১০ টি ক্ষুদ্র ব্যবসার তালিকা, বৈশিষ্ট্য, মেশিন (গ্রামে ক্ষুদ্র ব্যবসা)
আপনি কি অল্প পুজি নিয়ে ব্যবসা করতে চাচ্ছেন? তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্যই। আমরা আজকে এই পোস্টে ক্ষুদ্র ব্যবসা নিয়ে আলোচনা করব। অর্থাৎ আপনি যদি কম খরচে ব্যবসা করতে চান সে ক্ষেত্রে এই পোস্টটি পড়তে পারেন।
তাছাড়া এই পোস্টে বেশ কয়েকটি ব্যবসার আইডিয়া প্রকাশ করা হবে। তাই দেরি না করে পোস্টটি সম্পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। বাংলাদেশ একটি উন্নয়নশীল দেশে রূপান্তরিত হতে যাচ্ছে।
বাংলাদেশে এখনো অনেক মানুষ দারিদ্র সীমান্ত বসবাস করে। অনেকের শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকলেও সবাই সরকারি অথবা বেসরকারি চাকরিতে যোগদান করতে পারে না। বাংলাদেশের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা খুবই কম।
সেজন্য এই সমস্যাগুলো হয়। তাই আমরা শিক্ষিত অর্থাৎ শিক্ষিতদের উচিত শুধুমাত্র চাকরির আশায় বসে না থেকে উদ্যোক্ত হওয়ার চেষ্টা করা। যারা উদ্যোক্তা হওয়ার চেষ্টা করে তাদেরকে অনেক প্রতিকূল পরিবেশের মধ্য দিয়ে যেতে হয়।
সবাই অনেক সময় ব্যবসায় সফলতা অর্জন করতেও পারে না। কেননা ব্যবসায় সফলতা অর্জন করার ক্ষেত্রে সঠিক হিসাব এবং প্ল্যানিং একটি জরুরী বিষয়। আপনি চাইলে অল্প টাকায় বেশ কিছু ব্যবসা করতে পারেন।
আপনার যদি পুঁজি কম হয় তাহলে আপনি ক্ষুদ্র ব্যবসাগুলোর করতে পারেন। আর যদি পুঁজি বেশি হয় তাহলে ভালোভাবে প্ল্যানিং করে বড় ব্যবসা করতে পারবেন। যাদের পুঁজি কম তাদের জন্য আজকের এই পোস্টটি।
অল্প পুঁজিতে আপনি বেশ কয়েকটি ব্যবসা করতে পারবেন। সে ব্যবসাগুলো হচ্ছে -অল্প পুঁজিতে আপনি ছোটখাটো কাপড়ের দোকান দিতে পারবেন। মোদির দোকান দিতে পারবেন। সেই সাথে মোবাইল রিপেয়ারিং এর ব্যবসা দিতে পারবেন।
হকার ব্যবসা দিতে পারবেন। এলাকায় অবস্থিত বাজারে ছোটখাটো জুতার দোকানও দিতে পারবেন। এছাড়া আরও এরকম অনেক ব্যবসা রয়েছে যেগুলো আপনি অল্প পুজিতে দিতে পারবেন।
আপনি চাইলে আপনার এলাকাতে ফলের ব্যবসা করতে পারবেন। ফলের ব্যবসা করার জন্য দোকানটি অবশ্যই বাজারে হতে হবে। অন্যথায় দোকান ভালো চলবে না।
ব্যবসা করার ক্ষেত্রে আপনাকে একটি জিনিস অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে আপনি কোথায় ব্যবসা করবেনব বা কি রকম ব্যবসা করবেন, আপনার এলাকায় ব্যবসা করতে গেলে কোন ব্যবসা ভালো চলবে কোন
দোকানগুলো কম চলে এ বিষয়গুলো আপনার চিন্তা ভাবনা করতে হবে। সেই সাথে ব্যবসা করার ক্ষেত্রে হিসাব সঠিক রাখতে হবে। আপনি যদি সঠিকভাবে অনেক টাকা নিয়ে ব্যবসা করতে চান সে ক্ষেত্রে সঠিক প্লানিং
এবং সঠিক হিসেবের অভাবে আপনার ব্যবসায় লস হতে পারে। আপনি চাইলে শহরে ব্যবসা করতে পারবেন। শহরে ব্যবসা করার ক্ষেত্রে আপনাকে একটা বিষয় অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে শহরে ব্যবসা করতে
চাইলে আপনার মূলধন বেশি থাকতে হবে। কেননা শহর অঞ্চলের জিনিসের দাম কিছুটা বেশি। সেই সাথে আপনি যেখানে দোকান ভাড়া নিবেন সেই দোকানের ভাড়াও অনেক বেশি হবে।
তাছাড়া যেখানে দোকান দিবেন সেখানে ওই দোকানটি কিরকম চলবে অর্থাৎ আপনি যেই দোকানের ব্যবসা দিবেন সেই দোকানটি ওই এলাকাতে চাহিদা কিরকম এ বিষয়গুলো মাথায় রেখে ব্যবসায় যেতে হবে।
আপনি যদি কম খরচে ব্যবসা করতে চান সে ক্ষেত্রে উপরে উল্লেখিত বেশ কয়েকটি ব্যবসার কথা বলা হয়েছে সেগুলো করতে পারেন। কম খরচে ব্যবসা করার ক্ষেত্রে
আপনি চাইলে অনলাইনে ব্যবসা করতে পারবেন। ব্যবসা করার আইডিয়া সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটের অন্যান্য পোস্টগুলো দেখুন।