চোখ উঠলে কোন ড্রপ ব্যবহার করা উচিত

চোখ উঠলে কোন ড্রপ ব্যবহার করা উচিত

কোন কারনে যদি আমাদের চোখ উঠে থাকে। আপনারা চোখ উঠার জন্য কোন কোন পদ্ধতি অবলম্বন করবেন এবং কি কি ঔষধ ব্যবহার করবেন। সে সম্পর্কে জানতে চান আজকে এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের সামনে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করব।

চোখ উঠলে ঘরোয়া উপায়ে বেশ কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয়। এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে জানাচ্ছি চোখ উঠলে। চোখ লাল হয়ে যায় কিছুটা ব্যথা এবং খসখসে ভাব থাকে। এর সঙ্গে থাকলে চোখ দিয়ে পানি পড়ার সমস্যা।

চোখ ওঠা হতে পারে ব্যাকটেরিয়া দিয়ে। এছাড়া ভাইরাস আক্রমণের কারণে চোখ ওঠে অপরিষ্কার বা নোংরা জীবন যাপন তম কার।ণ চোখ ওঠা রোগের চোখ লাল হয়ে যায়। আর এমনি হয় এই কনজাংটিভা টার রক্তনালীর প্রবাহের কারণে ফুলে বড় হয়ে যাওয়া।

তাতে রক্ত প্রবাহ বেড়ে যাওয়ার কারণে ঘুম থেকে উঠলে চোখ আলাদা লাগে। আঠা আঠা লাগে এমন মনে হয়। তাই অবশ্যই আপনাকে চোখ উঠলে কি কি করনীয় সে সম্পর্কে জানতে হবে।

চোখ উঠলে বেশ কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি রয়েছে। আক্রান্ত চোখে নোংরা পানি ধুলাবালি দুশোতে বাতাস যেন চোখে প্রবেশ করতে না পারে। সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। এছাড়া সকালে ওঠার পর পানিতে পরিষ্কার করতে হবে।

অনেকে চোখ উঠলে বারবার পানিতে পরিষ্কার করে বা চোখে পানি এটা মোটেও ঠিক না। আক্রান্ত চোখ নিয়ে বাইরে যাওয়ার সময় সানগ্লাস ব্যবহার করতে হবে। চোখ উঠলে তিন থেকে চারবার চোখের অ্যান্টিবায়োটিক ড্রপ ব্যবহার করতে হবে।

ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ না হলেও সেকেন্ডারি ইনফেকশন প্রতিরোধ করার জন্য এটা ব্যবহার করা হয়। চোখে চুলকানি থাকলে এন্টিহিস্টামিন সেবন করতে। আজকে আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে চোখ উঠলে

অবশ্যই যা করবেন সেই সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করব। আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে করবেনএ রোগটি ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়া দুই কারণেই হতে পারে। যাদের চোখ জ্বালাপোড়ার সঙ্গে ময়লা আসে তাহলে

চোখ উঠলে কোন ড্রপ

সেটা ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন। একে বলে ব্যাকটেরিয়াল কনজাংটিভাইটিস। আর শুধু ভাইরাল ইনফেকশন হলে চোখ জ্বালাপোড়া করে এবং লাল হলে হয়ে যায়। এক্ষেত্রে চোখে হাত দেয়া যাবে না। এলার্জি হয় এমন খাবার এড়িয়ে যাওয়াই ভালো।

আপনার অনেক সময় ইন্টারনেটে এসে চোখ উঠলে কি করবেন। সে সম্পর্কে জানতে চান। চোখ ওঠেনি এমন কাউকে খুঁজে পাওয়া যাবে না চোখ উঠলে চোখ লাল হয়ে যায়। কিছুটা ব্যাথা এবং খসখস ভাব অনুভব করা হয়।

বেশিরভাগ সময় ভাইরাসের কারণে চোখ ওঠে। মাঝেমধ্যে দেশব্যাপী চোখ ওঠা দেখা দেয়।চোখ ওঠায় আক্রান্ত হলে যে পাশের চোখ উঠবে, সে পাশেই কাত হয়ে শুতে হবে। না হলে আক্রান্ত চোখ থেকে অন্য চোখে সংক্রমণ হতে পারে।

এতে যদি ভালো না হয় বা যদি চোখে জটিলতা, যেমনদৃষ্টি ঝাপসা হলে, চোখ খুব বেশি লাল হলে, আশা করি বন্ধুরা বুঝতে পেরেছেন আজকে আর্টিকেল।

Bangla Master

Bangla Master ওয়েবসাইট এর পক্ষ থেকে আপনাদেরকে স্বাগতম। এই ওয়েবসাইটে শিক্ষা বিষয়ক সকল তথ্য আপনি জানতে পারবেন। স্কুল, কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কিত সকল আপডেট তথ্য এই ওয়েবসাইটে নিয়মিত দেয়া হয়।