য বৃদ্ধি এবং জাহাজ ভাড়া দ্বিগুণ বাড়ায় খুব শিগগিরই দেশের বাজারে সিমেন্টের দাম 500 টাকা ছাড়িয়ে যাবে
বলে আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। ইতোমধ্যে প্রত্যেক বছর সিমেন্টে দা 540 টাকা হয়ে গিয়েছে। আপনার অনেকে জানতে চান বর্তমান সময়ে প্রতি বস্তা সিমেন্টের দাম কত টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
সিমেন্ট খাতের উদ্যোক্তারা জানান সিমেন্ট উৎপাদনের প্রধান কাঁচামাল ক্লিংকার, লাইমস্টোন জিপসাম ব্যবহার করা হয়। যা সম্পূর্ণ আমদানিনির্ভর। এর মধ্যে 62 থেকে 90 শতাংশ হচ্ছে ক্লিংকার।
কাঁচামাল ক্লিংকার প্রতি টন 60 টাকা থেকে 80 টাকা ডলার হয়েছে। শুধুমাত্র ক্লিংকারের 15 ডলারের বেশি দাম বেড়েছে। এছাড়া অন্যান্য কাঁচামালের প্রায় 10 থেকে 12 ডলার বেড়েছে।
এমনকি কয়লার দাম বাড়ায় সবকিছুর দাম বেড়েছে। এছাড়া তেলের দাম বৃদ্ধি ও সংকটের কারণে জাহাজমারা আগের চেয়ে দ্বিগুণ হয়েছে বলেও জানান এ খাতের উদ্যোক্তারা।
তাই বর্তমান সময়ে প্রতি বস্তা সিমেন্টের দাম পাঁচশত বিশ টাকা থেকে 540 টাকা রাখা হচ্ছে। আজকে আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের জানাবো বিভিন্ন ব্র্যান্ডের সিমেন্টের দাম কত টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়লে সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা হয়ে যাবে। বর্তমান সময়ে সিমেন্টের দাম ধীরে ধীরে বাড়ছে। এমনি গতকাল সরেজমিনে রাজধানীর খুচরা
ও পাইকারি দোকান ঘুরে দেখা যায় সব কোম্পানির সিমেন্টের দাম এক সপ্তাহের ব্যবধানে 50 টাকা বেড়েছে। খুচরা হিসেবে সুপারক্রিট 420 টাকা থেকে 470 টাকা বেড়েছে।