ক্রেডিট কার্ড বন্ধ করার আবেদন, ব্যবহারের নিয়ম এবং সুবিধা (এখানে দেখুন)
আপনি কি ক্রেডিট কার্ড বন্ধ করার আবেদন সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? অথবা আপনার ক্রেডিট কার্ড বন্ধ করতে চাচ্ছেন? যদি এই সকল বিষয়ে জানতে চান তাহলে এই পোস্টটি সম্পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।
কারণ আমরা আজকে এই পোস্টটিতে ক্রেডিট কার্ড বন্ধ করার নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা করব। বাংলাদেশে বর্তমানে 61 টি ব্যাংক চালু রয়েছে। তার মধ্যে বেশ কয়েকটি তফসিলভুক্ত ব্যাংক এবং অল্প কয়েকটি অতফসিলভুক্ত ব্যাংক।
আপনার যদি কোন ব্যাংক একাউন্ট থাকে এবং সেই একাউন্ট এর বিপরীতে যদি ক্রেডিট কার্ড নেওয়া থাকে তাহলে আপনি বেশ কিছু সুযোগ সুবিধা পেয়ে যাবেন। আপনি যদি আপনার ক্রেডিট কার্ড একাউন্টটি বন্ধ করতে চান?
তাহলে খুব সহজে করতে পারবেন। এই বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। বাংলাদেশের অধিকাংশ ব্যাংকের একাউন্ট বেশ কয়েক রকমের হয়ে থাকে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হচ্ছে-সেভিংস একাউন্ট, স্টুডেন্ট একাউন্ট, কারেন্ট একাউন্ট।
আপনার যদি সেভিংস একাউন্ট থাকে অথবা কারেন্ট একাউন্ট থাকলে তাহলে আপনি সেই একাউন্টের বিপরীতে ক্রেডিট কার্ড অথবা ডেবিট কার্ড গ্রহণ করতে পারবেন।
ডেবিট কার্ড মূলত টাকা উত্তোলনের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয় এবং ক্রেডিট কার্ড দিয়ে আপনি চাইলে টাকা ব্যাংক থেকে লোন নিতে পারবেন। এটি ক্রেডিট কার্ডের সবচেয়ে বড় সুবিধা।
তবে এক্ষেত্রে ক্রেডিট কার্ড থেকে লোন নিতে গেলে আপনার একাউন্ট থেকে একটি চার্জ পরবর্তীতে কেটে নেওয়া হবে। যা অনেকের জন্য ব্যয়বহুল বা অপচয় হয়ে পড়ে। আপনি যদি আপনার ক্রেডিট কার্ড বন্ধ করতে চান?
তাহলে খুব সহজে সেটি করতে পারবেন। সেজন্য আপনাকে নির্দিষ্ট ব্যাংকের শাখাতে যেয়ে উপস্থিত হতে হবে এবং সেখানে যেয়ে ক্রেডিট কার্ড বন্ধের বিষয়টি ব্যাংক কর্তৃপক্ষকে জানাতে হবে।
তাহলে তারা খুব সহজে অল্প কিছু সময়ের মধ্যে আপনার ক্রেডিট কার্ড বন্ধ করে দেবেন। ক্রেডিট কার্ডের বেশ কিছু ব্যবহার রয়েছে। ডেবিট কার্ড এবং ক্রেবিট কার্ড এর ব্যবহার তুলনামূলক একই রকম হলেও ক্রেডিট কার্ডের আলাদা কিছু ব্যবহার হয়েছে।
আজকে আমরা ক্রেডিট কার্ড নিয়ে আলোচনা করব। আপনারা যদি ক্রেডিট কার্ড চেক থেকে থাকে তাহলে আপনি ক্রেডিট কার্ড দিয়ে খুব সহজে যে কোন জায়গা থেকে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।
আপনি চাইলে সেই কার্ড দিয়ে পস মেশিন এর মাধ্যমে কোন কিছু কেনাকাটা করতে পারবেন। সেই সাথে যে কোন প্রয়োজনে আপনার যদি টাকা লোন নেওয়ার বা ধার নেওয়ার প্রয়োজন পড়ে তাহলে কারো কাছে টাকা চাইতে হবে না।
আপনি খুব সহজে ক্রেডিট কার্ডের একটি নির্দিষ্ট সীমা পর্যন্ত টাকা নিতে পারবেন। উদাহরণস্বরূপ, আপনার ক্রেডিট কার্ডে যদি ধার নেওয়ার সীমা 5000 টাকা থাকে তাহলে আপনি ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত আপনার ক্রেডিট কার্ড দিয়ে ধার নিতে পারবেন।
ক্রেডিট কার্ড হচ্ছে মূলত এমন একটি কার্ড যার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই টাকা উত্তোলন করতে পারবেন এবং শপিং করতে পারবেন। যে কোন রকমের কেনাকাটা করতে পারবেন
এবং প্রয়োজনে আপনি আপনার একাউন্টে টাকা না থাকা সত্ত্বেও ক্রেডিট কার্ড দিয়ে টাকা নির্দিষ্ট পরিমাণে ধার নিতে পারবেন। যা পরবর্তীতে আপনাকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ চার্জ সহ ব্যাংককে জমা দিতে হবে।