ট্রাভেল এজেন্সি ব্যবসা করার নিয়ম এবং আইডিয়া (দেখে নিন)
আপনারা যারা ট্রাভেল এজেন্সির ব্যবসা করবেন বলে ভাবছেন। আমাদের ওয়েবসাইটে আসলে ট্রাভেল এজেন্সি ব্যবসা সম্পর্কে কিছুটা ধারনা পাবেন। আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে বিস্তারিত ধারণা দিতে পারব।
যাদের সম্পর্কে কোন আইডিয়া নেই। আমাদের ওয়েবসাইটে এবং এ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে নিন। কাজের পরিষেবার ক্ষেত্রে নানা ধরনের ট্রাভেল এজেন্সির ব্যবসা শুরু করা যেতে পারে।
একটি ট্রাভেল এজেন্সির সব ধরনের পরিষেবা দিতে পারে। ট্রাভেল এজেন্সির কাজ হতে পারে ট্রেন ও প্লেনের টিকিট দেওয়া, হোটেল বুকিং ট অথবা নিজেরাই টুর অরগানাইজ করা। সুতরাং বন্ধুরা, এ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে নেই।
যেকোনো ব্যবসার বিজনেস প্ল্যান করা বা ব্যবসার পরিকল্পনা করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রথমে ঠিক করে নিতে হবে গ্রাহকদের জন্য কোন জায়গা পছন্দ হবে। ব্যবসা শুরু করার আগে নিজের জায়গায় হলেও
অত্যন্ত একবার পরিদর্শন করতে হবে। এক্ষেত্রে বর্তমান ডিজিটাল যুগে ট্রাভেল এজেন্সি ব্যবসা করতে হলে নিজস্ব ওয়েবসাইট থাকা বাঞ্ছনীয়। শুরুতে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে নিতে পারেন।
যেখানে আপনার সংস্থার যাবতীয় বিষয় সম্পর্কে গ্রাহককে জানাতে পারবেন। ট্রাভেল এজেন্সির ওয়েবসাইট আরও বেশি আকর্ষণীয় করে তুলতে হবে এবং প্রচুর সংখ্যক ছবি ব্যবহার করতে হবে। যাতে সে ছবি দেখে গ্রাহক আপনার ট্যুর প্যাকেজ কিনতে আগ্রহী হয়।
আপনারা চাইলে এয়ার টিকেটের ব্যবসা করতে পারেন। আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে এয়ার টিকেট অথবা এয়ারলাইন্সের টিকিট ডিলারশিপ ব্যবসা কিভাবে শুরু করবেন। সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।
এজন্য প্রথমে আপনাকে একটি ট্রাভেল এজেন্ট বেছে নিতে হবে। যারা ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য। ট্রাভেল এজেন্ট এর মালিকের সাথে চুক্তি করুন। যদি মালিক ভালো চুক্তিতে সম্মত হন।
তাহলে আপনি কৌশলগত অংশীদার হিসেবে আপনার ব্যবসা শুরু করতে পারেন। সম্পূর্ণ ব্যবসায কেনার কথা ভাববেন না কারণ ভ্রমণ ব্যবসায় আর্থিক ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকতে পারে।
এছাড়া আপনারা এয়ার টিকেট বিক্রি করে ভালো টাকা আয় করতে পারেন। আপনাকে মূলধনের ব্যাপারটা দেখতে হবে। প্রাথমিকভাবে ছোট থেকে শুরু করতে হয় ব্যবসায়টি আর এটাই নিরাপদ।
প্রায় ১ লক্ষ টাকা থাকাটা এ ব্যবসায় নামার জন্য যথেষ্ট।যদি বড় পরিসরে ব্যবসায় করকে চান, তাহলে ১০ লক্ষ বা তার অধিক বিনিয়োগে এটি শুরু করতে পারেন। আপনারা যারা ট্রাভেল এজেন্সি ব্যবসা করার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চাচ্ছিলেন।
এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে ট্রাভেল এজেন্সির ব্যবসা করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করব। আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়লে সম্পর্কে কিছুটা ধারনা পাবেন।
সুতরাং কথা না বাড়িয়ে মূল আলোচনায় ফিরি। ট্রাভেল এজেন্সির ব্যবসার লাইসেন্স পেয়ে গেলে ব্যাংকে আপনার এখানে কারেন্ট একাউন্ট খুলতে হবে।
যার মাধ্যমে আপনার যাবতীয় ব্যবসায়িক লেনদেন সম্পন্ন হবে। সরকারি বা বেসরকারি যেকোনো ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট খোলা যেতে পারে। আজকাল এ ব্যবসার মুনাফার পরিমাণ অত্যাধিক।
পরিচিত বাস মালিক, হোটেল বা থাকার জায়গায় ভালো ডিসকাউন্ট করাতে পারলে,ও সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা থাকলে যে কেউ এই ব্যবসায় 30 থেকে 40 শতাংশ পর্যন্ত মুনাফা অর্জন করতে পারে।