শবে কদরের নামাজ কোন সূরা দিয়ে পড়তে হয় [জানতে এখানে ক্লিক করুন]

শবে কদরের নামাজ কোন সূরা দিয়ে পড়তে হয় [জানতে এখানে ক্লিক করুন]

সুপ্রিয় বন্ধুরা, রমজানের শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের আর্টিকেল শুরু করতে যাচ্ছি। আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে শবে কদর সম্পর্কে আলোচনা করব। আপনারা নিশ্চয় শবে কদর নাম শুনেছেন। শবে কদরের রাত যেন সম্পূর্ণ একটি ফজিলতপূর্ণ

রাত হিসেবে গণ্য করা হয়  অর্থাৎ এই রাতে পবিত্র কোরআন মাজীদ নাযিল হয়েছিল। রমজান মাসের 20 রোজার পরে কোন বিজোর রাতে লাইলাতুল কদর হিসেবে পালন করা হয়। তাই আপনাদেরকে অবশ্যই

লাইলাতুল কদরের নামাজ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হবে। তবে এই সময় ইবাদতের কোন পার্থক্য নেই। তবে কোরআন মাজীদ তেলাওয়াত করে, জিকির করে শবে কদরের রাত কাটাতে হয়। আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে

শবে কদরের নামাজ পড়ার নিয়মাবলী সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা। করবো আশা করি আপনারা বুঝতে পারবেন। আপনার অনেকে প্রশ্ন করে থাকেন শবে কদরের নামাজ কোন সূরা দিয়ে পড়তে হয়।

তবে আপনাদের জানাচ্ছি যে, শবে কদরের নামাজের তেমন কোন পার্থক্য নেই। অন্যান্য নফল নামাজ কিভাবে পড়তে হয়, শবে কদরের নামাজ কিভাবে পড়বেন। শবে কদরের নামাজ দুই রাকাত দুই রাকাত করে

যত খুশি ততো পড়া যায়। তবে মাঝে মাঝে কোরআন তেলাওয়াত, রুকু, সিজদা করা এবং কোরআন তেলাওয়াত করা উত্তম। আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে শবে কদরের নামাজ পড়ার নিয়মাবলী

এবং শবে কদরের নামাজ কোন কোন সূরা দিয়ে পড়তে হয়। তা জানাবো। অবশ্যই আপনাকে সূরা ফাতিহা দিয়ে নামাজ শুরু করতে হবে। এবং সূরা ফাতিহার পর সূরা নাস, সূরা ইখলাস পড়তে হবে।

শবে কদর নামাজের নিয়ম ২০২২

লাইলাতুল কদরের নামাজের নিয়ম ২০২২

আপনার অনেকেই জানতে চান শবে কদর নামাজ কখন পড়তে হয় এবং কিভাবে পড়তে হয়। সে নিয়মাবলী সম্পর্কে জানতে চান। লাইলাতুল কদরের রাতে নামাজ দুই রাকাত করে যত সুন্দর করে পড়া যায়, যত মনোযোগ সহকারে পড়ে যায়।

ততই ভালো। আল্লাহ সুবহানাতায়ালার প্রতি যত খুশি এবং মনোযোগ সহকারে নামাজ আদায় করা যায় ততই ভালো। দুই রাকাত দুই রাকাত করে আপনারা যত খুশি ততো নামাজ পড়তে পারবেন।

তাহলে বন্ধুরা,এই পোষ্টের মাধ্যমে শবে কদরের নামাজ পড়ার নিয়মাবলী এবং শবে কদরের নামাজ কখন পড়তে হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করলাম। আশা করি বুঝতে পেরেছেন। শবে কদরের নামাজ কয় রাকাত সে সম্পর্কে জানতে আগ্রহী।

আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে তা জানাচ্ছি। যে ব্যক্তি ৪ রাকাত নামাজ ক্দরের রাতে আদায় করবে এবং উক্ত নামাজের প্রতি রাকাতে সূরা ফাতিহার পর ২১ বার করে সূরা ইখলাছ পাঠ করবে, আল্লাহ তা’য়ালা ওই ব্যক্তিকে সদ্য ভূমিষ্ঠ শিশুর ন্যায়

নিষ্পাপ করে দেবেন এবং বেহেশতের মধ্যে এক মনোমুগ্ধকর মহল তৈরি করে দেবেন।অপর এক হাদিসে বর্ণিত রয়েছে, হযরত রাসূল (সা.) এরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি ক্দরের রজনীতে ৪ রাকাত নামাজ আদায় করবে

এবং উহার প্রতি রাকাতে সূরা ফাতিহার পর সূরা কদর ও সূরা ইখলাছ তিনবার করে পাঠ করবে। তাহলে বন্ধুরা, এই পোষ্টের মাধ্যমে কদরের নামাজ সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য এবং কদরের নামাজ কয় রাকাত সেসব প্রশ্নের উত্তর দিলাম। আশা করি বুঝেছেন।

Bangla Master

Bangla Master ওয়েবসাইট এর পক্ষ থেকে আপনাদেরকে স্বাগতম। এই ওয়েবসাইটে শিক্ষা বিষয়ক সকল তথ্য আপনি জানতে পারবেন। স্কুল, কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কিত সকল আপডেট তথ্য এই ওয়েবসাইটে নিয়মিত দেয়া হয়।