কানাডা স্টুডেন্ট ভিসা যোগ্যতা, খরচ, ব্যাংক স্টেটমেন্ট, প্রসেসিং এজেন্সি ২০২৪
![কানাডা স্টুডেন্ট ভিসা যোগ্যতা, খরচ, ব্যাংক স্টেটমেন্ট, প্রসেসিং এজেন্সি ২০২৪](https://i0.wp.com/banglamaster.com/wp-content/uploads/2023/06/Bangla-Master-24.png?fit=1151%2C720&quality=100&ssl=1)
বিশ্ববিদ্যালয় পড়ার ক্ষেত্রে কানাডা সবচাইতে জনপ্রিয় স্টুডেন্টদের কাছে। এখন আপনি যদি কানাডায় স্টুডেন্ট পেতে চান। তাহলে আজকের আর্টিকেল আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের সামনে কানাডার স্টুডেন্ট ভিসা কিভাবে পাবেন।
সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করব। মানসম্পন্ন উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে বিশ্বের প্রথম সারির দেশগুলোর মধ্যে একটি। শিক্ষা জীবনের শেষে অনেক এই উন্নত দেশে চাকরি কিংবা নাগরিক সুবিধা পাওয়া যায় না।
এক্ষেত্রে শিক্ষার্থীরা কানাডাকে নিজেদের পছন্দের তালিকায় শুরুতে রাখতে পারেন। কারণ এই দেশের শিক্ষাজীবন শেষে সহজেই পছন্দের পেশায় যোগদান এবং নাগরিক সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে। উচ্চ শিক্ষা গ্রহণের কানাডায় যেতে চাইলে
নিচে ভিসার আবেদন এবং সংক্রান্ত তথ্য খুঁটিনাটি জেনে নিন। কানাডা স্টুডেন্ট যাওয়া হয় না। মূলত স্টাডি পারমিট দেওয়া হয়। যেটা কে স্টুডেন্ট মূলত আপনার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কোর্সের উপর নির্ভর করে। কোর্সের মেয়াদ যদি চার বছর হয়।
তাহলে আপনার স্টাডি পারমিট এর বয়স ৪ বছর হবে। সাথে অতিরিক্ত ৯০ দিন দেওয়া হবে। আপনার স্টাডি প্রোগ্রাম যদি ছয় মাস কিংবা তার চেয়ে কম সময় হয়। তাহলে আপনাকে কোন ধরনের স্টাডি পারমিট নিতে হবে না।
যদি আপনার পরিবারের কেউ কানাডা থাকেন। তাহলে আপনাকে স্টাডি পারমিট নিতে হবে না। তবে এই স্টাডি পারমিট দিয়ে আপনি কানাডায় বসবাস করতে পারবেন না। কানাডায় ভ্রমণ ও বসবাসের জন্য আপনাকে টেম্পোরারি রেসিডেন্ট
ভিসা অথবা ইলেকট্রিক ট্রাভেল অথোরাইজেশন (ইটিএ) নামক ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। এখন আপনার অনেক সময় জানতে চান কানাডা স্টুডেন্ট ভিসা খরচ কত। কানাডা থাকাকালীন আপনার করানোর জন্য পর্যাপ্ত আর্থিক যোগান রয়েছে
তার প্রমাণ পত্র হিসেবে যা যা যুক্ত করতে হবে। কানাডার ব্যাঙ্কে আপনার নিজের নামে ব্যাংক একাউন্ট ব্যাংক স্টেটমেন্ট ব্যাংক ড্রাফট এক বছরে থাকা ও পড়ার খরচ হয়েছে। তার প্রমাণ পত্র, যে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান আপনার ফাউন্টিং দেবে।
সেই ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক প্রদানকৃত চিঠি। আপনি যদি কোন স্কলারশিপ পেয়ে থাকেন। তবে তার প্রমাণ পত্র। এসব কিছু সংযুক্ত করে স্টাডি ফর মিটার জন্য আবেদন করতে খরচ হবে ১৫০ কানাডিয়ান ডলার বা ৮৬১০ টাকা।
এছাড়া, স্টাডি পারমিটের জন্য আবেদন করার পর নিকটস্থ ভিসা অ্যাপ্লিকেশন সেন্টার থেকে বায়োমেট্রিক ইনফরমেশন অর্থাৎ ফিঙ্গারপ্রিন্ট ও ছবি তুলে পাঠাতে হবে। এজন্য ১৪০০০ থেকে ১৭০০০ টাকার মতো খরচ হতে পারে।
আপনারা কি কানাডা স্টুডেন্ট বাস পালসার সম্পর্কে জানতে চান। তাহলে আজকের আর্টিকেল আপনাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে যাচ্ছে। আর্টিকেলটি পড়ে নিন এবং দেখে নিন।
এছাড়া আপনারা চাইলে কানাডার জন্য স্পাউস দিতে আবেদন করতে পারেন। স্পাউজ শব্দের অর্থ হলো সঙ্গী বা সঙ্গিনী। অর্থাৎ কোন শিক্ষার্থী কানাডায় লেখাপড়া
জন্য গেলে তার বউ অথবা স্বামীকে সেখানে নিয়ে যাওয়ার পদ্ধতিটাই হচ্ছে স্পাইজ ভিসা। কানাডার বেশিরভাগ বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে তবে কিছু লোকাল বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে যেগুলোতে এরকম সিস্টেম নেই।