পড়া মনে রাখার ইসলামিক ও বৈজ্ঞানিক উপায় [এখানে ক্লিক করে দেখুন]
আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা 24 ঘন্টায় 12 থেকে 15 ঘন্টা পড়াশোনা করেও পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করতে পারে না। আবার অনেক শিক্ষার্থী রয়েছেন যারা তিন থেকে চার ঘণ্টা পড়াশোনা করে রেজাল্ট ভালো করতে সক্ষম হয়।
এর কারণ হচ্ছে কৌশল অবলম্বন করে পড়াশোনা করা এবং মনে রাখার ক্ষমতা। এ পদ্ধতি অবলম্বন করে আপনার যদি পড়াশোনা করেন তাহলে খুব কম সময়ের মধ্যে পড়াশোনা গুলো তাড়াতাড়ি
আপনার মেমোরিতে রাখতে পারবেন অর্থাৎ মনে রাখতে পারবেন। আজকে এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের জানাবো পড়া মনে রাখার ইসলামিক বেশ কিছু উপায়। ইসলামে বেশ কিছু টিপস দেওয়া হয়েছে।
একজন শিক্ষার্থী অনায়াসে যেকোনো পড়া মনে রাখতে সক্ষম হবে। পৃথিবীর সকল মানুষ এক হয় না। আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে পড়া মনে রাখার সহজ টেকনিক আপনাদের সামনে তুলে ধরব।
তারা পঞ্চ-ইন্দ্রীয় যোগ করে পড়াশোনায় মনোনিবেশ করতে পারে। সর্বোপরি টেকনিক অবলম্বন করে বাস্তবতার সাথে মিলিয়ে পড়াশোনা করে। সেই পড়া সব সময় মনে থাকে। গবেষণায় দেখা গেছে। যারা পাঁচ ওয়াক্ত নামায পড়ে।
পড়া মনে রাখার ইসলামিক ও বৈজ্ঞানিক উপায়
তাদের মেধা অনেক বেশি থাকে। বিশেষ করে ভোরবেলা নামাজ পড়ে পড়াশোনা করতে বসা শিক্ষার্থীদের মস্তিষ্কে তৈরি হয় হরমোন। এ ছাড়াও কোরআন তেলাওয়াত করলে ব্রেইনে হরমোম তৈরি হয়।
যার ফলে শিক্ষার্থীরা পড়াশুনা বেশি মনোযোগী হতে পারে। মানুষের মস্তিষ্ক 1 বিলিয়ন নিউরন দিয়ে তৈরি ফলে প্রার্থনার মধ্য দিয়ে সেই নিউরনে আলফা ওয়েভ অনেক বেশি সৃষ্টি হয় যার ফলে আত্মস্থকৃত পড়া দীর্ঘদিন মনে থাকে।
পড়াশোনায় মন বসানোর ৫টি উপায়
বাস্তবতার সাথে সামঞ্জস্য রেখে এবং চারপাশের আর কিছু আছে তার সাথে মিলিয়ে পড়া আত্মস্থ করলে তা আজীবন মেমোরিতে থেকে যায়। বন্ধুরা, আজকে আমরা এ পোস্টের মাধ্যমে পড়াশোনা মনে রাখার বৈজ্ঞানিক
এবং ইসলামিক উপায় আপনাদের উপস্থাপন করব। নামাজ পড়ার পরে মেয়েরা অনেক ফ্রী থাকে। ফলে প্রার্থনা শেষে পড়াশোনা করলে অন্তরের সতেজতা পড়া মনে রাখতে সহযোগিতা করে
কিছুক্ষণ কুরআন তিলাওয়াত করার পর মানুষের অন্তরে কনফিডেন্স এবং সতেজতা বৃদ্ধি পায়। এ সময় শয়তান মানুষকে হেয় প্রতিপন্ন করার সুযোগ পায় না বলে বাড়তি দুশ্চিন্তা থেকে শিক্ষার্থীরা নিজেকে মুক্ত রাখতে পারে।
পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার ইসলামিক উপায়
যার ফলে পড়া মন থেকে হারাতে চায় না। এছাড়া বৈজ্ঞানিকভাবেও পড়াশোনা মনে রাখার কিছু টিপস রয়েছে। এক্ষেত্রে পড়াশোনা করতে গেলে আপনার হাতের নাগালে সব ধরনের ইলেকট্রনিক ডিভাইস দূরে রাখুন।
এছাড়া আপনারা আলাদা একটি পড়াশোনার জন্য আলাদা রুম তৈরি করে নিতে পারেন। এতে পড়াশোনার পরিবেশ আরো ভালো হবে।সুপ্রিয় বন্ধুরা, কেমন আছেন আপনারা সবাই।
আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে পড়া মনে রাখার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো। আশা করি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে। আপনারা অনেকে সংক্রান্ত তথ্য জানার
জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন। আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে কিভাবে পড়া মনে রাখবেন।সে কৌশল আপনাদের সামনে উপস্থাপন করব। যারা যে ধর্মের রয়েছেন শেষে ধর্মের উপাসনা করলে মস্তিষ্কের
একটি হরমোন নিঃসৃত হয়। যা আমাদেরকে পড়াশোনা মনে রাখতে সাহায্য করে। তাহলে বন্ধুরা, এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের সকল তথ্য জানিয়ে দিলাম। আশা করি বুঝেছেন।