কেমিক্যাল ব্যবসা করার নিয়ম (এখানে দেখুন)
হ্যালো বন্ধুরা, আপনারা যারা বরাবরই চাকরির পেছনে না ছুটে উদ্যোক্তা হতে চান। তাদেরকে আমাদের এই পোষ্টে স্বাগতম। আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে ভিন্নধর্মী একটি ব্যবসার আইডিয়া আলোচনা করব।
সেটা হচ্ছে কেমিক্যাল ব্যবসা। আমদানি রপ্তানি ব্যবসা গুলোর মধ্যে সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসা হচ্ছে এটা। বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে অনেক সম্ভাবনাময় ব্যবসার নাম হচ্ছে কেমিক্যাল ব্যবসা।
আপাতদৃষ্টিতে কেমিক্যাল শুধুমাত্র শিল্প-কারখানা কেন্দ্রিক মনে হলেও একটু চিন্তা করলে দেখা যাবে গৃহ থেকে শুরু করে শিল্প-কারখানা কেমিক্যাল এর উপস্থিতি বিরাজমান।
এক্ষেত্রে আপনার কেমিক্যাল এর ব্যবসা শুরু করতে পারেন। আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়ুন এবং এই ব্যবসার আদ্যোপান্ত জেনে নিন। যেকোনো ব্যবসার সব ক্ষেত্রে কেমিক্যাল ব্যবহার করা হয়।
বিশেষত বলতে গেলে গার্মেন্টশিল্প, ঔষধ শিল্প খাদ্য, প্রক্রিয়াকরণ শিল্প, অটোমোবাইল, ইলেকট্রনিক্স পরিষ্কার, সামগ্রিক স্টেশনারি সামগ্রী এর ব্যবহার করা হয়। এদের মধ্যে গার্মেন্টস
এবং ওষুধ শিল্পে সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হয়। দেশে সাধারণত, ডাইস্টাফ, প্রসেস, ডাই, পিগম্যান্ট, ন্যাপথল, টেক্সটাইল অক্সিলিয়ারি, অপটিকেল ব্রাইটনার, কেরামেল কালার, সিনথেটিক ফুড কালার,
থিকনার, এডহেসিভ, এনজাইম, ল্যাব ও ফার্মা কেমিক্যাল আপনার এই কেমিকাল গুলো বাইরে থেকে আমদানি করে বিভিন্ন শিল্প কারখানায় পাইকারি বিক্রি করতে পারেন।
তবে এই বিজনেস করতে হলে আপনাকে নির্দিষ্ট মন্ত্রণালয় থেকে অনুমোদন নিতে হবে। তা না হলে আপনার ব্যবসাটি অবৈধ ঘোষণা করা হবে। আশাকরি পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে কিছুটা হলেও ধারণা দিতে পেরেছি।
আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে কেমিক্যাল এর ব্যবসা করার নিয়ম কানুন সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা আপনাদের সামনে তুলে ধরব। আপনারা যারা কেমিক্যাল ব্যবসা করবেন বলে ভাবছেন।
আমাদের ওয়েবসাইটে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারেন। কেমিক্যাল এর ব্যবসা শুরু করতে হলে আপনাকে অবশ্যই ট্রেড লাইসেন্স নিতে হবে। আপনি আমদানিকারক হন কিংবা রপ্তানিকারক হন।
ট্রেড লাইসেন্স থাকা লাগবে। এখন লাইসেন্স ছাড়া ব্যবসা হয় না কোন জায়গায়। গ্রামের ট্রেড লাইসেন্স ইউনিয়ন অফিস থেকে সংগ্রহ করা যাবে মাত্র 300 থেকে 350 টাকা দিয়ে।
শহরে সিটি কর্পোরেশন থেকে লাইসেন্স করতে হলে 2000 টাকা এর নিচে করা যায় না। কম পুঁজিতে ব্যবসা করার পদ্ধতি জানতে চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটে আসুন। আজকে আমরা এই ওয়েবসাইটের
মাধ্যমে আপনাদের সামনে এমন কিছু ব্যবসার আইডিয়া তুলে ধরব। কম পুঁজিতে এগুলো অনেক লাভজনক ব্যবসা হিসেবে গণ্য। 10000 টাকা দিয়ে বিজনেস করতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনার ফ্রিল্যান্সিং
অথবা ফ্লেক্সিলোডের ব্যবসা করতে পারেন। ব্যবসায় প্রতি এক হাজার 30 টাকা করে কমিশন দেওয়া হয়। এক্ষেত্রে আপনার ব্যবসার পাশাপাশি বিভিন্ন মোবাইল ব্যাংকিং এর ব্যবসা করতে পারেন।
সেখান থেকে আয় করা সম্ভব। মোটামুটি 15 থেকে 30 হাজার টাকা। সুতরাং বসে না থাকে উদ্যোক্তা হন এবং দেশের বেকারত্ব দূর করতে সহযোগিতা করুন। আশা করি বুঝাতে পেরেছি।