মেয়েদের ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট [ক্লিক করে] ওজন কমানোর সহজ উপায় দেখুন
ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের সবসময় ঘরে অবস্থান করতে হয়। বিধায় ছেলেদের চাই মেয়েদের শরীর বেশি তাড়াতাড়ি মোটা হয়। এছাড়া বিয়ের পর অথবা হরমোনজনিত কারণে মেয়েদের ওজন বাড়তে পারে।
তবে আপনারা চাইলে নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। ওজন কমাতে ডায়েট চার্ট ফলো করে। আজকে আমরা এ পোস্টের মাধ্যমে মেয়েদের ওজন কমানোর ডায়েট সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। আপনাকে প্রথমে জানতে হবে আপনার উচ্চতা কত
এবং আপনার বর্তমান ওজন কত। সেই অনুযায়ী যে কোন ডাক্তার এবং আমাদের ওয়েবসাইট থেকে ডায়েট চার্ট দেখে নিতে পারেন। এক্ষেত্রে কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন। যার মাধ্যমে আপনার ওজন কমাতে পারে।
আজকে আমরা এর মাধ্যমে সকল তথ্য জানাবো। মন দিয়ে পড়ে নিবেন। ছেলে এবং মেয়েদের উভয়ের ক্ষেত্রে ডায়েট চার্ট ফলো করে ওজন কমাতে পারেন। এক্ষেত্রে প্রতিদিন সকালে হালকা গরম পানিতে লেবু
এবং এক চামচ মধু মিশিয়ে খেতে পারেন যা আপনার শারীরিক ভাবে ওজন কমাতে সহযোগিতা করবে এবং ভেতর থেকে আপনার চর্বি গলিয়ে ফেলবে। আপনাকে ফিট করতে সহায়তা করবে।
এছাড়া খাবারের সাথে পর্যাপ্ত পরিমাণ আমিষ যুক্ত করুন, শর্করা জাতীয় খাবার কম খাবেন। এক্ষেত্রে ভাতের তরকারি অথবা শাকসবজি খাওয়ার চেষ্টা করুন বেশি বেশি। এই খাবারগুলো কোন সময় আপনার শরীরের চর্বি দানা বাঁধতে দেয় না।
এ ছাড়া বাইরের ভাজাপোড়া মসলাজাতীয় খাবার এবং ফাস্টফুড খাবার এড়িয়ে চলুন। আপনারা কি বেশি ওজন নিয়ে সমস্যায় ভুগছেন অথবা খুব কম সময়ের মধ্যে নিজেকে ফিট করতে চান অথবা ওজন কমাতে চান?
তাহলে আসুন আমাদের ওয়েবসাইটে। এর মাধ্যমে 7 দিনে ওজন কমার স্বাস্থ্যসম্মত উপায় আপনাদের সামনে উপস্থাপন করব। এক্ষেত্রে সকালের নাস্তায় এক কাপ আপেল এক থেকে দুই গ্লাস পানি খেতে পারেন।
মাঝ দুপুরে এক বাটি কাঁচা পেঁপে এক থেকে দুই গ্লাস পানি খেতে পারেন। এছাড়া দুপুরের খাবারের সময় একবারে তরমুজ বা দুইটি মালটা এক থেকে দুই গ্লাস পানি। মাঝ বিকেলের খাবার একটি
অথবা লেবুর সাথে পানিসন্ধ্যার খাবার সাথে এক গ্লাস নারিকেল পানি। রাতের খাবারে একবাটি আপেল এবং দুই গ্লাস পানি। এইভাবে এই ডায়েট চার্ট ফলো করে আপনারা 7 দিনের মধ্যে নিজের ওজন অনেক কমাতে পারেন।
শরীরের মেটাবলিজম এর উপর ভিত্তি করে ডায়েট চার্ট ফলো করা উচিত। আপনারা যদি নির্দিষ্ট ফলো না করে ওজন কমাতে চেষ্টা করুন। এক্ষেত্রে হিতে বিপরীত হতে পারে।
এক্ষেত্রে আপনার ওজন বাড়তে পারে অথবা আপনি বেশি শুকিয়ে যেতে পারেন। ২৫ শতাংশ প্রোটিন, ৫ শতাংশ কার্ব ও ৭০ শতাংশ ফ্যাটই হলো কিটো ডায়েটের সঠিক অনুপাত। সকালের নাস্তা অবশ্যই দেরি করে খাওয়া উচিত।
অর্থাৎ (ফাস্টিং পিরিয়ড) না খেয়ে থাকার সময়টা বাড়াতে হবে। সেইসঙ্গে সয়াবিন বা সরিষার তেলের বদলে এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল অথবা কোকোনাট অয়েল ব্যবহার করতে হবে।
এক্ষেত্রে নিয়মিত ব্যায়াম এবং শরীরচর্চা এবং দৌড়িয়ে আপনার ওজন নিয়ন্ত্রন করতে পারেন। তাহলে বন্ধুরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের জানিয়ে দিলাম। আরও কোন তথ্য পেতে চাইলে ওয়েবসাইট ভিজিট করার অনুরোধ রইলো।