কোন গ্রামে মানুষ নেই এবং কোন দেশে মানুষ নেই (বিস্তারিত এখানে জানুন)
আমাদের দেশ একটি বৃহৎ জনসংখ্যার দেশ। এমন কিছু গ্রাম রয়েছে যেখানে মানুষ খুব কম। আপনার অনেক সময় এ সম্পর্কে জানার জন্য ইন্টারনেটে অনুসন্ধান করে থাকেন। তাই আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের সামনে
বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করব। ঝিনাইদহে যে গ্রাম রয়েছে। সেখানে মানুষ নাই। হঠাৎ শুনে অবাক হওয়াটাই স্বাভাবিক। আসলেই এমন একটি মানুষ শূন্য গ্রাম রয়েছে। ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর উপজেলায় গ্রামটি উপজেলা শহর থেকে মাত্র পাঁচ কিলোমিটার দূরে।
গ্রামের নাম মঙ্গলপুর। সেখানে গিয়ে দেখা যায় কোন জনবসতি নেই। গ্রাম জুড়ে ধান, মসুরি ২১ সহ বিভিন্ন ফসলের ক্ষেত এবং ফলের বাগান রয়েছে। রয়েছে বেশ কয়েকটি পুকুর। এসব দেখে ধারণা করা যায় একসময় বসতি ছিল এখন নেই।
কোন গ্রামে মানুষ নেই। সে সম্পর্কে জানতে চান এ প্রশ্নটা জানতে চাওয়া হয়। ঝিনাইদহ জেলার গলা বাড়িয়া 95 বছর বয়সে খালেক খানের কাছে। বর্তমানে তিনি ওই গ্রামের বয়স্ক ব্যক্তি খালেক খান বলেন।
আমি নিজে মঙ্গলপুর গ্রামের মানুষ বিষয়টি খুব একটা জানিনা। তবে বাপ দাদাদের কাছে শুনেছি একসময় এম এম বোলপুর মানুষ ছিল। তাদের অনেকের গোলা ভরা ধান ছিল। গোয়াল গরু ছিল গ্রামটি প্রায় মানুষ শূন্য হয়ে পড়েছে ১৫০ বছর।
আগে সর্বশেষ হাজরা ঠাকুর নিপিন ঠাকুরের চার পাঁচটি মানুষ তিনি দেখেছেন আজ থেকে 85 বছর আগেও তারাও ঘর বাড়ি ভেঙে চলে যান। তিনি বলেন পরবর্তীতে এরা হয়তো মাঠের মধ্যে নিরাপত্তা বোধ করেননি। সে কারণে চলে গেছে ঘরবাড়ি ভেঙে।
আগে যারা গেছেন তারা কি কারণে চলে গেছেন। এ সম্পর্কে কোন তথ্য দিতে পারেন নাই। আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের সামনে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করব। আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিতে পরবেন।
যে দেশে নারী নেই, নদী নেই ।ইউরোপিয়ান দেশ ইতালির রোম শহরের মধ্যস্থলে প্রাচীর দিয়ে বেষ্টিত স্বাধীন রাষ্ট্রের নাম ভ্যাটিকান সিটি। ছোট এই দেশটি পাহাড়ের উপর অবস্থিত। সেই দেশে কোন নদ নদী বা প্রাকৃতিক জলাশয় নেই।
দেশের রাজধানীর নাম ভ্যাটিকান সিটি। এর আয়তন মাত্র জিরো দশমিক 44 বর্গমিটার বা ১১০ একর। এটা পৃথিবীর সবচাইতে ক্ষুদ্রতম রাষ্ট্র। এখানকার রাষ্ট্রনেতা হলেন পোপ। ষোড়শ বেনেডিক্ট পর ২০১৩ সালের ১৩ মার্চ নির্বাচিত
ক্যাথলিক গির্জার ২৬৬ তম হলেন ফ্রান্সিস। আশা করি বন্ধুরা বুঝতে পেরেছেন আজকের আর্টিকেল। বাংলাদেশের এমন একটি গ্রাম রয়েছে। যেখানে কোন ধরনের পরিচিত মানুষ থাকে না। ঝিনাইদহের এই গ্রামটিতে শোনা যায় একসময় কলেরা
এবং বসন্ত গ্রামটিতে ছড়িয়ে পড়ে। অনেক মানুষ এতে মারা যায়। মৃতদের মধ্যে শিশুর সংখ্যা ছিল বেশি। গ্রামে বিভিন্ন জায়গা থেকে ডাক্তার কবিরাজ উজা নিয়ে এসে ঝাড়ফুঁক করা সহ গ্রাম বন্ধ করেও কলেরা
গুটি বসন্ত নিয়ন্ত্রণে না আসায় এ গ্রামের মানুষ অনেক মানুষ মনে করত কোন। দৈব সত্যের কারণে এমনটি হচ্ছে তাদের বিশ্বাস জন্মাতে থাকে। এ গ্রামে থাকলে তারা বাঁচবে না। ভয় তখন মানুষ এই গ্রাম ছাড়তে শুরু করে।