বাংলাদেশে রডের দাম কত ২০২৪ (আজকের রডের দাম কত)
আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের জানাবো বিভিন্ন ব্র্যান্ডের রডের দাম কত টাকা হয়েছে। তা জানাবো। আন্তর্জাতিক বাজারে এবং বর্তমানে রডের দাম বেড়েছে প্রায় 40 শতাংশ।
গত জানুয়ারি থেকে ফেব্রুয়ারি মাসের রডের দাম ছিল 60 থেকে 65 টাকা কেজি। কিন্তু বর্তমান সময়ে রডের দাম কি বেড়েছে 92 টাকা কেজিতে। একই সময়ের মধ্যে সেমি অটো
(৬০ গ্রেড বা ৫০০ ওয়াটের সিল থাকলেও যেসব রড সেমি অটো মিলে উৎপাদন হয়) এমএস রডের দাম টনে প্রায় ৩ হাজার টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। বাজারে বর্তমানে প্রতি টন সেমি অটো রড
বিক্রি হচ্ছে ৫৩-৫৪ হাজার টাকার মধ্যে, যা এক সপ্তাহ আগে বিক্রি হয়েছে ৫০-৫১ হাজার টাকার মধ্যে। বিস্তারিত তথ্য জানতে চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটে থাকার জন্য অনুরোধ রইল।
এ খাতে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা বলছেন আন্তর্জাতিক বাজারে দীর্ঘদিন ধরে রডের কাঁচামালের দাম ঊর্ধ্বমুখী। অন্যদিকে গত মাসে নির্বাচনের কারণে নির্মাণ কাজের গতি ছিল কম।
বর্তমানে বিভিন্ন অঞ্চলে নির্মাণ কাজের গতি বাড়ায় ব্যাপক চাহিদা বেড়েছে। গত পাঁচ-ছয় মাস আগেও বিএসআরএম রডের প্রতি টন রড বিক্রি করা হতো 65 হাজার থেকে 70 হাজার টাকা।
বর্তমান সময়ে বিএসআরএম 60 গ্রেডের ভালো মানের অন্ড বিক্রি করা হচ্ছে প্রতি টন 92 হাজার 500 টাকা। আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে বিএসআরএম রডের বর্তমান বাজার মূল্য কত টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়ে দিতে পেরেছি। আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদেরকে জানাবো বিএসআরএম রডের দাম কত। বাসা বাড়ি তৈরি করার ক্ষেত্রে অথবা বারান্দার গ্রিল
অথবা স্টিলের দরজা তৈরি করার সময় আমাদের অবশ্যই রডের প্রয়োজন হয়। কিন্তু আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে বর্তমান সময়ে বিএসআরএম রডের দাম কত টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে যাচ্ছে। আপনি আমাদের সাইটে রডের সঠিক দাম জানতে পারবেন। কারণ আমাদের সাইটে প্রতিদিন দাম আপডেট করা হয়ে থাকে।
এছাড়াও আমাদের সাইটে নিত্য-প্রয়োজনীয় সকল জিনিসের দাম জানতে পারবেন। আর্টিকেল মনোযোগ দিয়ে পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। নির্মাণশিল্পের অপরিহার্য উপাদান হচ্ছে রড। করোনাভাইরাস এর পরনআমরা যখন আবারো কর্মচঞ্চল হচ্ছি।
তখনি রডের দাম বাড়তে শুরু করলো। এর দাম রাজধানীর খুচরা বাজারে 8 মিলি থেকে 25 মিলি আকারের। প্রতিটা রদ বিক্রি হচ্ছে 60 হাজার টাকা থেকে 65 হাজার টাকা দরে।
দাম বৃদ্ধিতে ঐ মুহূর্তে সবচেয়ে বড় চিন্তার বিষয়। করোনার প্রভাবে আন্তর্জাতিক বাজারের তৈরীর কাঁচামাল সংকটে পড়েছে। বিশ্বব্যাপী করোনা সংক্রমনের আগে প্রতি রড 250 থেকে 300 ডলারের মূল্য। এখন 400 ডলার মিলছেনা জরুরি এ কাঁচামাল।
তবে ব্যবসায়ীরা বলছেন, আন্তর্জাতিক বাজারে দাম না করলে বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের বাজারে এ রডের দাম কমার সম্ভাবনা খুবই কম। বর্তমান সময়ের প্রতি টন রড বিক্রি হচ্ছে 92 হাজার 500 টাকায়।