আশুরা সম্পর্কে আলোচনা ও কুরআনের আয়াত [এখানে দেখুন]
আশুরা শব্দের ইতিহাস আজকে আমার এই পোষ্টের মাধ্যমে জানাব। মহরম মাসের দশ তারিখ কে সম্মানিত পবিত্র আশুরা বলা হয়। মুসলিম উম্মার জন্য তাৎপর্যপূর্ণ এবং এ দিনটিকে মোনাজাত করে, কেউ কোরআন খতমের মাধ্যমে এই দিনটি পালন করে থাকে।
এই দিনটি আসমানী কিতাব অনুসারীদের কাছে খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। ইসলামের ইতিহাসে 61 হিজরী অর্থ 680 খ্রিস্টাব্দের দশই মহরম এর একটি শোকাবহ ঘটনা ঘটে।ইসলামিক পঞ্জিকা অনুযায়ী মহররমের দশম দিনকে আশুরা বলা হয়।
এটি ইসলাম ধর্ম অনুসারীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন। সুন্নি মতানুযায়ী ইহুদিরা মুসার বিজয়ের স্মরণে আশুরার সাওম বা রোজা পালন করত। তবে শিয়া মত আশুরার পূর্ব ইতিহাস প্রত্যাখ্যান করে এবং তারা আশুরাকে কারবালার
বিষাদময় ঘটনার স্মরণে পালন করে। আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আশুরা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য এবং আশুরার ফজিলত ও করণীয় এবং বর্জনীয় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। মহররমের 10 তারিখ কথা আশুরায়
ইসলামী শরীয়তের মানদণ্ডে তাৎপর্য এবং ফজিলত যেমন আছে তেমনি কিছু করণীয় এবং বর্জনীয় কাজ রয়েছে। যা সমাজে প্রচলিত। আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদেরকে জানাবো।
তবে এ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আপনাদের জানা উচিত। মহান আল্লাহ তাআলার কাছে বছরের বেশ কিছু দিন মাস ও মুহূর্ত বিশেষ মর্যাদা সম্পন্ন। এসবের মধ্যে হিজরি বছরের প্রথম মাস মহররমের ১০ তারিখ ইয়াওমে আশুরাও একটি।
এই আশুরা শব্দটি আরবি। এটি অর্থ দশম। শব্দটি হিজরি বর্ষের ১০ তারিখকে বুঝায়। হিজরি বছরের হিসেব মতে আগামী ১৯ আগস্ট বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকে শুরু হবে আশুরার শুভক্ষণ।
যা শুক্রবার সন্ধ্যা তথা সূর্যাস্ত পর্যন্ত। আশুরা কি এবং আশুরার ফজিলত সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে চাইলে আসুন আমাদের ওয়েবসাইটে। আরবি ক্যালেন্ডারের প্রথম মাসের নাম হচ্ছে মুহাররম।
মহররম মাসের দশম দিনকে বলা হয় আশুরা। আরবি ‘আশারা’ হচ্ছে দশ। সেই ‘আশা’ থেকেই এসেছে ‘আশুরা’ তথা মহররম মাসের দশ তারিখ। হ্যালো বন্ধুরা, হিজরি সনের প্রথম মাসের নাম হচ্ছে মহরম।
কোরআনে বর্ণিত আছে। চারটি সম্মানিত মাস হচ্ছে জিলকদ, জিলহজ মহররম এবং রজব। এ চার মাসের যুদ্ধ-বিগ্রহ নিষিদ্ধ। সকল পাপাচার অন্য মাসে যেমন নিষিদ্ধ। এ মাসে আরো কঠোরভাবে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
হাদিস শরীফে আল্লাহ হিসেবে অভিহিত করা হয়েছে। কোরআন-হাদিস দ্বারা মুহাররম মাসের মর্যাদা বেশি ফজিলত সুসংহত। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে, বর্তমান মুসলিম সমাজে আশুরার গুরুত্ব এবং তাৎপর্য উপরে উল্লেখিত তাৎপর্য এর ব্যতিক্রম।
বর্তমানে শিয়া সম্প্রদায়ের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের কারণে অনেকেই কারবালার মর্মান্তিক ঐতিহাসিক ঘটনা কি বুঝায়। মহরম দিবসের মর্যাদা ও ফজিলত এবং আমলসমূহ কারবালার ঘটনার অন্তত
50 বছর আগে সুস্পষ্টভাবে কুরআন ও হাদীস দ্বারা নির্ধারিত হয়ে গিয়েছে। তাই আপনাদের সুবিধার জন্য আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে আশুরা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করেছি।
আশরাফুল ইসলামের একটি ধর্মীয় গুরুত্বপূর্ণ একটি দিবস। হাশরের মূল্য হিসেবে অনুসারীরা কারবালার ঘটনা কি বুজে থাকে তবে তাদের এই বিষয়ে ভিন্ন মতামত রয়েছে শিয়া মতবাদ অনুযায়ী আশুরা কারবালার
ঘটনার একটি সুখের দিন। আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা কারবালার ঐতিহাসিক ঘটনা এবং সেই সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পেয়েছেন। আর যদি কোন তথ্য পেতে চান। ওয়েবসাইট ভিজিট করে জানান।