কত সপ্তাহে বাচ্চার জেন্ডার বোঝা যায় এবং নড়াচড়া বোঝা যায়
আমি আপনাদের সামনে একটি মজার তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করব। আপনার অনেক সময় ইন্টারনেটে এসে জানতে চান যে কত সপ্তাহ পর বাচ্চা ছেলে না মেয়ে এটা যাচাই করা যায়। আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে আলোচনা করছি।
আপনারা যারা অন্তঃসত্ত্বা অথবা প্রেগন্যান্ট হয়েছেন। তাদের মধ্যে এই চিন্তা মাঝে মাঝে কাজ করে থাকে। তাই আজকে আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে আপনার গর্ভের সন্তান ছেলে না মেয়ে তা কিভাবে বুঝবেন।
সে সম্পর্কে আলোচনা করব। আর্টিকেল প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়বেন তাহলে আপনাদের সকল ধরনের কনফিউশন দূর হবে। তাহলে বন্ধুরা চলুন আসন শুরু করে। গর্বে সন্তান ছেলে না মেয়ে এর গর্ভবতী
মা পরিবারের সদস্য আত্মীয়-স্বজন সভার কৌতূহলের শেষ নেই। গর্ভে সন্তান আসার কয়েক মাস পর থেকে বাড়তে থাকে। কৌতুহল আগে এই বিষয়টি খুব একটা বুঝতে না পারলেও এখন এই বিষয়টা অনেকটা খোলামেলা।
অনেক সময় মা খালা দাদা গর্ভবতী মায়ের কিছু লক্ষণ দেখে সন্তান ছেলে না মেয়ে তা বলার চেষ্টা করেন। আল্ট্রাসনোগ্রাফি করে এর গর্ভে সন্তান ছেলে না মেয়ে। তা জানা যায়। গর্ভাবস্থায় 20 থেকে 22 সপ্তাহ থেকেই তা প্রায় সঠিকভাবে বলে দেওয়া যায়।
সন্তান ছেলে নাকি মেয়ে সেটা জানা যাবে গর্ভবতী মহিলার রক্তচাপ থেকে। ২০০৯ সাল থেকে চীনের লুইয়াং শহরে গত সাত বছর ধরে ৩৩৭৫ জন গর্ভবতী মহিলার ওপর পরীক্ষা করেছে এই গবেষক দল।
তার মধ্যে ১ হাজার ৬৯২ জনের রক্তচাপ, কোলেস্টেরল, ট্রাইগ্লিসারাইড এবং গ্লুকোজের মূল্যায়ন করা হয়। তাদের মধ্যে ৭৩৯ জনের ছেলে ও ৬২৭ জনের মেয়ে হয়। দীর্ঘ পর্যবেক্ষণের পরই গবেষক দল এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন।
গর্ভবতী নারীদের ক্ষেত্রে সন্তানের বয়স কিছুটা বাড়ার সাথে সাথে পেটের ভিতরে সন্তানের নড়াচড়া যায় পরিলক্ষিত হয়। সাধারণত ১৮ থেকে ২৪ সপ্তাহে বা প্রথম পেটের ভিতর শিশুর নড়াচড়া টের অনুভব করেন।
কত সপ্তাহে বাচ্চার জেন্ডার বোঝা যায়
এই সময় মৃদু কম্পন বা থাকার মত হবে। অনুভূতিটা ক্রমে নড়াচড়া আরো ভালো হতে শুরু করেন। প্রথমে মা অনভিজ্ঞতার কারণে ১৮ সপ্তাহে বুঝতে পারেননি। এতে ভয়ের কিছু নাই। ২৮ থেকে ৩৬ সপ্তাহ গর্ভকালে সবচেয়ে বেশি নড়াচড়া বোঝা যায়।
এতে মায়েরা অভ্যস্তও হয়ে পড়েন। সাধারণত খাওয়াদাওয়ার পর নড়াচড়া বেশি বেড়ে যায়। ৩৬ থেকে ৪২ সপ্তাহ গর্ভকালে গর্ভস্থ শিশু আকারে বেশ বড় হয়ে যায় ও তার নড়াচড়ার স্থান যায় কমে। ফলে নড়াচড়ার তীব্রতা কমে যায়।
কিন্তু নড়াচড়া কমে না। আলট্রাসনোগ্রাফি করাতে এসে চিকিৎসকের কাছে প্রায় সব নারী বা দম্পতিই জানতে চান। গর্ভের সন্তান ছেলে না মেয়ে। আলট্রাসনোগ্রাফি করে গর্ভের সন্তান ছেলে না মেয়ে দেখা যায় গর্ভবতী অবস্থায় থেকে।
তা সঠিকভাবে বলে দেওয়া যায়। আচ্ছা আপনার গর্ভে সন্তান ছেলে নাকি মেয়ে সেটা জানা যাবে গর্ভবতী মহিলার রক্তচাপ থেকে। আশা করি বন্ধুরা বুঝতে পেরেছেন আজকের আর্টিকেল।