তারাবির নামাজ ৮ রাকাতের দলিল [বিস্তারিত ক্লিক করে জানুন]
তারাবির নামাজ 8 রাকাত নাকি 20 রাকাত এটা নিয়ে অনেকের দ্বিধা রয়েছে। কিন্তু আপনি চাইলে দুই রাকাত দুই রাকাত করে 8 রাকাত থেকে শুরু করে 30 রাকাত পর্যন্ত যার যার সামর্থ্য অনুযায়ী পড়তে পারেন।
তবে এর জন্য দরকার নির্দিষ্ট কোনো দলিল নেই। আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে সকল তথ্য জানাবো। সুতরাং কথা না বাড়িয়ে চলুন শুরু করা যাক। আজকের পোস্ট সকলের অবগতির জন্য। তারাবির নামাজ নিয়ে নিচের তথ্যটি প্রচলিত আছে।
হানাফী, হাম্বলী মাযহাব মতে তারাবির নামাজ 20 রাকাত। আহলে হাদিস অনুসারে তারাবির নামাজ 8 রাকাত। আমি এখানে উভয়পক্ষের দেওয়ার দলিল গুলো বিশ্লেষণ করবো। তাহলে এমনিতেই আপনি বুঝতে পারবেন।
তারাবির নামাজ কয় রাকাত এবং তারাবির নামাজের নিয়মাবলী। আসুন আমরা এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করি। তারাবির নামাজ কয় রাকাত সেটা যাতে আপনারা অনেকেই আমাদের প্রশ্ন করেছেন।
আজকে আপনার এই পোস্টের মাধ্যমে জানাবো। এছাড়া আপনারা তারাবির নামাজ 8 রাকাত এর দলিল আমাদের ওয়েবসাইট থেকে পাচ্ছেন। হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম রমজান
এবং রমজানের বাইরে রাতে 11 রাকাতের বেশি নামাজ পড়তেন না। প্রথম চার রাকাত পড়তেন সৌন্দর্য দীর্ঘতা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করো না। এরপর আরও চার রাকাত নামাজ পড়তেন যার সৌন্দর্য দীর্ঘ তা বলাই বাহুল্য এরপর তিন রাকাত বিতর পড়তেন।
তাহলে বন্ধুরা, এ পোস্টের মাধ্যমে তারাবির নামাজ 8 রাকাত এর দলিল সম্বন্ধে ছোট ধারণা দিলাম আরও কোন তথ্য জানতে চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটে জানান। আপনার অনেকে জানতে চান তারাবির নামাজ কয় রাকাত
এবং তার সহীহ দলিল। আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে তারাবির নামাজের সকল ধরনের তথ্য জানাবো। রমজান মাসের রাতে এশার নামাজের পর এবং বিতর নামাজের আগে দুই রাকাত করে 10 সালামের যে 20 রাকাত নামাজ আদায় করা হয়।
একে তারাবির নামাজ বলা হয়। আমি আরবি তারাবিহ শব্দটির মূল ধাতুর অর্থ বিশ্রাম করা। বিশেষ করে প্রতি চার রাকাত পর পর একটু বসে বিশ্রাম করতে হয় এবং দোয়া ও তাসবিহ পাঠ করতে হয়।
এজন্য এর নাম সালাতুত তারাবিহ বা তারাবির নামাজ বলা হয়। তাহলে বন্ধুরা, আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে তারাবির সালাত কত প্রকার এবং তার সহীহ হাদিস সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করলাম।
অনেকের মনে প্রশ্ন জাগে তারাবির নামাজ কি সুন্নত নাকি নফল। আজকে আমরা এ প্রশ্নের উত্তর দিবো। এই পোস্টের মাধ্যমে দীর্ঘ নামাজের কঠোর পরিশ্রম লাঘবের জন্য প্রতি দুই রাকাত বিশেষ করে
প্রতি চার রাকাত পর পর একটু বিশ্রাম করে দোয়া ও তাসবিহ পাঠ করতে হয় বলে এর নাম আজকে সালাতুত তারাবিহ বা তারাবি নামাজ বলা হয়। রমজান মাসের জন্য নির্দিষ্ট তারাবির নামাজ জামাতে পড়া
এবং সম্পূর্ণ কোরআন শরীফ একবার খতম করা সুন্নতে মুয়াক্কাদা। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন। তারাবির নামাজ সুন্নত নাকি নফল। রাসুলুল্লাহ (সা.)
তারাবি নামাজের জন্য রাতের কোনো বিশেষ সময়কে নির্দিষ্ট করে দেননি। তবে তারাবির নামাজ অবশ্যই এশার নামাজের পর থেকে সুবহে সাদিকের পূর্ববর্তী সময়ের মধ্যে আদায় করতে হবে।